বিশ্বকাপের দল ঘোষণায় অভিনবত্ব এনে এখন আলোচনায় থাকে নিউজিল্যান্ড। এবারও নতুনত্ব এনে সবার আগে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য স্কোয়াড ঘোষণা করেছে তারা। কেন উইলিয়ামসনের নেতৃত্বে আরও একবার নিজেদের প্রথম বিশ্বকাপ শিরোপা পাওয়ার চ্যালেঞ্জে নামবে কিউইরা।
এমনিতে প্রায় প্রতিটি টুর্নামেন্টেই ফেবারিট দলগুলোর তালিকায় থাকে নিউজিল্যান্ডের নাম; কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাদের ফিরতে হয় হতাশা নিয়ে। ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে তারা হেরে গিয়েছিল অস্ট্রেলিয়ার কাছে। এবার বিশ্বকাপ জয়ে নিজেদের ভাগ্য বদলের আশায় থাকবে নিউজিল্যান্ড।
নিউজিল্যান্ডের বড় শক্তি হতে পারে তাদের দলে অভিজ্ঞদের উপস্থিতি। অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন খেলতে যাচ্ছেন নিজের ষষ্ঠ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। তার নেতৃত্বে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ জয় করেছে নিউজিল্যান্ড। খেলেছে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনাল।
টিম সাউদি এবার ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন সপ্তম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে। তার পেস বোলিং সঙ্গী ট্রেন্ট বোল্টের এটি হবে পঞ্চম বিশ্বকাপ। মিচেল সান্তনার, ইশ সোধিরাও খেলেছেন একশ’র বেশি টি-টোয়েন্টি। এ অভিজ্ঞতাকে পুঁজি করেই এগিয়ে যেতে চাইবে নিউজিল্যান্ড।
সে সঙ্গে নিউজিল্যান্ডের শক্তি তাদের বোলিং। ট্রেন্ট বোল্ট, ম্যাট হেনরি, লকি ফার্গুসনদের বোলিং আক্রমণের নেতৃত্বে থাকবেন টিম সাউদি। পাওয়ার প্লেতে প্রতিপক্ষের ব্যাটারকে সমস্যায় পড়তে হতে পারে ট্রেন্ট বোল্টকে সামলাতে। সাউদি আরেক প্রান্তে উইকেট এনে দিতে পারেন নিয়মিত।
স্পিনার হিসেবে মিচেল সান্তনারের সঙ্গে আছেন ইশ সোধি। এ বিভাগে তারা হবেন দলের মূল ভরসা। ইকোনমিকাল বোলিংয়ের জন্য খ্যাতি আছে সান্তনারের, ক্যারিবীয় স্লো উইকেটে দারুণভাবে কাজে আসতে পারেন তিনি। এর সঙ্গে পার্ট টাইমার হিসেবে গ্লেন ফিলিপস আছেন দলে।
