ICC t20 Worldcup 2024
পাকিস্তান

Team Image

সব সময়ের মতো এবারও ‘আনপ্রেডিক্টেবল’

সর্বশেষ বিশ্বকাপেও ফাইনাল খেলেছে পাকিস্তান। তাদের ভাগ্যে অবশ্য জুটেছিল হার, সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে রানার্সআপ হয়ে। দু’বছর পর তারা যখন বিশ্বকাপে যাচ্ছে, তখনও স্বপ্ন চ্যাম্পিয়ন হওয়াই। চির পরিচিত ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ পাকিস্তানের নানা নাটকীয়তার পর অধিনায়ক হিসেবে আগের আসরের মতো এবারও যাচ্ছেন বাবর আজম।

২০২৩ সালে ওয়ানডে বিশ্বকাপের পর অধিনায়কত্ব ছেড়ে দিতে হয়ে বাবর আজমকে। এরপর শাহিন শাহ আফ্রিদিকে অধিনায়ক করা হয়। কিন্তু এক সিরিজ পর হুট করেই বাবর আজমকে আবার নেতৃত্ব ফিরেয় আনে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড। এই প্রক্রিয়া নিয়ে শাহিন শাহ আফ্রিদির ক্ষোভও আসে প্রকাশ্যে।

এ বিষয়টাই এখন পাকিস্তান ড্রেসিং রুমে অস্বস্তির বড় একটি কারণ হিসেবে দেখা দিয়েছে। এমনকি বিশ্বকাপে বাবর আজমের ডেপুটি হওয়ার জন্য শাহিন শাহ আফ্রিদিকে প্রস্তাব দেয়া হলে তিনি সে দায়িত্ব নিতে অস্বীকৃতিও জানান। অথচ বিশ্বকাপে ভালো করতে পাকিস্তানের ক্রিকেটারদের একতাবদ্ধ হওয়ার বিকল্প নেই।

কোথায় তাদের শক্তি...

পাকিস্তানের প্রধান শক্তি অনুমিতভাবেই পেসাররা। শাহিন শাহ আফ্রিদি থাকছেন যার নেতৃত্বে। নতুন বলে তার মুখোমুখি হওয়া যে কোনো ব্যাটারের জন্যই ভয়ঙ্কর। সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্বের সেরা পেসারদের ছোট্ট তালিকাতেও জায়গা পাবেন শাহিন। তার সঙ্গে নাসিম শাহের নতুন বলের জুটি যেকোনো প্রতিপক্ষকেই চমকে দিতে সক্ষম।

মাঝে অবসর নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে আবার ফিরেছেন মোহাম্মদ আমির। তার সঙ্গে আছেন ডেথ বল স্পেশালিস্ট হিসেবে খ্যাতি পাওয়া আব্বাস আফ্রিদি। প্রতিপক্ষকে শেষের দিকে আটকে রেখে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবেন তিনি। একমাত্র স্পিনার হিসেবে দলে সুযোগ পাওয়া আবরার আহমেদ নিয়মিত একাদশে থাকলে বসতে হতে পারে মোহাম্মদ আমিরকে। এছাড়া আছেন হারিস রউফও।

ব্যাটিংয়েও বৈচিত্র্য আছে পাকিস্তানের। সাইম আইয়ুব ও মোহাম্মদ রিজওয়ানের উদ্বোধনী জুটির পর তিনে অধিনায়ক বাবর। এরপর ফাখর জামান, আজম খান, ইফতেখার আহমেদের মতো মারকুটে ব্যাটাররা আছেন। শুরুতে গড়ে দেওয়া ভিত তাদের কাজে লাগানোর মতো সামর্থ্যও আছে বেশ।

কোথায় তাদের দুর্বলতা...

