পায়ে হেঁটে কলকাতা থেকে ঢাকা : দ্বিতীয় পর্ব

ইকরামুল হাসান শাকিল
ইকরামুল হাসান শাকিল ইকরামুল হাসান শাকিল , পর্বতারোহী ও লেখক
প্রকাশিত: ০৭:১৫ এএম, ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৭

পেছন থেকে কেউ একজন এসে কাঁধে হাত রাখলেন। চমকে উঠে পেছন ফিরে দেখি এক ভদ্রলোক। বয়স ষাটের কাছাকাছি। ‘কিরে পাগলা, বাংলাদেশ থেকে এসেছিস?’ আমি মাথা নেড়ে জানালাম, ‘হ্যাঁ।’ আমার পাশে বসে খুব আগ্রহ নিয়ে গল্প শুরু করে দিলেন। তিনি আনন্দবাজার পত্রিকার সাংবাদিক। তার শৈশব কেটেছে বাংলাদেশের ময়মনসিংহে। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পরিবারের সাথে কলকাতা চলে যান। পরে জানতে পারেন, তাদের বাড়ি-ঘর রাজাকাররা জ্বালিয়ে দেয়। তিনি তার নাড়ির টানের কথা বলতে থাকেন। একসময় দেখি তার চোখ দু’টো জলে ছলছল করছে।

তিনি সারা বিকেল আমাদের সাথেই ছিলেন। এত বড় মেলা আগে কখনো দেখিনি। তাই বোকার মতই মেলা প্রাঙ্গণে ঘুরছি। বড় বড় প্যাভিলিয়নের নামকরণ করা হয়েছে বিখ্যাত লেখকদের নামে। যেমন- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, সৈয়দ মোস্তফা সিরাজ, হুমায়ূন আহমেদ, রবিশংকর, ভুপেন হাজারিকা। বিদেশিদের জন্য রয়েছে ১৫টি ফরেইন কমপ্লেক্স। মেলা প্রাঙ্গণে মানুষ চলাচলের যেসব রাস্তা রাখা হয়েছে, সেগুলোরও নামকরণ করা হয়েছে বিদ্রোহী কবি সরণি, ভানুসিংহ সরণি, বিদ্যাসাগর সরণি, মাইকেল মধুসূদন সরণিসহ অনেক নাম। নতুন বইয়ের ঘ্রাণ, কবি-লেখক ও পাঠক মিলেমিশে এক স্বর্গীয় উদ্যানে রূপ নিয়েছে।

রাত ৯টার সময় গেস্ট হাউজের কর্মচারী আলী রাতের খাবার দিয়ে গেল। খাবার খেয়ে টিভি দেখছি। রিমোট চেপে বাংলাদেশের একটি চ্যানেল খুঁজে পেলাম না। আমাদের দেশে ভারতীয় এত চ্যানেল কিন্তু আমাদের একটা চ্যানেলও এখানে নেই। টিভি বন্ধ করে ক্যামারাটা হতে নিলাম। একি! ক্যামেরা ভালো? ছবিও উঠছে। মনটা আবার ভালো হয়ে উঠল। তবে মনের অজান্তেই বুকটা ভয়ে কেঁপে উঠল। পারবো তো?

১০ ফেব্রুয়ারি। আমার জীবনের সেরা একটি দিন। সকালটা একটু আলাদা। ঘরের দেয়াল, ফুটপাতের ওই গাছটি, কালো পিচঢালা রাস্তা, মানুষ, মানুষের ব্যস্ততা এমনকি কলকাতা শহর সবই বরাবরের মতোই আছে। থেমে থেমে আপন আয়েশি ভঙ্গিতে ট্রাম, টানা রিকশাচালকের ছুটে চলা পায়ের তালু, ট্রাফিক সিগনালের বাতিও ঠিকই আছে। শুধু পরিবর্তন আমার ভেতরের অনুভূতিটা। কেমন যেন লাগছে বুঝতে পারছি না। আজকেই হয়তো শাকিলের নবজন্মের সূচনা হচ্ছে। আমি জানি না, আমার দ্বারা সম্ভব হবে কি না। কারণ আমি নিজেই জানি না, আমি কী করতে পারি? তবে এটা জানি, আমাকে পায়ে হেঁটে ঢাকা পৌঁছতেই হবে।

Shakil

আমাদের নিয়ে গাড়ি ছুটে চলছে কলকাতা প্রেস ক্লাবের উদ্দেশ্যে। টি কে সেনগুপ্ত কমলেশ সেনকে বললেন, ‘ছেলেটিকে একটু ঠাকুরের প্রসাদ খাওয়ে আনতে পারতে। এতো বড় একটি কাজ করবে। ঠাকুরের আশীর্বাদ থাকতো।’ তার ব্যাগ থেকে এক কৌটা বের করে, ‘এই নাও, কপালে চন্দনের ফোটা লাগিয়ে নাও।’ আমি কপালে চন্দনের ফোটা লাগিয়ে নিলাম। চন্দনের ফোটা লাগিয়ে নিজেকে সন্ন্যাসী সন্ন্যাসী লাগছে। যদিও আয়না না থাকাতে নিজের মুখখানা দেখতে পারলাম না।

