ICC t20 Worldcup 2024
দক্ষিণ আফ্রিকা

Team Image

দক্ষিণ আফ্রিকার ভরসা ব্যাটিং, শঙ্কা পেসারদের নিয়ে

একুশ শতকের পুরোটা জুড়েই সম্ভাবনাময় ও প্রতিভাবান স্কোয়াড নিয়ে আইসিসি ইভেন্টগুলোতে অংশ নিতে এসেছে দক্ষিণ আফ্রিকা; কিন্তু তাদের ভাগ্যের শিকে ছেড়েনি কখনোই। ফেবারিট হিসেবে খেলতে এসে প্রোটিয়াদের জন্য কেবল সঙ্গী হয়েছে ‘চোকার্স’ তকমা।

ওয়ানডের মত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শিরোপাও জিততে পারেনি দক্ষিণ আফ্রিকা। গত আসরে তারা বাদ পড়েছে গ্রুপ পর্ব থেকেই; কিন্তু এবারের বিশ্বকাপে দলটি যাচ্ছে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার স্বপ্ন নিয়েই। বাস্তবে সেটি খুব বেশি অসম্ভবও নয় তাদের জন্য; কিন্তু এজন্য এইডেন মারক্রামদের সরাতে হবে ‘চোকার্স’ তকমা।

১৯৯৮ সালে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জিতেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা, এটিই এখন অবধি তাদের একমাত্র শিরোপা জয়। এবার দলটির সামনে সুযোগ তাদের সঙ্গে জড়িয়ে যাওয়া ‘চোকার্স’ তকমা ঝেড়ে ফেলার। এজন্য জ্বলে উঠতে হবে ব্যাটারদেরকেই।

কোথায় তাদের শক্তি

দক্ষিণ আফ্রিকার সবচেযে বড় শক্তির জায়গা ব্যাটিং। কুইন্টন ডি ককের অভিজ্ঞতার সঙ্গে টপ অর্ডারে আছেন বিধ্বংসী রিজা হেনরিকস। মিডল অর্ডারে অধিনায়ক এইডেন মারক্রামের ওপর ভরসা। শেষদিকে আছেন ভয়ঙ্কর হেনরিক ক্লাসেন, ডেভিড ‘কিলার’ মিলার, তরুণ ত্রিস্টান স্টাবসের মতো ব্যাটাররা; যারা ধ্বসিয়ে দিতে পারেন যে কোনো প্রতিপক্ষের বোলিং লাইনআপকে। সর্বশেষ এসএ টি-টোয়েন্টিতে দুর্দান্ত খেলা রায়ান রিকেল্টনও আছেন স্কোয়াডে।

কোথায় ঘাটতি...

দক্ষিণ আফ্রিকার চিন্তার বড় জায়গা তাদের বোলিং। বিশেষত পেস বোলিংয়ে কাগিসো রাবাদাকে দায়িত্ব নিতে হবে অনেক। অলরাউন্ডার মার্কো ইয়ানসেন সবশেষ আইপিএলে তেমন সুযোগই পাননি। আরেক পেসার নরকিয়াও ভালো করতে পারেননি একদমই।

এবারের বিশ্বকাপে তিনজন বাঁ-হাতি স্পিনার নিয়ে যাচ্ছে প্রোটিয়ারা। বিয়র্ন ফরচুইন, কেশব মহারাজ ও তাবরিজ শামসির সঙ্গে স্পিনটা করতে পারেন অধিনায়ক মারক্রামও। ওয়েস্ট ইন্ডিজের কন্ডিশনের কথা বিবেচনা করে এমন সিদ্ধান্ত নিতে পারেন তারা। যদিও স্পিনার বেশি নেওয়া শেষ অবধি হিতে বিপরীতই হতে পারে প্রোটিয়াদের জন্য। কারণ এতে কমে গেছে পেসারদের শক্তি।

কবে, কাদের সঙ্গে খেলা?

দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম ম্যাচ শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৩ জুন। ৮ জুন নেদারল্যান্ডস ও একদিন পর বাংলাদেশের বিপক্ষে মাঠে নামবে প্রোটিয়ারা। ‘ডি’ গ্রুপে নিজেদের শেষ ম্যাচে ১৫ জুন নেপালের বিপক্ষে লড়বে তারা।

Captain Image

এইডেন মারক্রাম

জন্ম: ৪ অক্টোবর, ১৯৯৪ (সেঞ্চুরিয়ন, দক্ষিণ আফ্রিকা)। বয়স: ২৯
জাতীয় দলে ভূমিকা: ওপেনিং ব্যাটার (অকেশনাল অলরাউন্ডার)

মারক্রাম ঘোচাবেন ‘চোকার্স’ তকমা?

