প্রত্যন্ত অঞ্চলেও সহজে বিল পরিশোধে সেবা দিচ্ছে জিপে

তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক
তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক
প্রকাশিত: ০৪:৪৬ পিএম, ২৩ মার্চ ২০১৯

গ্রামীণফোনের ডিজিটাল ওয়ালেট প্ল্যাটফর্ম ‘জিপে’র মাধ্যমে ২০১৮ সালে ৯০ লাখের বেশি বিল পরিশোধ হয়েছে। এর মাধ্যমে ২০১৮ সালে নিরাপদ, সুরক্ষিতভাবে প্রায় এক হাজার ৫০ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। উপকৃত হয়েছে প্রায় কোটি পরিবার। গ্রামীণফোনের এ সেবা ধারাবাহিকভাবে প্রত্যন্ত অঞ্চলেও কোটি পরিবারকে সহজে বিল পরিশোধে সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে।

গ্রামীণফোনের ডেপুটি সিইও ও সিএমও ইয়াসির আজমান এ তথ্য জানিয়েছেন।

ইয়াসির আজমান বলেন, ২০০৯ সালে যাত্রা শুরু করে জিপে। বিভিন্ন ইউটিলিটি বিল পরিশোধ, ট্রেনের টিকিট কাটা এবং ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কিংবা জিপি আউটলেট থেকে ওয়ালেট রিফিল করার ক্ষেত্রে জিপে দিয়ে আসছে সবচেয়ে সুবিধাজনক ও সহজ ডিজিটাল সেবা। দেশজুড়ে ২৮টি ইউলিটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে জিপে সরকার এবং ইউলিটি প্রতিষ্ঠানগুলোর বিলসংক্রান্ত প্রক্রিয়াতে বিশেষ সহায়ক ভূমিকা পালন করছে।

আজমান আরও বলেন, এ সেবা নাগরিকদের মূল্যবান সময় ও খরচ বাচিয়ে সামাজিকভাবে বিশেষ ভূমিকা রাখছে। এ সেবা ইউলিটি সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে সহজে বিল সংগ্রহ করে ও পুরো প্রক্রিয়ায় ত্রুটি একদমই কমানোর পাশাপাশি সিস্টেম লস কমিয়ে জাতীয় রাজস্ব সংগ্রহে ভূমিকা রাখছে। আমাদের বিশ্বাস, এ সেবার আরও বিস্তৃতি মানুষের জীবনকে আরও অনেক সহজ করে তুলবে।

তিনি বলেন, এ সেবা পেতে গ্রাহকরা তাদের নিকটস্থ মোবিক্যাশ রিটেইল আউটলেট কিংবা নির্দিষ্ট জিপে পার্টনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে জিপি ওয়ালেটে টাকা ঢোকাতে পারেন। সকল ভিসা ও মাস্টারকার্ডের ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড, ডিবিবিএল রকেট মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট, এবি ব্যাংক কোর ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট অথবা ইসলামী ব্যাংক এমক্যাশ অ্যাকাউন্ট অথবা ইন্টারনেট ব্যাংকিং এর মাধ্যমে এটা করা যাবে। এছাড়াও জিপে গ্রাহকরা যেকোনো গ্রামীণফোন সেন্টার থেকে ওয়ালেট রিফিল করতে পারবেন।

আজমান আরও বলেন, প্রিপেইড মিটার উন্মোচনের পর মিটার রিচার্জের ক্ষেত্রে গ্রাহকদের ঝামেলা কমাতে আমরা সহায়ক ভূমিকা পালন করেছি। এটা ২৪/৭ সেবা এবং সরকারের প্রিপেইড সেবার প্রয়াসের ক্ষেত্রেও এ উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

বিএ/জেআইএম

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।