দেখতে দেখতে চলে এলাম কলকাতা প্রেস ক্লাবে। সবুজ ছায়াঘেরা ক্লাব চত্ত্বর। রোদ উঠবে উঠবে করে অলসতার কারণে হয়তো উঠছে না। ফুল, পাখির গান, রাস্তা থেকে ভেসে আসা গাড়ির হর্ন সবই আছে এখানে। আগে থেকে বুকিং না দেওয়ার কারণে ক্লাবের ভেতরে জায়গা হলো না আমাদের। তাই প্রেস ক্লাবের বাইরে সবুজ ঘাসের মাঠেই ব্যানার টানিয়ে সংবাদ সম্মেলন করতে হলো। সংবাদ সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ থেকে ডেইলি স্টার পত্রিকার ম্যানেজিং ডিরেক্টর ড. সালাউদ্দিন, সভাপতিত্ব করেন টি কে সেনগুপ্ত। আরো উপস্থিত ছিলেন মিতালী ইন্দো-বাংলা কালচারাল সোসাইটির জয়েন সেক্রেটারি কমলেশ সেনগুপ্ত ও গণমাধ্যমকর্মীসহ অনেকেই।

সংবাদ সম্মেলন শেষে সাড়ে এগারোটায় আমার আনুষ্ঠানিক পদযাত্রা শুরু হলো। এখন রোদ ঝলমল করছে। অপরিচিত মানুষজন, রাস্তা এমনকি ভিনদেশ। কিন্তু তেমন কিছু মনে হচ্ছে না। মনে হলো যুদ্ধে আছি। পেছনে ফেরার পথ নেই। সামনেই এগিয়ে যেতে হবে। তবে নিজের প্রতি বিশ্বাস আছে। আমি পারবই।

Shakil

হাঁটছি। আমি একা না। আমার সাথে আছেন ড. সালাউদ্দিন, টি কে সেন, কমলেশ সেন, কৃষ্ণ, অর্ক ও গণমাধ্যমকর্মীসহ আরো অনেকেই। কখনো রাস্তা ধরে আবার কখনো ফুটপাত ধরে। আজকের গন্তব্য বারাসাত। হাঁটতে হবে ২৫ কিলোমিটার পথ। প্রায় এক কিলোমিটার হাঁটার পর ড. সালাউদ্দিন, টি কে সেন ও গণমাধ্যমকর্মীরা চলে গেলেন। এখন আমার সাথে আছেন কমলেশ সেনগুপ্ত, অর্ক, কৃষ্ণ ও আমাদের সাথে থাকা ব্যানার লাগানো গাড়ি। আমরা যশোর রোড ধরে হাঁটছি।

কমলেশ সেনগুপ্তের ছেলে অর্ক। খুবই শান্ত ও মার্জিত ছেলে। চলার পথে সে আমাকে একটা মাথার ক্যাপ কিনে দিলো। আমার পোশাক ও বেশ দেখতে খুবই অদ্ভুত মনে হচ্ছিলো। ছোট্ট মানুষ, শর্ট প্যান্ট পরা, হলুদ একটি টি-শার্ট, হাতে লাল রঙের লাঠি, বড় একটি কালো ব্যাগ পিঠে, মাথায় সাদা বড় টুপি, সামনে সাংবাদিক, সাথে কয়েকজন সম্মানিত মানুষ, পেছনে গাড়ি। রাস্তার মানুষ অবাক হয়ে হা করে তাকিয়ে দেখছে।

দুপুর দেড়টার সময় আমরা দমদম এসে পৌঁছাই। এখানে কমলেশ সেনগুপ্তের বোনের বাসা। সেই বাসাতে আমরা এলাম। এই বাসায় ঢোকার সময় মনে হলো পুরান ঢাকায় ঢুকছি। অবশ্য এটাও পুরান কলকাতা। বয়েসী দালান-কোঠা। সরু গলিপথ। ছোট ছোট রুম। সোফায় বসে বসে আমি ঘরের ভেতরটা দেখছি। অনেক গোছানো। দেয়ালে ছবি ঝুলছে। হঠাৎ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চোখে চোখ পড়লো। দাঁড়িওয়ালা বুড়ো মানুষটা এক পলকে আমার দিকে তাকিয়ে আছেন। মনে হলো কিছু একটা বলতে চাইছে।