এইডেন মারক্রাম অভাবনীয় কিছু করে ফেলেছিলেন আন্তর্জাতিক মঞ্চে পা রাখার আগেই। দক্ষিণ আফ্রিকা আর শিরোপা- দুটোর আক্ষেপের গল্পই থাকে সবখানে। সবসময়ই ফেবারিট থেকেও কখনো ‘চ্যাম্পিয়ন’ হওয়া হয় না প্রোটিয়াদের। নক আউট থেকে তাদের বাদ পড়তে হয় ‘অদ্ভুতূড়ে’ সব কারণেও, প্রায় সব পর্যায়েই। দক্ষিণ আফ্রিকার নামের পাশে তাই বসে গেছে ‘চোকার্স’ তকমাও।

তবে এই দক্ষিণ আফ্রিকাকেই ২০১৪ সালে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার স্বাদ দিতে পেরেছিলেন এইডেন মারক্রাম। তার হাত ধরেই প্রোটিয়ারা তাদের ইতিহাসের একমাত্র বিশ্বকাপ শিরোপা জিতেছিল। ২০১৪ সালের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে দলকে চ্যাম্পিয়ন করেছিলেন তিনি। ওই বিশ্বকাপে দলের পক্ষে সর্বোচ্চ রানও এসেছিল তার ব্যাট থেকে, সবমিলিয়ে সেটি ছিল টুর্নামেন্টের তৃতীয় সর্বোচ্চ।

ওই সাফল্য পাওয়ার পরও অবশ্য আন্তর্জাতিক মঞ্চে এসে সমালোচনা সহ্য করতে হয়েছে মারক্রামকে। অধারবাহিক ছিলেন নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে। যদিও ‘ইম্প্যাক্টফুল ইনিংস’ খেলে প্রতিভার স্বাক্ষরও রেখেছেন তিনি। এবার মারক্রামের নেতৃত্বেই ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে যাবে দক্ষিণ আফ্রিকা।

ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে অধারাবাহিকতা নিয়ে ভুগলেও সেটি এখন অনেকটাই কাটিয়ে উঠেছেন মারক্রাম। অফ সাইডে বেশ শক্তিশালী তিনি। পরিস্থিতি অনুযায়ী বদলে ফেলতে পারেন ব্যাটিংয়ের ধরন। বল হাতেও মারক্রাম প্রয়োজনের সময়ে উইকেট এনে দিতে পারেন।

অনূর্ধ্ব-১৯ পর্যায়ের পরও অধিনায়ক হিসেবে সাফল্য পেয়েছেন তিনি। ২০২১ সালে পাঞ্জাব কিংসের হয়ে আইপিএল ক্যারিয়ার শুরু হয় তার। পরে তাকে কিনে নেয় সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। দক্ষিণ আফ্রিকার এসএ টি-টোয়েন্টিতে একই ফ্যাঞ্চাইজির দল সানরাইজার্স ইস্টার্ন ক্যাফের অধিনায়কও করা হয় তাকে। মারক্রাম দু’বার শিরোপা জিতিয়েছেন নিজের ফ্র্যাঞ্চাইজিকে।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এখন অবধি ৩৯ টি-টোয়েন্টি খেলেছেন মারক্রাম। ৩৮ গড় আর ১৫০ এর বেশি স্ট্রাইক রেটে ১১১৮ রান করেছেন তিনি। জাতীয় দলের অধিনায়ক হিসেবে অবশ্য সময় খুব একটা ভালো কাটছে না মারক্রামের। ৮ ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়ে জিতেছেন কেবল দুটি। বয়সভিত্তিক ক্রিকেটে সাফল্য এনে দেওয়া মারক্রামের হাত ধরেই কি ঘুচবে দক্ষিণ আফ্রিকার ‘চোকার্স’ তকমা? উত্তর পেতে অপেক্ষা করতে হবে আরও কিছুটা সময়।

Coach Image

রব ওয়াল্টার

জন্ম: ১৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৫ (জোহানেসবার্গ, দক্ষিণ আফ্রিকা)। বয়স: ৪৯ বছর প্রায়।