কেন উইলিয়ামসন, টিম সাউদির জন্য শেষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হতে পারে এবার। প্রায় প্রতি টুর্নামেন্টেই ফেবারিট হিসেবে গিয়েও কখনো শিরোপা জিততে পারেননি তারা। এবার ভাগ্য বদলানোর সুযোগ থাকছে তাদের সামনে, হয়তো শেষবারের মতো।
বড় টুর্নামেন্ট জিততে গেলে দল হিসেবে খেলতে পারা গুরুত্বপূর্ণ। তবে এর সঙ্গে প্রয়োজন হয় একাই ম্যাচ জিতিয়ে দিতে পারেন এমন খেলোয়াড়, বিশেষত টি-টোয়েন্টিতে। নিউজিল্যান্ডের খেলোয়াড়রা সবসময়ই দল হিসেবে পারফর্ম করেন। তবে যেকোনো মুহূর্তে একা হাতে খেলা বদলে দেওয়ার মতো খেলোয়াড় খুব একটা নেই তাদের।
নিউজিল্যান্ড সমস্যায় পড়তে পারে আরও একটি জায়গায়। বিশ্বকাপ স্কোয়াডে টিম সেইফার্টকে নেয়নি তারা। এখন দলের একমাত্র নিয়মিত উইকেটরক্ষক ডেভন কনওয়ে। তিনিও আঙুলের ইনজুরি থেকে ফিরেই যাচ্ছেন বিশ্বকাপ খেলতে, ওই চোট তাকে খেলতে দেয়নি এবারের আইপিএলে। যদিও দ্বিতীয় উইকেটরক্ষক হিসেবে গ্লেন ফিলিপস আছেন; কিন্তু নিয়মিত উইকেটের পেছনে দাঁড়াতে দেখা যায় না তাকে।
‘সি’ গ্রুপে থাকা নিউজিল্যান্ড ৮ জুন আফগানিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে বিশ্বকাপ শুরু করবে। ১৩ জুন তারা লড়বে স্বাগতিক ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে। ১৫ জুন উগান্ডা ও ১৭ জুন পাপুয়া নিউগিনির বিপক্ষে মাঠে নামবে তারা।
জম্ম: ৮ আগস্ট ১৯৯০; বয়স: ৩৪ বছর।
অবসরের সময় কেন উইলিয়ামসন তর্ক ছাড়াই নিউজিল্যান্ডের ইতিহাসের সেরা ব্যাটার হয়ে যাবেন- এমন সম্ভাবনা প্রবল। এর সঙ্গে ক্রিকেট দুনিয়ার সবচেয়ে বেশি ভালোবাসা পাওয়া ক্রিকেটারদের ছোট্ট তালিকাতেও জায়গা পাওয়ার কথা তার। অভিষেকের পর থেকেই নিউজিল্যান্ডের জন্য ব্যাটিংয়ে সব ফরম্যাটে বড় ভরসার নাম হয়ে আছেন উইলিয়ামসন।
কিউইদের একাধিক বিশ্বকাপের ফাইনালে নিয়ে গেলেও শেষ পর্যন্ত শিরোপা এনে দিতে পারেননি উইলিয়ামসন। শেষ মুহূর্তে গিয়ে হৃদয় ভেঙেছে তার দলের। এবার ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্বকাপেও শিরোপার খোঁজে থাকবে ব্ল্যাক ক্যাপসরা। বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের সঙ্গে সাদা বলের একটি বিশ্বকাপ হয়তো উইলিয়ামসনের জন্য প্রাপ্যও!
এমনিতে পারিবারিকভাবেই খেলাধুলার সঙ্গে সম্পৃক্ততা ছিল উইলিয়ামসনের। বাবা বয়সভিত্তিক ক্রিকেট খেলেছেন, মা ছিলেন বাস্কেটবল খেলোয়াড়। তিন বোনের সবাই-ই খেলেন ভলিবল। উইলিয়ামসন বেছে নিয়েছেন ক্রিকেটকে।