কমলেশ সেনের বোন আমাদের জন্য খাবার তৈরি করলেন। যাত্রার প্রথম খাবার। প্রথমে শরবত ও মিষ্টি দিলেন। তারপর ভাত, সাথে মুরগির মাংস। আমরা পেটপুরে খেলাম। খাবারের সময় আমাদের বেশ গল্পও জমে উঠেছিলো। খাবার শেষে আমরা আবার যাত্রা শুরু করলাম।

কলকাতা নেতাজী সুভাসচন্দ্র বোস বিমানবন্দরের পাশ ঘেঁষে হাঁটছি। সামনে স্বরসতী পুজা। তাই রাস্তার পাশে দেখা যাচ্ছে বাঁশের চাটাই দিয়ে নানা ডিজাইনের ছোট-বড় মন্দির বানাচ্ছে কারিগররা। এতো সব সুন্দর সুন্দর কারুকাজ দেখে যে কেউ মুগ্ধ হবে। পাঁচ-ছয় জনের একদল তরুণ ছেলেরা আমার কাছে এলো। আমার সাথে কথা বললো। তারা খুবই আনন্দিত। আমার সাথে ছবিও তুললো তারা।

Shakil

পদযাত্রার শুরু থেকেই আমরা জনগণের কাছ থেকে গণস্বাক্ষর নিচ্ছি। সেজন্য আমাদের হাঁটা কিছুটা ধীর গতিতেই হচ্ছে। এই স্বাক্ষরের মাধ্যমে জনগণ আমাদেরে সাথে একাত্মতা ঘোষণা করবে। মানুষজন খুবই আগ্রহ নিয়ে এই খাতায় স্বাক্ষর দিচ্ছেন। তারা আমাকে উৎসাহও দিচ্ছে অনেক।

হাঁটতে হাঁটতে সন্ধ্যা হয়ে গেলো। এখনো নির্দ্দিষ্ট জায়গায় পৌঁছাইনি। প্রথমদিন তাই শরীরটা একটু খারাপ হয়ে আসছে। পা-টাও ব্যথা করছে। হয়তো পায়ে বেশ কয়েকটা ফোসকাও পড়েছে। প্রায় বিশ-বাইশ কিলোমিটার হেঁটেছি। সামনে আরো পথ বাকি। কিছু সময় হাঁটার পর দেখি সামনে থেকে দশ-পনেরোটা মোটরসাইকেলের র্যালি আসছে। তারা আমাকে দেখেই চিৎকার করে উঠলো। আমি কিছুটা ভয় পেয়ে গেলাম। পরে বুঝতে বেশি সময় লাগেনি যে, তারা আমাকেই স্বাগত জানাতে এতদূর এগিয়ে এসেছে। প্রত্যেক মোটরসাইকেলে দু’জন করে এসেছে। সেখান থেকে একজন করে নেমে আমার সাথে হাঁটা শুরু করলো। ফলে আমার দলটা বড় হয়ে গেল। আর মোটরসাইকেলগুলো পেছনে পেছনে আসতে লাগল। খুব বেশি উৎসাহ পেতে শুরু করলাম। আমি কখনো ভাবিনি এভাবে আমাকে স্বাগত জানাবে।

একসময় মাইকের শব্দ শুনতে পেলাম। সেই মাইকে ঘোষণা করা হচ্ছে, ‘বাংলাদেশের তরুণ ছাকিল (শাকিল) ভাই কিছুক্ষণের মধ্যেই আমাদের মাঝে উপস্থিত হবেন...।’ মাইকের আওয়াজে ভালো লাগতে শুরু করলো। ভাবলাম, এই তো চলে এসেছি। আজকের মতো হাঁটা শেষ। কিন্তু হাঁটছি তো হাঁটছি। রাস্তা শেষ হয় না। শুধু মাইকের শব্দই শুনছি। প্রায় এক কিলোমিটার আগে থেকে রাস্তায় মাইক লাগানো হয়েছে। একসময় অনুপ ঘোষকে দেখতে পেলাম। তিনি আমাকে স্বাগত জানালেন। তারপর অপেক্ষার পালা শেষ হলো। বারাসাত পৌঁছলাম সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায়।

চৌরাস্তার মোড়ে মঞ্চ করা হয়েছে। হাজারো মানুষের ঢল। সেই মানুষের ভেতর দিয়ে আমাকে নিয়ে মঞ্চে গেলেন। আমি আনন্দে ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। আমি কল্পনাতেও কোনদিন ভাবিনি। তারা আমাকে এতো ভালোবাসবে। আমার চোখের কোণে অজান্তেই জল চলে এলো। আমি শুধু তাকিয়ে দেখছি। সারাদিন হাঁটার পর যে ক্লান্তি ছিলো এবং যে কষ্ট হয়েছিলো তা নিমিষেই চলে গেলো। একে একে বিভিন্ন সংগঠন ফুলেল সংবর্ধনা দিল। একটা ফুলের মালা আমাকে দেওয়া হয়েছিল, যেটা প্রায় আমার সমান।

