ভার্চুয়াল ডাটা প্ল্যাটফর্ম তৈরি করছে বাংলালিংক-জেডটিই


প্রকাশিত: ০১:২২ পিএম, ২৪ এপ্রিল ২০১৭

বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভার্চুয়াল সাবস্ক্রাইবার ডাটা ম্যানেজমেন্ট (ভিএসডিএম) প্ল্যাটফর্ম তৈরি করছে দেশের অন্যতম মোবাইল ফোন অপারেটর বাংলালিংক ও ইন্টারনেট টেকনোলজি সলিউশনদাতা প্রতিষ্ঠান জেডটিই।

সোমবার বাংলালিংকের পাঠানো এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, ৩৫ মিলিয়নেরও বেশি বাংলাদেশি গ্রাহক এই নতুন নেটওয়ার্কের মধ্য দিয়ে লাভবান হয়েছেন। এ কারণে বাংলালিংকের নেটওয়ার্ক বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভার্চুয়ালাইজেশন এসডিএম প্ল্যাটফর্ম হিসেবে স্বীকৃত হয়েছে। 

ভিএসডিএম-এর মাধ্যমে বাংলালিংক গ্রাহকদের ডাটা ব্যবস্থাপনা আরো দ্রুততর হবে ও সেবার পরিসরও বাড়বে। অত্যাধুনিক এই নেটওয়ার্কটি তাৎক্ষণিক টুজি/থ্রিজি/ফোরজি/ভিওওয়াইফাই/ভিওএলটিই এবং অন্যান্য হাই টেক সেবা দিতে সাহায্য করবে।

নেটওয়ার্কের এই ভার্চুয়ালাইজেশনের মধ্য দিয়ে গ্রাহকরা দ্রুত মোবাইল ব্রডব্যান্ড, ভিডিও চ্যাট, মাল্টিমিডিয়া কনফারেন্স, মাল্টিমিডিয়া মেসেজ এবং অন্যান্য সেবা উপভোগ করতে পারবেন।

এই প্রযুক্তিটি দ্রুত নেটওয়ার্ক নিশ্চিত করবে ও এর নিরবচ্ছিন্ন সংযোগের মধ্য দিয়ে ডিজিটাল বিশ্বের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকতে পারবেন গ্রাহকরা।

বাংলালিংকের চিফ ডিজিটাল অফিসার সঞ্জয় ভাঘাসিয়া বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষেরা প্রতিনিয়ত ডাটা কেন্দ্রিক হয়ে উঠছেন, আধুনিক বিশ্বে সবসময় সংযুক্ত থাকাটা অত্যন্ত জরুরি। অনলাইনে সংযুক্ত থাকার চাহিদা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ডিজিটালাইজেশন অনিবার্য; আর এ জন্যই পূর্ণ ডিজিটাল সমাজ গড়ে তুলতে ইন্টারনেট পেনিট্রেশন বাড়ানো খুবই জরুরি। আর তা বাস্তবায়নে বাংলালিংক নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছে।’

‘জেডটিই-এর সঙ্গে আমাদের পার্টনারশিপ শুধুমাত্র ডিজিটাল কর্মপরিকল্পনাকে বাস্তবায়ন করবে না বরং ভার্চুয়ালাইজেশনের গতিকেও দ্রুত অগ্রসর করবে।’

জেডটিই কর্পোরেশন বাংলাদেশ লিমিটেডের সিইও ভিনসেন্ট লিউ বলেন, ‘ডিজিটালাইজেশন আধুনিক বিশ্বের একটি প্রধান অংশ। বাংলালিংকের সঙ্গে আমরা এই যাত্রায় অংশীদার হতে পেরে অত্যন্ত গর্বিত, যা জনসাধারণকে ভিএসডিএম টেকনোলোজির আওতায় আনতে সাহায্য করবে।’

এমএমএ/আরআইপি

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।