কখনো পেশাদার ক্রিকেট না খেলেই প্রোটিয়াদের হেড কোচ

কখনো পেশাদার ক্রিকেট খেলা হয়নি রব ওয়াল্টারের। স্কুল ক্রিকেটেই থেমে গিয়েছিল তার খেলোয়াড়ী জীবন; কিন্তু কে জানতো, সেই রব ওয়াল্টারই চলে আসবেন এতদূরে! এখন তিনি নিজের দেশ দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় দলের ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টির প্রধান কোচ। তার তত্ত্বাবধানেই এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলতে যাচ্ছে প্রোটিয়ারা।

দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় দলের সঙ্গে কাজ করেই কোচিং জীবনের সূচনা হয়েছিল ওয়াল্টারের। ২০০৯ থেকে ২০১৩ সাল অবধি তাদের স্ট্রেন্থ এন্ড কন্ডিশনিং কোচ ছিলেন তিনি। তখন প্রোটিয়াদের ড্রেসিংরুমে থেকে এবি ডি ভিলিয়ার্স, জ্যাক ক্যালিস, ডেল স্টেইন, গ্রায়েম সোয়ানদের দেখেছেন খুব কাছ থেকে।

ওই সময় দক্ষিণ আফ্রিকার হেড কোচ হিসেবে ছিলেন গ্যারি কারস্টেন। ওয়াল্টার পরে জানিয়েছেন, ড্রেসিংরুমে সবসময়ই সজাগ থাকতো তার চোখ। শিখতেন প্রতি মুহূর্তে। টিম মিটিংয়ের সময় অনেক কিছু টুকে রাখতেন নিজের নোটবুকে।

২০১৩ সালে তাকে কোচ হিসেবে নিয়োগ দেয় দক্ষিণ আফ্রিকার ঘরোয়া লিগের দল টাইটান্স। এ নিয়ে প্রচুর সমালোচনার মুখে পড়তে হয় তখনকার প্রধান নির্বাহী জ্যাকস ফউলকে। তবে গ্যারি কারস্টেনের সুপারিশের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে পছন্দ হয়েছিল বলেই ওয়াল্টারকে নিয়োগ দিয়েছিলেন তিনি।

তিন বছর টাইটান্সে কাজ করে চারটি শিরোপা জেতান তাদের। তুলে আনেন হেনরিক ক্লাসেন, তাবরিজ শামসি, লুঙ্গি এনগিদিদের সেরাটা, সুযোগ করে দেন এইডেন মারক্রামকে। এখানকার দায়িত্ব শেষ করে তিনি চলে যান নিউজিল্যান্ডে।

সেখানে গিয়ে প্রথমে দায়িত্ব নেন ওটাগোর হেড কোচ হিসেবে। নিউজিল্যান্ডে বিভিন্ন ধাপে কাজ করেন তিনি। কোচ ছিলেন কিউইদের ‘এ’ দলেরও। এরপর আবার ফিরে আসেন দক্ষিণ আফ্রিকায়। দেশে ফিরে আসার বছরখানেকের মধ্যে ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে প্রোটিয়াদের হেড কোচ হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয় তাকে।

২০২৩ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপে তার অধীনেই সেমিফাইনালে জায়গা করে নেয় দক্ষিণ আফ্রিকা। যদিও ফাইনালে উঠতে পারেনি তারা। এবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও দারুণ এক স্কোয়াড নিয়ে যাচ্ছে প্রোটিয়ারা। তবে তাদের সবচেয়ে বড় বাধা ‘চোকার্স’ তকমা কাটিয়ে কতটুকু নিয়ে যেতে পারেন ওয়াল্টার, সেটিই দেখার।

দক্ষিণ আফ্রিকা স্কোয়াড

এইডেন মারক্রাম (অধিনায়ক), ওটনিয়েল বার্টম্যান, জেরাল্ড কোয়েৎজি, কুইন্টন ডি কক, বিয়র্ন ফরচুইন, রিজা হেনরিকস, মার্কো ইয়ানসেন, হেনরিক ক্লাসেন, কেশভ মহারাজ, ডেভিড মিলার, অ্যানরিখ নরকিয়া, কাগিসো রাবাদা, রায়ান রিকেল্টন, তাবরিজ শামসি, ত্রিস্টান স্টাবস।