পাকিস্তানের স্কোয়াডে আছেন পাঁচজন পেসার। একমাত্র বিশেষজ্ঞ স্পিনার হিসেবে আছেন আবরার আহমেদ। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রের কন্ডিশন বিবেচনায় সব দলই স্পিনার নিয়েছে বেশি; কিন্তু পাকিস্তান হেঁটেছে উল্টো পথে। স্পিনে অপশন কম থাকা তাদের ভোগাতে পারে এবারের বিশ্বকাপে।

এর বাইরে খেলোয়াড়দের মধ্যে যে অন্তর্দ্বন্দ্বের কথা শোনা যাচ্ছে, সেটিও সমস্যা তৈরি করতে পারে। অধিনায়কত্ব ইস্যুতে শাহিন শাহের সঙ্গে বাবর, তার সঙ্গে আগে থেকেই ঝামেলা রয়েছে মোহাম্মদ আমিরেরও।

কবে, কাদের সঙ্গে খেলা?

৬ জুন স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে নিজেদের প্রথম ম্যাচে খেলবে পাকিস্তান। গ্রুপ ‘এ’ তে তাদের পরের ম্যাচ চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারতের বিপক্ষে ৯ জুন। বাকি দুটি ম্যাচে বাবর আজমের দল ১১ জুন কানাডা ও ১৬ জুন মুখোমুখি হবে আয়ারল্যান্ডের।

Captain Image

বাবর আজম

জন্ম: ১৫ অক্টোবর, ১৯৯৪ ; বয়স: ২৯
জাতীয় দলে ভূমিকা: টপ অর্ডার ব্যাটার

পাকিস্তানের অপেক্ষার অবসান ঘটাতে পারবেন বাবর!

ব্যাকগ্রাউন্ড

বাবর আজম ক্রিকেটার হবেন এটাই স্বাভাবিক। ক্রিকেটার না হয়ে অন্য কিছু হলে বরং তা হতো অস্বাভাবিক। কেননা ঘরেই ছিলেন জাতীয় দলের দুই ক্রিকেটার উমর আকমল ও কামরান আকমল। এই দুই ভাই বাবর আজমের কাজিন। তবে ক্রিকেটটা তার রক্তেই ছিল। ছোটো বেলায় রাস্তায় রাস্তায় ক্রিকেট খেলে তার দিন পার হতো।

দুই কাজিনের সাফল্য বাবরকে ক্রিকেটকে পেশা হিসেবে নিতে উদ্বুদ্ধ করে। তাইতো গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে বল বয়ের কাজ নেন। তারপর একটা ক্রিকেট একাডেমী যোগ দেন এবং নিজের ক্যারিয়ার গড়ার মনোযোগী হন। ব্যাটিংয়ের মৌলিক জ্ঞানটা তিনি তার প্রথম কোচ রানা সাদিকের কাছ থেকে পেয়েছিলেন। 

এখন শুধু সাদা বলের অধিনায়ক নেতৃত্ব দেবেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রের এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও। গত বিশ্বকাপে তার নেতৃত্বে ফাইনাল খেলেছিলো পাকিস্তান। ২০০৯ সালের পর শিরোপা জয়ের কাছাকাছি গিয়েও পারলো না তারা। এবার কী পাকিস্তানের অপেক্ষার অবসান ঘটাতে পারবেন তিনি?

ক্যারিয়ারের শুরু

বয়সভিত্তিক ক্রিকেট দিয়ে পথচলা শুরু হয় বাবর আজমের। দেশের হয়ে দুটি অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপেও অংশ নেন তিনি। এর মধ্যে ২০১২ সালে হন পাকিস্তানের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। বয়সভিত্তিক ক্রিকেটে তার রাখা প্রতিভার ছাপ আন্তর্জাতিক মঞ্চেও দেখা মেলে।

২০১৬ সালে ২২ বছর বয়সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয় তার। ওই বছরই টানা তিন ম্যাচে সেঞ্চুরি করেন তিনি। ডান হাতি এই ব্যাটারকে পরে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি।

অধিনায়কত্ব

২০১৯সালে টি-২০ ক্রিকেটে অধিনায়কত্বে বাবরের হাতেখড়ি। এরপর ওয়ানডে দলেরও নেতৃত্ব তার হাতে চলে আসে। ২০২১ সালে পান টেস্টের অধিনায়কত্বও।