ক্রিকেট ব্যকরণের আদর্শ ছাত্র হিসেবেই হাজার হাজার রান করেছেন তিনি। টি-টোয়েন্টির এই যুগেও নিজের ব্যাটিংয়ে বদল না এনে হয়েছেন সফলও। সবমিলিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ৪৫টি সেঞ্চুরির মালিক তিনি। এখন পর্যন্ত নিউজিল্যান্ডের হয়ে ৮৯ টি-টোয়েন্টি খেলে ২৫৪৭ রান করেছেন তিনি।
২০১৬ সালে ব্রেন্ডন ম্যাককালামের অবসরের পর নেতৃত্ব পান উইলিয়ামসন, যেটি ছিল অনেকটা অবধারিত। অধিনায়ক হিসেবে প্রত্যাশাও অনেকটাই পূরণ করেছেন তিনি। ট্যাকটিক্যালি থেকেছেন দারুণ। তার হাত ধরে ২০১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপের ফাইনালে গিয়েছিল নিউজিল্যান্ড। যেখানে ইংল্যান্ডের কাছে তাদের হারতে হয়েছিল ‘বেয়ারেস্ট অব মার্জিন’-এ।
পরে ২০২১ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলেও শিরোপা জিততে ব্যর্থ হয় নিউজিল্যান্ড। সবমিলিয়ে ৭১ টি-টোয়েন্টিতে এখন অবধি নিউজিল্যান্ডকে নেতৃত্ব দিয়েছেন উইলিয়ামসন। এর মধ্যে ৩৭টিতে জিতেছে তার দল।
তবে এসব জয় খুব বেশি অর্থবহ হতে পারেনি নিউজিল্যান্ডের জন্য। ক্যারিয়ার সায়াহ্নের কাছাকাছি চলে এসেছেন উইলিয়ামসন। ইতোমধ্যে ছেড়ে দিয়েছেন টেস্ট অধিনায়কত্ব। সাদা বলের ক্রিকেটেও তেমন কিছু হওয়ার আগে তার নেতৃত্বে নিউজিল্যান্ডের একটি বিশ্বকাপ জয় কি দেখা যাবে? সম্ভবত ওই উত্তর শেষবারের মতো খোঁজা হবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রে।
ক্রিকেট মাঠে সব কাজ ডান হাতে করেন কেন উইলিয়ামসন। তবে লেখালেখির কাজটা তিনি বাম হাতে করেন। তিনি দুই সন্তানের জনক। এক ছেলে এক মেয়ে তার স্ত্রীর নাম সারা রহিম। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি যথেষ্ঠ মানবিকতার পরিচয় দিয়ে থাকেন। ২০১৪ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলা সিরিজ থেকে পাওয়া সমুদয় অর্থ তিনি সে সময়ে পেশোয়ার স্কুলে ঘটে যাওয়া দুর্ঘটনায় দান করে দিয়েছিলেন।
জম্ম: ৯ জানুয়ারি ১৯৭২, বয়স: ৫২।
৯ মাসের টেস্ট ক্যারিয়ার থেমে গিয়েছিল ৫ ম্যাচে। ৮ ইনিংসে দুই হাফ সেঞ্চুরিতে ২৭৮ রান করেন ৩৪.৭৫ গড়ে। কখনোই আউট হননি এক অঙ্কের ঘরে। তবে পরের জীবনে কোচ হিসেবে বেশি খ্যাতি পেয়েছেন গ্যারি স্টিড। নিউজিল্যান্ডের মেয়েদের ক্রিকেট থেকে ছেলেদের দায়িত্ব নিয়েও পেয়েছেন সাফল্য।