ব্যাটার

নাম

ম্যাচ

ইনিংস

রান

সর্বোচ্চ

গড়

স্ট্রাইক রেট

১০০

৫০

কুইন্টন ডি কক

৮৩

৮২

২৩৪১

১০০

৩২.০৬

১৩৮.১১

১৪

২৪৩

৯০

ডেভিড মিলার

১১৩

৯৯

২২২৭

১০৬*

৩৪.২৬

১৪৫.২৭

১৪৮

১০৭

রিজা হেন্ডরিক্স

৫৯

৫৮

১৮২৯

৮৭

৩২.০৮

১৩৩.০১

১৫

২০৭

৪২

এইডেন মারক্রাম

৩৯

৩৫

১১১৮

৭০

৩৮.৫৫

১৫০.৬৭

৯৮

৪৭

হেনরিক ক্লাসেন

৪৩

৩৯

৭২২

৮১

২২.৫৬

১৪৭.৬৪

৫৯

৩৩

ট্রিস্টান স্টাবস

১৭

১৩

২৩৯

৭২

২১.৭২

১৫৫.১৯

১৭

১৫

রায়ান রিকেলটন

৪৩

১৯

১৪.৩৩

১১৩.১৫

বোলার    

নাম

ম্যাচ

ওভার

মেডেন

রান

উইকেট

সেরা

গড়

ইক.

তাবরিজ শামসি

৬৫

২৩৪.৪

১৭৩২

৭৮

৫/২৪

২২.২০

৭.৩৮

কাগিসো রাবাদা

 ৫৬

২০১.১

১৭৩৩

৫৮

৩/২০

২৯.৮৭

৮.৬১

অ্যানরিখ নরকিয়া

৩৩

১০৯.৫

৮১৫

৩৮

৪/১০

২১.৪৪

৭.৪২

কেশভ মাহারাজ

২৭

৯০.৫

৬৭১

২৪

২/২১

২৭.৯৫

৭.৩৮

বিয়র্ন ফরচুইন

২০

৫৯.০

৪৫৫

১৮

৩/১৬

২৫.২৭

৭.৭১

জেরার্ল্ড কোয়েৎজি

২০.২

২০৭

৩/৩২

২৫.৮৭

১০.১৮

ওটনিয়েল বার্টম্যান

৪.০

২৬

৩/২৬

৮.৬৬

৬.৫০

অলরাউন্ডার

খেলোয়াড়

ম্যাচ

রান

সর্বোচ্চ

গড়

স্ট্রা. রেট

১০০/৫০

উইকেট

সেরা

গড়

ইক.

/

মার্কো ইয়ানসেন

৩২

২০

১৬.০০

১০৩.২২

০/০

৩/৫২

২৯.০০

১১.৬০

০/০

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকা : পরিসংখ্যান

  • বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ: ৮ বার
  • চ্যাম্পিয়ন: নাই
  • রানার্স আপ: নাই
  • সেমিফাইনাল: ২ বার (২০০৯, ২০১৪)
  • সুপার এইট, সুপার টেন, সুপার টুয়েলভ: ৬বার