এর মধ্যেই পাকিস্তান ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় তারকা হয়ে উঠেন বাবর। এই প্রজন্মের তো বটেই, পাকিস্তান ক্রিকেটেরই সর্বকালের সেরা ব্যাটারদের তালিকায়ও তাকে রাখতে শুরু করেছেন কেউ কেউ। যদিও পাকিস্তানের টালমাটাল অবস্থা ছুঁয়ে গেছে বাবর আজমকেও।

নেতৃত্ব নিয়ে বিতর্ক এবং ফিরে আসা

২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপের পর সব ফরম্যাটের অধিনায়কত্বের দায়িত্ব ছাড়েন বাবর আজম। তার পরবর্তীতে টেস্টে শান মাসুদ ও টি-টোয়েন্টিতে অধিনায়ক করা হয় শাহিন শাহ আফ্রিদিকে। কিন্তু এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মাস দুয়েক আগে শাহিন শাহকে সরিয়ে আবার সাদা বলের অধিনায়ক করা হয়েছে বাবরকে। এ নিয়ে হয়েছে নানা বিতর্কও।

পাকিস্তানের সেরা ব্যাটার হলেও স্ট্রাইক রেট নিয়ে নিয়মিত কথা শুনতে হয় বাবর আজমকে। টি-টোয়েন্টিতে এখন পর্যন্ত ১১৭ ম্যাচ খেলে ১২৯.৯৭ স্ট্রাইক রেট ও ৪১.১৯ গড়ে ৩৯৫৫ রান করেছেন তিনি। এই ফরম্যাটে নেতৃত্বের একটি রেকর্ডও আছে তার দখলে। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে অধিনায়ক হিসেবে সবচেয়ে বেশি জয় বাবরের।

অনেকদিন ধরেই আশা নিয়ে গিয়েও বড় টুর্নামেন্টে শিরোপার দেখা পাচ্ছে না পাকিস্তান। বাবর আজমও আরও একবার নেতৃত্ব নেওয়ার পর তার ওপর প্রত্যাশার চাপ বেড়েছে। এবারের বিশ্বকাপে বাবর আজম কি সেটি পূরণ করতে পারবেন? উত্তর পাওয়া যাবে এই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শেষে।

ব্যক্তিগত রেকর্ড

পাকিস্তান অধিনায়ক প্রতিনিয়ত নিজেকে সমৃদ্ধ করে চলেছেন। একের পর এক কীর্তিতে নিজের রেকর্ড বই পূর্ণ করছেন। অধিনায়ক হিসেবে এক সিরিজে সর্বাধিক রান করার কীর্তি রয়েছে তার। ওয়ানডে ক্রিকেটে দ্রুততম ৫ হাজার রানের মাইলফলকে পৌঁছানোর দৌড়ে সবাইকে পেছনে ফেলেছেন। ওয়ানডে র‌্যাংকিংয়ে ব্যাটারদের তালিকায় শীর্ষে তিনি। টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে রয়েছেন চার নম্বরে।

ব্যক্তিগত জীবন

পাখির মতো বাধাহীন জীবন ছিল বাবর আজমের। যখন যা ইচ্ছা তাই। রাস্তায় রাস্তায় ক্রিকেট খেলেই দিন পার হতো। কিন্তু ক্রিকেটে দুই কাজিনের সাফল্য তাকে একটা শৃঙ্খলার মধ্যে নিয়ে আসে। জীবনের প্রথম কোচ রানা সাদিক তার জীবনটা পাল্টে দেন।