প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একশর বেশি ম্যাচ খেলেছেন স্টিড। ১৬৫ ইনিংসে ৪৯৮৪ রান আসে তার ব্যাট থেকে, হাঁকান দশটি সেঞ্চুরিও। ১০৩টি লিস্ট-এ ম্যাচ খেলে ২১৭৩ রান করেন তিনি।
খেলোয়াড়ী জীবনের ইতি টানার পর কোচিংকে বেছে নেন স্টিড। শুরুতে নিউজিল্যান্ড নারী দলের দায়িত্ব নেন তিনি। এরপর মাইক হেসনের উত্তরসূরি হিসেবে ২০১৮ সালের আগস্টে হেড কোচ হন পুরুষ দলেরও।
তার অধীনেই ২০১৯ বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে পৌঁছায় নিউজিল্যান্ড। যদিও ফাইনালে সুপার ওভারে তাদের হারতে হয় ইংল্যান্ডের কাছে। এই হারের পর ২০২১ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও একই নিয়তি বরণ করতে হয় তাদের। এ দফায় তারা হারে অস্ট্রেলিয়ার কাছে।
যদিও তিনি কোচ থাকা অবস্থায়ই বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিতেছে নিউজিল্যান্ড। স্টিডের অধীনে দলের সাফল্যও বেশ। তাই কয়েক দফায় তার চুক্তির মেয়াদ বাড়িয়ে সেটি এখন ২০২৫ সাল অবধি নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরেই স্টিডের ওপর আস্থা রাখছে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ড। তার হাত ধরে সাফল্যের কাছাকাছিও পৌঁছেছে কিউইরা। কিন্তু রঙিন পোশাকে ধরা দিচ্ছে না শিরোপা। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রে এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ওই আক্ষেপ শেষ করতে চাইবেন স্টিড।
গ্যারি স্টিড তার ব্যক্তিগত জীবনকে তেমন একটা প্রকাশ্যে আনেননি। সে কারণে তার ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে কিছু জানা যায় না।
কেন উইলিয়ামসন (অধিনায়ক), ফিন অ্যালেন, ট্রেন্ট বোল্ট, মাইকেল ব্রেসওয়েল, মার্ক চ্যাপম্যান, ডেভন কনওয়ে, লকি ফার্গুসন, ম্যাট হেনরি, ড্যারিল মিচেল, জিমি নিশাম, গ্লেন ফিলিপস, রাচিন রাবিন্দ্র, মিচেল সান্তনার, ইশ সোধি, টিম সাউদি।
নাম |
ম্যাচ |
ইনিংস |
রান |
সর্বোচ্চ |
গড় |
স্ট্রা. রেট |
১০০ |
৫০ |
৪ |
৬ |
কেন উইলিয়ামসন |
৮৯ |
৮৭ |
২৫৪৭ |
৯৫ |
৩৩.৯৬ |
১২৩.৬৪ |
০ |
১৮ |