সংক্ষেপে দক্ষিণ আফ্রিকার বিশ্বকাপ

সময়কাল

ম্যাচ

জয়

পরাজয়

টাই

ফল হয়নি

সর্বোচ্চ

সর্বনিম্ন

২০০৭-২০২২

৪০

২৪

১৫

২২৯

১২৯

বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ১০টি ইনিংস

স্কোর

ওভার

ফল

প্রতিপক্ষ

ভেন্যু

তারিখ

২২৯/৪

২০.০

পরাজয়

ইংল্যান্ড

ওয়াংখেড়ে

১৮ মার্চ ২০১৬

২১১/৫

২০.০

জয়

স্কটল্যান্ড

দ্য ওভাল

৭ জুন ২০০৯

২০৯/৫

২০.০

জয়

আফগানিস্তান

ওয়াংখেড়ে

২০ মার্চ ২০১৬

২০৮/২

১৭.৪

জয়

ওয়েস্ট ইন্ডিজ

জোহানেসবার্গ

১১ সেপ্টে. ২০০৭

২০৫/৫

২০.০

জয়

বাংলাদেশ

সিডনি

২৭ অক্টো. ২০২২

১৯৬/৫

২০.০

জয়

ইংল্যান্ড

চট্টগ্রাম

২৯ মার্চ ২০১৪

১৮৯/২

২০.০

জয়

ইংল্যান্ড

শারজাহ

৬ নভে. ২০২১

১৮৩/৭

২০.০

জয়

ওয়েস্ট ইন্ডিজ

দ্য ওভাল

১৩ জুন ২০০৯

১৭২/৫

২০.০

পরাজয়

ভারত

গ্রস আইলেট

২ মে ২০১০

১৭২/৪

২০.০

পরাজয়

ভারত

মিরপুর

৪ এপ্রিল ২০১৪

বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ১০ ব্যাটার

নাম

সময়কাল

ম্যাচ

ইনিংস

রান

সর্বোচ্চ স্কোর

গড়

স্ট্রা. রেট

১০০

৫০

এবি ডি ভিলিয়ার্স

২০০৭-২০১৬

৩০

২৯

৭১৭

৭৯*

২৯.৮৭

১৪৩.৪০

৫১

৩০

জেপি ডুমিনি

২০০৭-২০১৬

২৫

২৩

৫৬৮

৮৬*

৪০.৫৭

১২৯.৬৮

৩৭

২৩

জ্যাক ক্যালিস

২০০৯-২০১২

১৫

১৩

৪৩৩

৭৩

৩৬.০৮

১১৭.৬৬

৩৬

১৩

কুইন্টন ডি কক

২০১৪-২০২২

১৮

১৮

৪১০

৬৩

২৪.১১

১৩০.৯৯

৫১

১২

হাশিম আমলা

২০১২-২০১৬

১৪

১৪

৩৭৬

৫৮

৩১.৩৩

১২৭.৪৫

৪২

গ্রায়েম স্মিথ

২০০৭-২০১০

১৬

১৬

৩৫২

৪১

২২.০০

১১৫.০৩

৪৬

অ্যালবি মর্কেল

২০০৭-২০১৪

২৫

২০

৩০৮

৪৩

২০.৫৩

১৪২.৫৯

১৫

২০

ফ্যাফ ডু প্লেসি

২০১২-২০১৬

২৭১

৬৫

৩০.১১

১৩৬.১৮

২৭

হার্সেল গিবস

২০০৭-২০১০

১২

১২

২৬৫

৯০*

২৪.০৯

১২৫.৫৯

৩২

এইডেন মারক্রাম

২০২১-২০২২

১০

২৬১

৫২*

৩৭.২৮

১৩৭.৩৬

২২

১০

বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ১০ বোলার    

খেলোয়াড়

সময়কাল

ম্যাচ

ওভার

মেডেন

রান

উইকেট

সেরা

গড়

ইক.

ডেল স্টেইন

২০০৯-২০১৬

২৩

৮৩.১

৫৭৯

৩০

৪/১৭

১৯.৩০

৬.৯৬

মরনে মর্কেল

২০০৭-২০১৪

১৭

৬২.৪

৪৫২

২৪

৪/১৭

১৮.৮৩

৭.২১

অ্যানরখি নরকিয়া

২০২১-২০২২

১০

৩৬.৫

১৯৮

২০

৪/১০

৯.৯০

৫.৩৭

ইমরান তাহির

২০১৪-২০১৬

৩৬.০

২১৪

১৮

৪/২১

১১.৮৮

৫.৯৪

ওয়েইন পারনেল

২০০৯-২০২২

১৪

৪৫.৫

৩০৯

১৮

৪/১৩

১৭.১৬

৬.৭৪

কাগিসো রাবাদা

২০১৬-২০২২

১৩

৪৬.৪

৪৩১

১৫

৩/২০

২৮.৭৩

৯.২৩

জ্যাক ক্যালিস

২০০৯-২০১২

১৫

৩৭.০

২৪৭

১২

৪/১৫

২০.৫৮

৬.৬৭

তাবরিজ শামসি

২০২১-২০২২

২৭.০

১৭৭

১২

৩/১৭

১৪.৭৫

৬.৫৫

ইয়োহান বোথা

২০০৯-২০১২

১৪

৪০.৪

২৬৫

১১

৩/১৬

২৪.০৯

৬.৫১

চার্লস ল্যাঙ্গাভেল্ট

২০১০-২০১০

১৬.০

১০৪

১১

৪/১৯

৯.৪৫

৬.৫০

বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ১০ ফিল্ডার   

খেলোয়াড়

সময়কাল

ম্যাচ

ডিসমিশাল

ক্যাচ

স্ট্যাম্পিং

এবি ডি ভিলিয়ার্স

২০০৭-২০১৬

৩০

৩২

৩০

কুইন্টন ডি কক

২০১৪-২০২২

১৮

২২

১৭

মার্ক বাউচার

২০০৭-২০১০

১৬

১৬

১৫

ডেভিড মিলার

২০১৪-২০২২

১৮

১১

১১

জেপি ডুমিনি

২০০৭-২০১৬

২৫

কাগিসো রাবাদা

২০১৬-২০২২

১৩

গ্রায়েম স্মিথ

২০০৭-২০১০

১৬

অ্যালবি মর্কেল

২০০৭-২০১৪

২৫

ডেল স্টেইন

২০০৯-২০১৬

২৩

ফ্যাফ ডু প্লেসি

২০১২-২০১৬

সময়সূচি

০৩ জুন, ২০২৪, ০৮:৩০ পিএম

নাসাউ কাউন্টি ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়াম, নিউ ইয়র্ক