Coach Image

গ্যারি কারস্টেন

জম্ম: ২৩ নভেম্বর, ১৯৬৭ (কেপটাউন, দক্ষিণ আফ্রিকা), বয়স: ৫৬

কারস্টেন ‘জাদু’ খুঁজছে পাকিস্তান

ব্যাকগ্রাউন্ড

এক‘শর বেশি টেস্ট খেলেছেন, দু‘শর কাছাকাছি ওয়ানডে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে আছে ১৬ হাজারের বেশি রান। তবুও গ্যারি কারস্টেনের এই উপমহাদেশে বড় পরিচয় কোচ হিসেবে। সেটি যৌক্তিক কারণেই। ১৯৮৩ সালে বিশ্বকাপ জেতার পর বহুদিনের শিরোপা খরা কাটিয়ে ২০১১ সালে এসে আবার ভারত বিশ্বকাপ শিরোপা জেতে গ্যারি কারস্টেনের হাত ধরে। এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অবশ্য ভারতের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানের ডাগ আউটেই থাকবেন কারস্টেন।

খেলোয়াড়ী জীবন

খেলোয়াড়ী জীবনে নিজের নিয়মতান্ত্রিকতার জন্য খ্যাতি ছিল কারস্টেনের। সবসময় খারাপ বলের জন্য অপেক্ষা করতেন। লম্বা সময় ধরে নিজের মনোযোগ ধরে রাখতে পারতেন। প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে বাকি ৯ টেস্ট খেলুড়ে দেশের বিপক্ষেই সেঞ্চুরিও করেছিলেন তিনি। ২০০৪ সালে ক্রিকেটকে বিদায় বলে দেন এই দক্ষিণ আফ্রিকান তারকা ব্যাটার।

কোচিং ক্যারিয়ার ও সাফল্য

এরপর কিছুদিন একটি ক্লাবে ব্যাটিং পরামর্শক হিসেবে কাজ করেন। ২০০৬ সালে কেপটাউনে নিজের নামেই একাডেমি খোলেন। পরের বছর তাকে হেড কোচ করে ভারত। তাদেরকে টেস্ট র্যাংকিংয়ের এক নম্বরে তুলে আনেন কারস্টেন।

তবে সবচেয়ে বড় সাফল্যটি ধরা দেয় ২০১১ বিশ্বকাপে। ঘরের মাঠে ওই টুর্নামেন্টের ফাইনালে ওয়াংখেড়েতে শ্রীলঙ্কাকে ৬ উইকেট হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় ভারত। দেশটির ক্রিকেটের সবসময়ের স্মরণীয় মানুষদের তালিকায় ঠাঁই করে নেন কারস্টেন।

বিশ্বকাপের পর ভারত তাকে রাখতে চাইলেও আর চুক্তি নবায়ন করেননি কারস্টেন। পরিবারকে সময় দিতে দক্ষিণ আফ্রিকায় যাওয়ার ব্যাপারে আগেই মনস্থির করে ফেলেছিলেন তিনি। বিশ্বকাপের পর প্রোটিয়াদের হেড কোচ হিসেবে কাজ শুরু করেন। শুরুতেই গিয়ে এবি ডি ভিলিয়ার্সকে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক করেন।

তার হাত ধরে কোনো বৈশ্বিক শিরোপা আনতে না পারলেও টেস্ট র‌্যাংকিংয়ে দক্ষিণ আফ্রিকাকেও এক নম্বরে তোলেন কারস্টেন। দুই বছরের মাথায়ই অবশ্য তাদের দায়িত্বও ছেড়ে দেন পারিবারিক কারণ দেখিয়ে।

এরপর থেকে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ফ্র্যাঞ্চাইজি টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টে কাজ করেছেন কারস্টেন। সবশেষ যুক্ত ছিলেন লখনৌ সুপার জায়ান্টসের সঙ্গে। কিছুদিন আগেই জিসেন গিলেস্পিকে টেস্ট ও কারস্টেনকে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি কোচ করে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড।

দীর্ঘদিন ধরেই শিরোপার দেখা পাচ্ছে না পাকিস্তানও। ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ এই দলটির দায়িত্ব এখন কারস্টেনের কাঁধে। দেখার বিষয়, তার ‘জাদু’ পাকিস্তানের জন্য কাজে আসে কি না।

