কত জিবি স্টোরেজের ফোন কেনা ভালো?

তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক
তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক
প্রকাশিত: ১২:০৬ পিএম, ০৯ আগস্ট ২০২৩

নতুন ফোন কিনবেন। সেসময় সবচেয়ে বেশি যে ব্যাপারটা মাথায় রাখতে হয় সেটা হচ্ছে, ফোনের স্টোরেজ। একটু বেশি স্টোরেজের ফোন না কিনলে কয়েকদিন পরই স্টোরেজ ফুল হয়ে যায় ফোনের। তারপর বাধে আরেক বিপত্তি। স্টোরেজ খালি করতে হয় একটু পরপর। আবার দেখা যায় ফোন স্লো হওয়া কিংবা হ্যাং হওয়ার সমস্যা।

তাই ফোন কেনার সময় বুঝেশুনে কেনাই ভালো। যে ফোন কিনছেন সেটির স্টোরেজ কত তা ভালো করে খেয়াল করুন। কারণ ভালো পারফরম্যান্সের জন্য ফোনের স্টোরেজ এবং র্যাম খুবই গুরুত্বপূর্ণ। স্মার্টফোনে যত বেশি র্যাম থাকবে, তত দ্রুত বিভিন্ন অ্যাপ চালানো যাবে সেই ফোনে। যদি র্যাম কম হয়, তাহলে যখন অন্য অ্যাপে যাওয়া হবে তখন সেই অ্যাপটি বন্ধ হয়ে যেতে পারে। অর্থাৎ ফোন স্মুথলি চলবে না এবং হ্যাং হওয়ার সমস্যা হতে পারে।

আরও পড়ুন: ফোনের নকল চার্জার চেনার উপায়

ফোন স্টোরেজ অ্যাপ, ফটো, ভিডিও এবং ফাইলের মতো ডেটা রাখতে ব্যবহৃত হয়। যা ফোন চালানোর জন্য প্রয়োজনীয়। স্টোরেজ খুব কম হলে, ফোনের স্টোরেজ কয়েকদিনের মধ্যে ফুল হয়ে যায়। যার কারণে এটি ধীরে ধীরে চলতে শুরু করে। এ কারণে অনেকেই বুঝতে পারেন না নিজেদের ফোনে কত র্যাম থাকা ভালো।

নিয়মিত ব্যবহারের জন্য ৬ জিবি র্যাম যথেষ্ট। অন্যদিকে, কেউ যদি ফোনে গেম খেলতে চান, তাহলে ৮ জিবি র্যাম একটি ভালো বিকল্প হতে পারে। তবে মসৃণ এবং উচ্চ-মানের গেমিং অভিজ্ঞতার জন্য কমপক্ষে ১৬ জিবি র্যাম সুপারিশ করা হয়।

ইন্টারনাল স্টোরেজ ৬৪ জিবি সাধারণ স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের জন্য যথেষ্ট। যদিও অনেকে ১২৮ জিবি এবং ২৫৬ জিবি স্টোরেজের ফোন কিনতে পছন্দ করেন। যারা তাদের মোবাইল ফোন সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করেন, তারাও স্টোরেজ স্পেস ফুরিয়ে যাওয়া এবং গতি কম হওয়া এড়াতে ৫১২ জিবি এবং ১ টিবি স্টোরেজ সহ ফোন কিনতে পছন্দ করেন।

সূত্র: অ্যান্ড্রয়েড অথোরিটি

কেএসকে/এএসএম

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।