‘ডিজিটাল ওয়ার্ল্ডে’ বাড়তি আয়ের লোভনীয় অফার
অনলাইনে বাড়তি আয়ের লোভনীয় অফার দিয়েছে বাইমোবাইল ও মাইশপ। এ কারণে বাইমোবাইল ও মাইশপ প্রোগ্রাম সম্পর্কে জানতে ক্রেতা-দর্শনার্থীদের ভিড় ছিল ‘ডিজিটাল ওয়ার্ল্ডে’ চোখে পড়ার মতো। দুপুরের পরে ক্রেতা-দর্শণার্থীদের ই-কমার্স জোনের এ দুটি স্টলে তাদের পণ্য ও সেবা সম্পর্কে ধারণা দিচ্ছিলেন প্রতিষ্ঠানের বিক্রয়কর্মী তানভির হাসান।
তিনি জানান, চার দিন ব্যাপী এ আয়োজনে ই-কমার্স জোনে ছাড় দিচ্ছে দেশের শীর্ষস্থানীয় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান বাইমোবাইল। বাইমোবাইল ও মাইশপ প্রোগ্রাম সম্পর্কে ক্রেতা-দর্শণার্থীদের জানাতে আমাদের এ অংশগ্রহণ। গতকাল থেকে আজ পর্যন্ত বেশ সাড়া পেয়েছি। বাকি তিন দিনে আরও অনেক সাড়া পাব বলে আশা করছি।
মাইশপে সাইনআপ করে যে কেউ একটি নিজস্ব স্টোর তৈরি করতে পারবে বিনামূল্যে, এবং বাইমোবাইলে যত রকম পণ্য রয়েছে সে তার স্টোরে যুক্ত করতে পারবে। তার স্টোরে যুক্ত পণ্যের লিংক থেকে বিক্রি হওয়া প্রতিটি পণ্যের মূল্যের ভিত্তিতে তার একাউন্টে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ কমিশন যুক্ত হবে। যা বিকাশের মাধ্যমে স্টোর মালিকের হাতে পৌঁছে দেয়া হবে, এমনকি স্টোর মালিক চাইলে সরাসরি বাইমোবাইলের অফিসে এসেও একাউন্টে জমা হওয়া টাকা সংগ্রহ করতে পারবে।
হাসান আরও জানান, ছাত্র-ছাত্রী, কর্মজীবী থেকে শুরু করে সব ধরনের মানুষ অনলাইনে ঘরে বসে এখন আয়-রোজগার করছে। প্রতিটি মানুষ তাদের কাজের পাশাপাশি একটা বাড়তি আয়ের সুবিধা চায়। তাদের কথা মাথায় রেখেই দেশের র্শীষস্থানীয় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান বাইমোবাইল ঘরে বসে অনলাইনে বাড়তি আয়ের সুবিধা চালু করেছে, যা বাংলাদেশে প্রথম।
তিনি জানান, এ মাইশপ প্রোগ্রামটি একদমই ঝামেলামুক্ত এবং ঝুঁকিহীন। পড়াশোনা বা কাজের পাশাপাশি এ কাজটি চালিয়ে যেতে পারেন যে কেউ। যারা মোবাইলের ব্যবসা করেন তারা একটি নির্দিষ্ট জায়গার মধ্যেই ব্যবসা করেন। এমন মোবাইল বিক্রেতারা মাইশপের মাধ্যমে এখন সারাদেশে তার শপ থেকে পণ্য বিক্রয় করতে পারবেন। যদি দূর-দূরান্তের কোনো ক্রেতা ফোন কিনতে চায়, তাহলে মাইশপের মাধ্যমে ফোনটি কিনলে কাস্টমারের ঠিকানায় মাইশপ থেকেই ফোন পৌঁছে দেয়া হবে। এবং সেই ফোনের মূল্যের ভিত্তিতে তিনি পেয়ে যাবেন একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ।
আরএম/এমআরএম/আইআই