পাকিস্তান স্কোয়াড

বাবর আজম (অধিনায়ক), সাইম আইয়ুব, মোহাম্মদ রিজওয়ান, আজম খান, শাদাব খান, ফখর জামান, উসমান খান, ইফতিখার আহমেদ, ইমাদ ওয়াসিম, আবরার আহমেদ, মোহাম্মদ আব্বাস আফ্রিদি, মোহাম্মদ আমির, নাসিম শাহ, শাহিন শাহ আফ্রিদি ও হারিস রউফ।

ব্যাটার

নাম

ম্যাচ

ইনিংস

রান

সর্বোচ্চ

গড়

স্ট্রা. রেট

১০০

৫০

বাবর আজম

১১৮

১১১

৩৯৮৭

১২২

৪১.১০

১২৯.৯১

৩৬

৪২৭

৬৮

মোহাম্মদ রিজওয়ান

৯৭

৮৪

৩১৮০

১০৪*

৪৯.৬৮

১২৮.০৭

২৮

২৭০

৮৯

ফাখর জামান

৮৭

৭৯

১৮০৬

৯১

২৩.৭৬

১৩৩.৬৭

১১

১৭১

৭৩

ইফতিখার আহমেদ

৬৩

৫২

৯৫৪

৬২*

২৫.১০

১৩০.৩২

৬১

৪৪

সাইম আইয়ুব

২১

১৯

২৮৬

৪৯

১৫.০৫

১২৭.৬৭

৩২

১৪

আজম খান

১২

১১

৮৮

৩০*

১১.০০

১৪৬.৬৬

উসমান খান

৫৯

৩১

১৪.৭৫

১২২.৯১

 বোলার

নাম

ম্যাচ

ইনিংস

ওভার

মেডেন

রান

উইকেট

সেরা

গড়

 ইক.

হারিস রউফ

৬৭

৬৫

২৪৩.১

১৯৯৭

৯২

৪/১৮

২১.৭০

৮.২১

শাহিন শাহ আফ্রিদি

৬৫

৬৫

২৩৬.৪

১৮৩৩

৯১

৪/২২

২০.১৪

৭.৭৪

মোহাম্মদ আমির

৫৭

৫৬

২০২.১

১৪৫৯

৬৪

৪/১৩

২২.৭৯

৭.২১

নাসিম শাহ

২৪

২৩

৮৬.১

৬৬৪

১৯

২/৭

৩৪.৯৪

৭.৭০

আব্বাস আফ্রিদি

২৮.৫

২৬৪

১৬

৩/২০

১৬.৫০

৯.১৫

আবরার আহমেদ

অলরাউন্ডার

নাম

ম্যাচ

রান

সর্বোচ্চ

গড়

স্ট্রা. রেট

১০০/৫০

উইকেট

সেরা

গড়

ইক.

৪/৫

শাদাব খান

৯৯

৬৩৫

৫২

১৮.৬৭

১৪০.৭৯

০/১

১০৭

৪/৮

২৩.১

৭.২২

৩/০

ইমাদ ওয়াসিম

৭২

৫৩৫

৬৪*

১৬.২১

১৩৪.৭৬

০/১

৭০

৫/১৪

২২.০৫

৬.৩০

১/১

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে পাকিস্তান: পরিসংখ্যান

  • বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ: ৮ বার
  • চ্যাম্পিয়ন: ১ বার (২০০৯)
  • রানার্স আপ: ২ বার (২০০৭, ২০২২)
  • সেমিফাইনাল: ৩বার (২০১০, ২০১২, ২০২১)
  • সুপার টেন: ২বার (২০১৪, ২০১৬)

