পানির নিচে ৯০০ ফুটের দানব গর্তের সন্ধান মেক্সিকোতে

ভ্রমণ ডেস্ক
ভ্রমণ ডেস্ক ভ্রমণ ডেস্ক
প্রকাশিত: ০১:৩৩ পিএম, ২৯ এপ্রিল ২০২৩

বিশ্বের দ্বিতীয় দানব গর্ত আবিষ্কৃত হয়েছে মেক্সিকোতে। বিজ্ঞানীরা মেক্সিকোতে ইউকাটান উপদ্বীপের উপকূলে বিশাল এই দানব গর্তটি আবিষ্কার করেন।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশালাকার এই ব্লু হোলের গভীরতা প্রায় ৯০০ ফুট। গ্রহে পাওয়া দ্বিতীয় গভীরতম ব্লু হোল হিসেবে বিবেচনা করছেন এই ব্লু সিঙ্ক হোলকে।

jagonews24

আরও পড়ুন: নোয়াখালীর ‘মিনি কক্সবাজারে’ গিয়ে যা যা দেখবেন

একটি ব্লু হোল আসলে একটি আন্ডারওয়াটার সিঙ্ক হোল। যা কয়েকশ মিটার দীর্ঘ। একটি শহরের থেকেও বড় হতে পারে একেকটি সিঙ্ক হোল। এমনকি কয়েকটি আকাশচুম্বী পাহাড় বা বিল্ডিংও অনায়াসে জায়গা করে নিতে পারে সিঙ্ক হোলে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ধারণা করা হচ্ছে সিঙ্ক হোলটি বরফ যুগে গঠিত হয়েছিল। তখন সমুদ্রের স্তর বর্তমান স্তরের চেয়ে ১০০-১২০ মিটার কম ছিল।

jagonews24

লাইভসায়েন্সের তথ্যমতে, নতুন পাওয়া ব্লু হোলটি মেক্সিকো উপকূলে চেতুমাল উপসাগরে অবস্থিত প্রায় ৯০০ ফুট গভীর। এই গভীরতায় গর্তটি ১ লাখ ৪৭ হাজার বর্গফুট এলাকা জুড়ে বিস্তৃত।

jagonews24

আরও পড়ুন: ৫০ টনের বৃহত্তম সোনার খনির খোঁজ মিললো চীনে

বিশ্বের সবচেয়ে গভীর পরিচিত গভীর গর্তটি ২০১৬ সালে দক্ষিণ চীন সাগরে আবিষ্কৃত হয়েছিল। এটি ড্রাগন হোল নামে পরিচিত। রেকর্ড অনুসারে এর গভীরতা ৯৮০ ফুটেরও বেশি।

jagonews24

মেক্সিকোতে আবিষ্কৃত নতুন এই সিঙ্কহোলের নাম দেওয়া হয়েছে তাম জা। এর অর্থ মায়ানে ‘গভীর জল’। প্রতিবেদনে আরও জানানো হয়েছে, পানির নিচের এই দানব গর্ত প্রায় ৮০ ডিগ্রি ঢাল’সহ খাড়া। যেখানে গুহাটির মুখ সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১৫ ফুট নীচে।

সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

জেএমএস/এমএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।