২৪২ |
৫৮ |
গ্লেন ফিলিপস |
৭৪ |
৬৭ |
১৮১৭ |
১০৮ |
৩৩.০৩ |
১৪৩.২৯ |
২ |
১০ |
১৩০ |
৮৮ |
ডেভন কনওয়ে |
৪৬ |
৪২ |
১৩৩৮ |
৯৯* |
৩৯.৩৫ |
১২৯.০২ |
০ |
১০ |
১২৮ |
৩৪ |
ফিন অ্যালেন |
৪৩ |
৪৩ |
১১০৬ |
১৩৭ |
২৫.৭২ |
১৬৩.৬০ |
২ |
৪ |
৯৫ |
৭৭ |
নাম |
ম্যাচ |
ওভার |
মেডেন |
রান |
উইকেট |
সেরা |
গড় |
ইক. |
৪ |
৫ |
টিম সাউদি |
১২৩ |
৪৪৬.৫ |
৬ |
৩৬৩৫ |
১৫৭ |
৫/১৮ |
২৩.১৫ |
৮.১৩ |
২ |
২ |
ইশ সোধি |
১১৬ |
৩৯২.৫ |
০ |
৩১৪২ |
১৩৬ |
৪/২৮ |
২৩.১০ |
৭.৯৯ |
৩ |
০ |
ট্রেন্ট বোল্ট |
৫৭ |
২১৫.৩ |
২ |
১৭২০ |
৭৪ |
৪/১৩ |
২৩.২৪ |
৭.৯৮ |
২ |
০ |
লকি ফার্গুসন |
৩৮ |
১৩৫.১ |
১ |
১০১৭ |
৫৪ |
৫/২১ |
১৮.৮৩ |
৭.৫২ |
২ |
১ |
ম্যাট হেনরি |
১৭ |
৬১.০ |
১ |
৪৯৬ |
২০ |
৩/৩২ |
২৪.৮০ |
৮.১৩ |
০ |
০ |
খেলোয়াড় |
ম্যাচ |
রান |
সর্বোচ্চ |
গড় |
স্ট্রা. রেট |
১০০/৫০ |
উইকেট |
সেরা |
গড় |
ইক. |
৪/৫ |
মাইকেল ব্রেসওয়েল |
২১ |
১৬৭ |
৬১* |
১৮.৫৫ |
১২৫.৫৬ |
০/১ |
২৪ |
৩/৫ |
১৪.০৪ |
৬.২৬ |
০/০ |
মার্ক চাপম্যান |
৫৬ |
১১৫২ |
১০৪* |
৩২.০০ |
১৪১.৬৯ |
১/৭ |
৪ |
১/৯ |
২৪.৭৫ |
৭.০৭ |
০/০ |
ড্যারিল মিচেল |
৬৩ |
১২৬০ |
৭২* |
২৬.২৫ |
১৩৮.৬১ |
০/৭ |
৮ |
২/২৭ |
১৮.৫০ |
৯.৯৭ |
০/০ |
জিমি নিশাম |
৭৭ |
৯৩৪ |
৪৮* |
২২.৭৮ |
১৫৫.৬৬ |
০/০ |
৩৮ |
৩/১৬ |
২৭.৬৫ |
৯.১৭ |
০/০ |
রাচিন রাবিন্দ্রা |
২০ |
২১৪ |
৬৮ |
১৬.৪৬ |
১৩৩.৭৫ |
০/১ |
১১ |
৩/২২ |
২২.৪৫ |
৬.৬৭ |
০/০ |
মিচেল সান্তনার |
১০০ |
৬৫০ |
৭৭* |
১৬.২৫ |
১২২.১৮ |
০/১ |
১১১ |
৪/১১ |
২২.১৩ |
৭.১১ |
৩/০ |
সময়কাল |
ম্যাচ |
জয় |
পরাজয় |
টাই |
ফল হয়নি |
সর্বোচ্চ স্কোর |
সর্বনিম্ন স্কোর |
২০০৭-২০২২ |
৪২ |
২৩ |
১৭ |
২ |
০ |
২০০ |
৬০ |
স্কোর |
ওভার |
ফল |
প্রতিপক্ষ |
ভেন্যু |
তারিখ |
২০০/৩ |
২০.০ |
জয় |
অস্ট্রেলিয়া |
সিডনি |
২২ অক্টো. ২০২২ |
১৯৮/৫ |
২০.০ |
জয় |
আয়ারল্যান্ড |
নটিংহ্যাম |
১১ জুন ২০০৯ |
১৯১/৩ |
২০.০ |
জয় |
বাংলাদেশ |
পাল্লেকেলে |
২১ সেপ্টে. ২০১২ |
১৯০ |
২০.০ |
জয় |
ভারত |
জোহানেসবার্গ |
১৬ সেপ্টে. ২০০৭ |
১৮৫/৬ |
২০.০ |
জয় |
আয়ারল্যান্ড |
অ্যাডিলেড |
৪ নভে. ২০২২ |
১৮০/৫ |
২০.০ |
জয় |
পাকিস্তান |
মোহালি |
২২ মার্চ ২০১৬ |
১৭৪/৭ |
২০.০ |
টাই |
শ্রীলঙ্কা |