সংক্ষেপে পাকিস্তানের বিশ্বকাপ

সময়কাল

ম্যাচ

জয়

পরাজয়

টাই

সর্বোচ্চ স্কোর

সর্বনিম্ন স্কোর

২০০৭-২০২২

৪৭

২৮

১৮

২০১

৮২

বিশ্বকাপে পাকিস্তানের সেরা ১০টি ইনিংস

স্কোর

ওভার

ফল

প্রতিপক্ষ

ভেন্যু

তারিখ

২০১/৫

২০.০

জয়

বাংলাদেশ

ইডেন গার্ডেন্স

১৬ মার্চ ২০১৬

১৯১/৬

২০.০

পরাজয়

অস্ট্রেলিয়া

গ্রস আইলেট

১৪ মে ২০১০

১৯১/৫

২০.০

জয়

অস্ট্রেলিয়া

মিরপুর

২৩ মার্চ ২০১৪

১৯০/৫

২০.০

জয়

বাংলাদেশ

মিরপুর

৩০ মার্চ ২০১৪

১৮৯/৬

২০.০

জয়

শ্রীলঙ্কা

জোহানেসবার্গ

১৭ সেপ্টে. ২০০৭

১৮৯/২

২০.০

জয়

নামিবিয়া

আবুধাবি

২ নভে. ২০২১

১৮৯/৪

২০.০

জয়

স্কটল্যান্ড

শারজাহ

৭ নভে. ২০২১

১৮৫/৯

২০.০

জয়

দক্ষিণ অফ্রিকা

সিডনি

৩ নভে. ২০২২

১৭৮/২

১৮.৪

জয়

বাংলাদেশ

পাল্লেকেলে

২৫ সেপ্টে. ২০১২

১৭৭/৬

২০.০

জয়

নিউজিল্যান্ড

পাল্লেকেলে

২৩ সেপ্টে ২০১২

বিশ্বকাপে পাকিস্তানের সেরা ১০ ব্যাটার

নাম

সময়কাল

ম্যাচ

ইনিংস

রান

সর্বোচ্চ

গড়

স্ট্রা. রেট

১০০

৫০

শোয়েব মালিক

২০০৭-২০২১

৩৪

৩১

৬৪৬

৫৭

৩৪.০০

১২৩.২৮

৪৭

১৭

শহিদ আফ্রিদি

২০০৭-২০১৬

৩৪

৩২

৫৪৬

৫৪*

১৮.৮২

১৫৪.২৩

৪৯

২১

কামরান আকমল

২০০৭-২০১৪

৩০

২৮

৫২৪

৭৩

২০.৯৬

১১৫.৯২

৫০

১৬

মোহাম্মদ হাফিজ

২০০৭-২০২১

৩০

২৭

৫১১

৬৪

২১.২৯

১১১.৮১

৫৬

১১

উমর আকমল

২০১০-২০১৬

২০

১৮

৪৮৬

৯৪

৩৪.৭১

১৩২.৪২

৩২

১৯

মোহাম্মদ রিজওয়ান

২০২১-২০২২

১৩

১৩

৪৫৬

৭৯*

৪১.৪৫

১২০.০০

৩৮

১৫

বাবর আজম

২০২১-২০২২

১৩

১৩

৪২৭

৭০

৩৫.৫৮

১১৪.৪৭

৪১

মিসবাহ-উল হক

২০০৭-২০১০

২০

১৭

৩৬৮

৬৬*

৩০.৬৬

১২৪.৩২

২৩

১৪

সালমান বাট

২০০৭-২০১০

১৪

১৪

৩৪৩

৭৩

২৬.৩৮

১০৯.২৩

৪০

ইমরান নাজির

২০০৭-২০১২

১৩

১৩

৩০০

৭২

২৫.০০

১৫০.০০

৩৭

১৩

বিশ্বকাপে পাকিস্তানের সেরা ১০ বোলার

নাম

সময়কাল

ম্যাচ

ওভার

মেডেন

রান

উইকেট

সেরা

গড়

ইক.