শ্রীলংকা শ্রীলংকা 77/10 (19.1 ওভার)

দক্ষিণ আফ্রিকা দক্ষিণ আফ্রিকা 80/4 (16.2 ওভার)

ম্যাচ রিপোর্ট

ফল: দক্ষিণ আফ্রিকা ৬ উইকেটে জয়ী।

০৮ জুন, ২০২৪, ০৮:৩০ পিএম

নাসাউ কাউন্টি ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়াম, নিউ ইয়র্ক

নেদারল্যান্ডস নেদারল্যান্ডস 103/9 (20.0 ওভার )

দক্ষিণ আফ্রিকা দক্ষিণ আফ্রিকা 106/6 (18.5 ওভার )

ফল: দক্ষিণ আফ্রিকা ৪ উইকেটে জয়ী

১০ জুন, ২০২৪, ০৮:৩০ পিএম

নাসাউ কাউন্টি ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়াম, নিউ ইয়র্ক

দক্ষিণ আফ্রিকা দক্ষিণ আফ্রিকা 113/6 (20 ওভার)

বাংলাদেশ বাংলাদেশ 109/7 (20 ওভার)

ফল: দক্ষিণ আফ্রিকা ৪ রানে জয়ী।

১৫ জুন, ২০২৪, ০৫:৩০ এএম

অ্যারনোস ভ্যালে স্টেডিয়াম, সেন্ট ভিনসেন্ট

দক্ষিণ আফ্রিকা দক্ষিণ আফ্রিকা 115/7 (20 ওভার)

নেপাল নেপাল 114/6 (20 ওভার)

ফল: দক্ষিণ আফ্রিকা ১ রানে জয়ী।

১৯ জুন, ২০২৪, ০৮:৩০ পিএম

স্যার ভিভ রিচার্ডস স্টেডিয়াম, অ্যান্টিগা

দক্ষিণ আফ্রিকা দক্ষিণ আফ্রিকা 194/4 (20.0 ওভার)

যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাষ্ট্র 176/6 (20 ওভার)

ফল: দক্ষিণ আফ্রিকা ১৮ রানে জয়ী।

২১ জুন, ২০২৪, ০৮:৩০ পিএম

ড্যারেন স্যামি ক্রিকেট গ্রাউন্ড, সেন্ট লুসিয়া

দক্ষিণ আফ্রিকা দক্ষিণ আফ্রিকা 163/6 (20 ওভার )

ইংল্যান্ড ইংল্যান্ড 156/6 (20 ওভার)

ফল: দক্ষিণ আফ্রিকা ৭ রানে জয়ী।

২৪ জুন, ২০২৪, ০৬:৩০ এএম

স্যার ভিভ রিচার্ডস স্টেডিয়াম, অ্যান্টিগা

ওয়েস্ট ইন্ডিজ ওয়েস্ট ইন্ডিজ 135/8 (20 ওভার)

দক্ষিণ আফ্রিকা দক্ষিণ আফ্রিকা 124/7 (16.1 ওভার)(17)

ফল: দক্ষিণ আফ্রিকা ৩ উইকেটে জয়ী। (ডিএলএস মেথড)

২৭ জুন, ২০২৪, ০৬:৩০ এএম

ব্রায়ান লারা ক্রিকেট একাডেমি, ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগো

আফগানিস্তান আফগানিস্তান 56/10 (11.5 ওভার)

দক্ষিণ আফ্রিকা দক্ষিণ আফ্রিকা 60/1 (8.5 ওভার)

ফল: দক্ষিণ আফ্রিকা ৯ উইকেটে জয়ী।

২৯ জুন, ২০২৪, ০৮:৩০ পিএম

কেনসিংটন ওভাল, বার্বাডোজ

ভারত ভারত 176/7 (20 ওভার)

দক্ষিণ আফ্রিকা দক্ষিণ আফ্রিকা 169/7 (20 ওভার )

ফল: ভারত ৭ রানে জয়ী ।