এই এত বড় সংবর্ধনার আয়োজন করেছে ‘ইচ্ছে হ’ল’ নামক একটি সংগঠন। ছোট্ট একটি মানুষ আমি মঞ্চে বসে আছি। সামনে হাজারো মানুষ বসে-দাঁড়িয়ে আছে। গণমাধ্যমকর্মীরা আমার দিকে ক্যামেরা তাক করে আছে। ক্যামেরার ফ্ল্যাশ লাইট বিদ্যুৎ চমকানোর মতো চোখে লাগছে। সংগঠনের পক্ষ থেকে প্রথমে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখলেন ইচ্ছে হ’লোর সভাপতি। তারপর সবাই দাঁড়িয়ে প্রথমে ‘আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি’ এবং পরে ভারতীয় জাতীয় সংগীত গলা মিলিয়ে গাইলাম।

নিজেকে এখানে অনেক গর্বিত মনে হলো কারণ তারা আমাকে, আমার ভাষাকে, আমার দেশকে সম্মান করে প্রথমে আমাদের জাতীয় সংগীত গেয়েছে বলে। শুধু দেশের সীমানা আমাদের আলাদা করেছে। আমাদের ভাষা, সংস্কৃতি, ইতিহাস এমনকি গায়ের রং সবই এক। আমাদের আবেগও এক। অনুপ ঘোষ, কমলেশ সেনগুপ্তসহ বেশ কয়েকজন বক্তব্য দিলেন। সবার কথায় বাংলা ভাষার ইতিহাস, সংস্কৃতি, তরুণ সমাজ ইত্যাদি উঠে আসে। বাংলাদেশ আর পশ্চিম বঙ্গ আলাদা না করে আমরা বাঙালি- এটাই আমাদের পরিচয়, সে কথাই বারবার উঠে আসছিলো সবার কথায়।

Shakil

আজ জীবনের প্রথম এতগুলো মানুষের সামনে দাঁড়িয়েছি একদিনের অভিজ্ঞতা, আমার লক্ষ্য, উদ্দেশ্য ও তরুণদের রোমাঞ্চকর কাজে উৎসাহিত করে স্বপ্ন দেখাতে। প্রথমে ভয়ে হাত-পা কাঁপছিলো। শরীর ঠান্ডা হয়ে আসছিলো। বুকের ভেতর উচ্চস্বরে ভয়ানক ঘণ্টা বাজছিলো। মনে হচ্ছিল, বুকের শব্দটা মঞ্চের সামনে বসা মানুষগুলো শুনতে পাচ্ছে। গলা শুকিয়ে কাঠ হয়ে গেছে, কী বলবো? কথাগুলো সব হারিয়ে ফেলেছি। তবে যখন নিজেকে বোঝাতে পারলাম যে, আমিই বাংলাদেশ। আমিই ষোল কোটি মানুষের ডাকনাম। আমিই দেশের প্রতিনিধি। আমার মাথায় লাল-সবুজের পতাকা। আমার কিসের ভয়? শরীরের ভেতর একটি তেজ আগ্নেয়গীরির লাভার মতো জ্বলতে শুরু করলো। আমি বলতে শুরু করলাম।

দীর্ঘ পনেরো মিনিট বক্তৃতা দিলাম। একবারের জন্যও থামতে হয়নি। সবাই ক্লাসের প্রথম সারিতে বসা বাধ্য ছাত্রের মতো আমার কথাগুলো শুনছিলো। অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকা পশ্চিম বঙ্গের রেড ক্রিসেন্টের প্রেসিডেন্ট আমর পিঠ চাপড়ে বললেন, ‘খুব ভালো বলেছো। এই বয়সে সাহস করে এত বড় কাজ করছো এবং তরুণদের উৎসাহিত করছো তাতে আমার মতো ঘরকুনো মানুষদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিলে, এখনো আমরা অনেক কিছুর স্বাদ না নিয়েই জীবনের শেষপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছি। মনে হচ্ছে এখন আবার নতুন করে শুরু করি। তোমকে দেখে আমি নিজেই উৎসাহ বোধ করছি। আমি বিশ্বাস করি, তরুণ প্রজন্মও উৎসাহিত হবে।’

‘ইচ্ছে হ’লো সম্মাননা স্মারক’ মেডেল পরিয়ে দিলেন অনুপ ঘোষ। তারপর শুরু হলো সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। সেখানে কণ্ঠশিল্পীরা গান পরিবেশন করলেন। ভাষার গান, দেশের গান, নজরুল, রবীন্দ্রনাথের গান।

এসইউ/পিআর

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।