শহিদ আফ্রিদি

২০০৭-২০১৬

৩৪

১৩৫.০

৯০৭

৩৯

৪/১১

২৩.২৫

৬.৭১

সাঈদ আজমল

২০০৯-২০১৪

২৩

৮৯.২

৬০৭

৩৬

৪/১৯

১৬.৮৬

৬.৭৯

উমর গুল

২০০৭-২০১৪

২৪

৮২.৪

৬০৪

৩৫

৫/৬

১৭.২৫

৭.৩০

শাদাব খান

২০২১-২০২২

১৩

৪৯.০

৩০৩

২০

৪/২৬

১৫.১৫

৬.১৮

শাহিন শাহ আফ্রিদি

২০২১-২০২২

১৩

৪৯.১

৩২৪

১৮

৪/২২

১৮.০০

৬.৫৮

মোহাম্মদ আমির

২০০৯-২০১৬

১৭

৬২.০

৪৪৫

১৭

৩/২৩

২৬.১৭

৭.১৭

হারিস রউফ

২০২১-২০২২

১৩

৪৯.০

৩৪৬

১৬

৪/২২

২১.৬২

৭.০৬

মোহাম্মদ হাফিজ

২০০৭-২০২১

৩০

৬৭.০

৫০৮

১৪

২/২২

৩৬.২৮

৭.৫৮

মোহাম্মদ আসিফ

২০০৭-২০১০

৩০.৫

২৫৫

১০

৪/১৮

২৫.৫০

৮.২৭

মোহাম্মদ সামি

২০১০-২০১৬

২১.০

২০১

১০

৩/২৯

২০.১০

৯.৫৭

বিশ্বকাপে পাকিস্তানের সেরা ১০ ফিল্ডার

নাম

সময়কাল

ম্যাচ

 ইনিংস

ডিসমিশাল

ক্যাচ

স্ট্যাম্পিং

কামরান আকমল

২০০৭-২০১৪

৩০

৩০

৩০

১২

১৮

শোয়েব মালিক

২০০৭-২০২১

৩৪

৩৪

১২

১২

উমর আকমল

২০১০-২০১৬

২০

২০

১১

১১

মোহাম্মদ হাফিজ

২০০৭-২০২১

৩০

৩০

মোহাম্মদ রিজওয়ান

২০২১-২০২২

১৩

১৩

শহিদ আফ্রিদি

২০০৭-২০১৬

৩৪

৩৪

ইউনিস খান

২০০৭-২০০৯

১৪

১৪

বাবর আজম

২০২১-২০২২

১৩

১৩

উমর গুল

২০০৭-২০১৪

২৪

২৪

ইমরান নাজির

২০০৭-২০১২

১৩

১৩

সময়সূচি

০৬ জুন, ২০২৪, ০৯:৩০ পিএম

গ্র্যান্ড প্রেইরি স্টেডিয়াম, টেক্সাস

পাকিস্তান পাকিস্তান 159/7 (20.0 ওভার)

যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাষ্ট্র 159/3 (20.0 ওভার)

ফল: যুক্তরাষ্ট্র সুপার ওভারে জয়ী।

০৯ জুন, ২০২৪, ০৮:৩০ পিএম

নাসাউ কাউন্টি ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়াম, নিউ ইয়র্ক

ভারত ভারত 119/10 (19.0 ওভার)

পাকিস্তান পাকিস্তান 113/7 (20.0 ওভার)

ফল: ভারত ৬ রানে জয়ী

১১ জুন, ২০২৪, ০৮:৩০ পিএম

নাসাউ কাউন্টি ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়াম, নিউ ইয়র্ক

কানাডা কানাডা 106/7 (20.0 ওভার)

পাকিস্তান পাকিস্তান 107/3 (17.3 ওভার)

ফল: পাকিস্তান ৭ উইকেটে জয়ী।

১৬ জুন, ২০২৪, ০৮:৩০ পিএম

সেন্ট্রাল ব্রোওয়ার্ড পার্ক, লডারহিল, ফ্লোরিডা

আয়ারল্যান্ড আয়ারল্যান্ড 106/9 (20 ওভার)

পাকিস্তান পাকিস্তান 111/7 (18.5 ওভার)

ফল: পাকিস্তান ৩ উইকেটে জয়ী।