বিয়ের-গল্প

সম্প্রতি ঘরোয়া আয়োজনে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সেরেছেন চিত্রনায়িকা শিরিন শিলা। একনজরে দেখে নেওয়া যাক শিরিন শিলার বিয়ের আয়োজনের একগুচ্ছ স্থিরচিত্র-

অনন্ত-রাধিকার বিয়ের অন্য সব অনুষ্ঠানের মতো বউভাতেও বিশেষভাবে সেজেছিলেন আম্বানি বাড়ির সব নারীরা। তাদের সবার সাজেই ছিল আভিজাত্যের ছোঁয়া।

প্রথম, দ্বিতীয় প্রি–ওয়েডিং, বিয়ে, বিদায়, শুভ আশীর্বাদ শেষে ১৪ জুলাই আয়োজন করা হয়েছিল রাধিকার বউভাত। আর সেই অনুষ্ঠানেই অপরূপ সাজে ধরা দিয়েছেন আম্বানির পুত্রবধূ রাধিকা।

বিদায়ের দিনে ভারতের জনপ্রিয় ডিজাইনার মনীশ মালহোত্রার ডিজাইন করা পোশাক পড়েছিলেন আম্বারনির পুত্রবধূ রাধিকা।

সব অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে ১২ জুলাই মহা ধুমধামে শেষ হলো অনন্ত আম্বানি ও রাধিকা মার্চেন্টের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা। তাদের অনুষ্ঠানে বসেছিল তারার মেলা। বলিউড থেকে শুরু করে বাদ পড়েনি ক্রিকেট অঙ্গনের তারকারাও।

মহা ধুমধামে সম্পূর্ণ হলো এশিয়ার শীর্ষ ধনী মুকেশ আম্বানির ছোট ছেলে অনন্ত আম্বানির বিয়ে। বরণ করে ঘরে তুলেছেন পুত্রবধূ রাধিকাকে।

বহু প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে ১২ জুলাই সাত পাকে বাঁধা পড়েছেন রাধিকা মার্চেন্ট ও অনন্ত আম্বানি। অন্য সব আয়োজনের মতো রাধিকার বিয়ের সাজেও কোনো কমতি ছিল না।

সেরা কস্টিউম ডিজাইনের পুরস্কার ঘোষণা করতে নগ্ন হয়ে অস্কারের মঞ্চে হাজির হয়েছিলেন অভিনেতা ও সাবেক রেসলার জন সিনা। আলোচিত এ অভিনেতাও হাজির হয়েছিলেন অনন্ত আম্বানি ও রাধিকা মার্চেন্টের বিয়েতে।

প্রায় এক বছর ধরে প্রাক্‌-বিবাহ অনুষ্ঠান চলছে অনন্ত আম্বানি ও রাধিকা মার্চেন্টের। কখনো গুজরাটের জামনগরে, তো কখনো ইতালিতে। অবশেষে সাত পাকে বাঁধা পড়লেন তারা। তাদের বিয়েতে উপস্থিত হয়েছিলেন দেশ-বিদেশের তারকারা।

আর মাত্র কয়েকদিন পরই সাত পাকে বাঁধা পড়বেন ভারতের ধনকুবের মুকেশ আম্বানির ছোট ছেলে অনন্ত আম্বানি ও রাধিকা মার্চেন্ট। এরই মধ্যে মুম্বাইয়ে চলছে বিয়ের শেষ পর্যায়ের অনুষ্ঠান। 

বিয়ে করেছেন বর্তমান সময়ের দর্শকপ্রিয় অভিনেত্রী সালহা খানম নাদিয়া। ২১ জুন রাতে নাদিয়া তার সোশ্যাল মিডিয়ায় বরের সঙ্গে ছবি পোস্ট করে বিয়ের সংবাদটি জানিয়েছেন।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পরিচয়। এরপর বন্ধুত্ব গড়ায় প্রেমের সম্পর্কে। প্রেমিকের বাড়ি বাংলাদেশে। আর প্রেমিকার বাড়ি সুদূর যুক্তরাষ্ট্রে। বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন তারা। এতে বাধ সাধে বয়স ও ধর্ম। তবে প্রেম মানে না কোনো বাধা।

নিজেদের প্রেম, বিয়ে, সম্পর্ককে সযত্নে আড়ালে রেখেছিলেন পরমব্রত চট্টোপাধ্যায় ও পিয়া চক্রবর্তী। তবে সম্পর্কে সিলমোহর দিয়ে সংবাদমাধ্যমের সামনে বিয়ের খবর প্রকাশ করেন পরমব্রত।

বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের পর দুই মেয়ের প্রচেষ্টায় আবারও এক হন তারা। ষাটের দশকে এমনই গল্পে ‘পেরেন্ট ট্র্যাপ’ নামে ইংরেজি ভাষার একটি ছবি মুক্তি পেয়েছিল। তবে পর্দার এ ঘটনা এবার বাস্তবেও ঘটেছে।