ফ্রান্সের দক্ষিণাঞ্চলে জার্মানউইংসের যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় জার্মানি ও স্পেনজুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। বিমানের ১৫০ যাত্রীর অধিকাংশই ছিল জার্মানি এবং স্পেনের নাগরিক। বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তাদেরও জীবনপ্রদীপ নিভে গেছে। এদিকে বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার পর থেকে নির্ধারিত ফ্লাইটগুলো চালু রাখতেও হিমশিম খাচ্ছে জার্মানউইংস। উড্ডয়নে আপত্তি জানাচ্ছেন বিমানকর্মীরা। তাঁদের মতো জার্মানির সর্বস্তরের মানুষই মঙ্গলবারের মর্মান্তিক দুর্ঘটনার কারণে শোকাচ্ছন্ন।মঙ্গলবার স্পেনের বার্সেলোনা থেকে জার্মানির ডুসেলডর্ফে আসার পথে ফ্রান্সের আল্পস পর্বতমালায় বিধ্বস্ত হয় জার্মানউইংসের ৯৫২৫ ফ্লাইট। ১৪৪ জন যাত্রী এবং ছয়জন বিমানকর্মী ছিলেন ফ্লাইটটিতে। জার্মানির একটি স্কুলের ১৬ জন শিক্ষার্থীও ছিল তাদের মধ্যে। মঙ্গলবার থেকে বিশ্বের সব সংবাদ মাধ্যমেই থাকছে জার্মানির রাষ্ট্রীয় বিমান কর্তৃপক্ষ লুফথানসার মালিকানাধীন বিমান সংস্থা জার্মানউইংসের এই দুর্ঘটনার খবর। বিশ্বের অনেক রাষ্ট্রপ্রধানই শোক প্রকাশ করেছেন। জোসেফ ক্যোনিশ স্কুলে মোমবাতি জ্বালিয়ে সতীর্থ হারানোর শোক জানাচ্ছে এক শিক্ষার্থী। জার্মানির চ্যান্সেলর আঙ্গেলা ম্যার্কেল, স্পেনের প্রধানমন্ত্রী মারিয়ানো রাখই এবং ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ফ্রঁসোয়া ওলাঁদ দুর্ঘটনার অব্যবহিত পরই দুর্ঘটনায় নিহতদের স্বজনদের প্রতি শোক এবং সমবেদনা জানান। এছাড়া তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেছে স্পেন। বুধবার আঙ্গেলা ম্যার্কেল, মারিয়ানো রাখই এবং ফ্রঁসোয়া ওলাঁদের উদ্ধার তৎপরতা তদারক করতে ফ্রেঞ্চ আল্পসে যাওয়ার কথা। # ফ্রেঞ্চ আল্পসে বিধ্বস্ত বিমানটির ব্ল্যাকবক্স উদ্ধার# যে কারণে বিধ্বস্ত হলো বিমানটি# বিমান দুর্ঘটনায় অল্পের জন্য মৃত্যু এড়াতে পারলো না যে মেয়েটি# ফ্রান্সে ১৪৮ যাত্রী নিয়ে বিমান বিধ্বস্তবিএ/এমএস
Advertisement