পাল্লেকেলে |
২৭ সেপ্টে. ২০১২ |
১৭২/৫ |
২০.০ |
জয় |
স্কটল্যান্ড |
দুবাই |
৩ নভে. ২০২১ |
১৭২/৪ |
২০.০ |
পরাজয় |
অস্ট্রেলিয়া |
দুবাই |
১৪ নভে. ২০২১ |
১৬৮/৮ |
২০.০ |
পরাজয় |
দক্ষিণ আফ্রিকা |
চট্টগ্রাম |
২৪ মার্চ ২০১৪ |
নাম |
সময়কাল |
ম্যাচ |
ইনিংস |
রান |
সর্বোচ্চ |
গড় |
স্ট্রা. রেট |
১০০ |
৫০ |
৪ |
৬ |
কেনে উইলিয়ামসন |
২০১২-২০২২ |
২৫ |
২৪ |
৬৯৯ |
৮৫ |
৩৩.২৮ |
১১৩.৮৪ |
০ |
৩ |
৬৮ |
১৪ |
ব্রেন্ডন ম্যাককালাম |
২০০৭-২০১৪ |
২৫ |
২৫ |
৬৩৭ |
১২৩ |
২৮.৯৫ |
১২৮.৪২ |
১ |
২ |
৬৭ |
১৯ |
মার্টিন গাপটিল |
২০০৯-২০২১ |
২৮ |
২৭ |
৬১৭ |
৯৩ |
২৪.৬৮ |
১১৪.২৫ |
০ |
২ |
৬১ |
২৩ |
রস টেলর |
২০০৭-২০১৬ |
২৮ |
২৫ |
৫৬২ |
৬২* |
২৮.১০ |
১২৭.৭২ |
০ |
৩ |
৩২ |
২৩ |
ড্যারিল মিচেল |
২০২১-২০২২ |
১১ |
১১ |
৩১৭ |
৭২* |
৩৯.৬২ |
১৩৬.০৫ |
০ |
২ |
২০ |
১১ |
গ্লেন ফিলিপস |
২০২১-২০২২ |
১২ |
১০ |
৩০৬ |
১০৪ |
৩৪.০০ |
১৩৮.৪৬ |
১ |
১ |
২২ |
১৩ |
ডেভন কনওয়ে |
২০২১-২০২২ |
১১ |
১১ |
২৭৪ |
৯২* |
৩৪.২৫ |
১১২.৭৫ |
০ |
১ |
২৫ |
৩ |
স্কট স্টাইরিস |
২০০৭-২০১০ |
১৬ |
১৪ |
২৩৩ |
৪২ |
১৯.৪১ |
১১৮.৮৭ |
০ |
০ |
১০ |
১২ |
জ্যাকব ওরাম |
২০০৭-২০১২ |
১৮ |
১৫ |
১৮৯ |
৩৫ |
১৩.৫০ |
১৩২.১৬ |
০ |
০ |
১৪ |
৮ |
অ্যান্ড্রু ম্যাকমিলান |
২০০৭-২০০৭ |
৬ |
৫ |
১৬৩ |
৫৭ |
৪০.৭৫ |
১৮১.১১ |
০ |
১ |
৭ |
১৩ |
খেলোয়াড় |
সময়কাল |
ম্যাচ |
ওভার |
মেডেন |
রান |
উইকেট |
সেরা |
গড় |
ইক. |
৪ |
৫ |
টিম সাউদি |
২০১০-২০২২ |
২২ |
৮০.১ |
২ |
৬০৯ |
২৯ |
৩/৬ |
২১.০০ |
৭.৫৯ |
০ |
০ |
ট্রেন্ট বোল্ট |
২০১৪-২০২২ |
১৪ |
৫৫.৪ |
০ |
৩৬৬ |
২৫ |
৪/১৩ |
১৪.৬৪ |
৬.৫৭ |
১ |
০ |
ইশ সোধি |
২০১৬-২০২২ |
১৭ |
৬৩.০ |
০ |
৪৪৪ |
২৫ |
৩/১৮ |
১৭.৭৬ |
৭.০৪ |
০ |
০ |
নাথান ম্যাককালাম |
২০০৭-২০১৬ |
২২ |
৬৭.১ |
০ |
৩৯৯ |
২৩ |
৩/১৫ |
১৭.৩৪ |
৫.৯৪ |
০ |
০ |
মিচেল সান্তনার |
২০১৬-২০২২ |
১৭ |
৬০.১ |
০ |
৩৯২ |
২১ |
৪/১১ |
১৮.৬৬ |
৬.৫১ |
১ |
০ |
ড্যানিয়েল ভেট্টরি |
২০০৭-২০১২ |
১৭ |
৬৭.১ |
০ |
৩৯২ |
২০ |
৪/২০ |
১৯.৬০ |
৫.৮৩ |
১ |
০ |
কাইল মিলস |
২০০৯-২০১৪ |
১৫ |
৫২.৫ |
০ |
৪২৬ |
১৬ |
৩/৩৩ |
২৬.৬২ |
৮.০৬ |
০ |
০ |
শেন বন্ড |
২০০৭-২০১০ |
১১ |
৪৩.০ |
১ |
৩২৫ |
১২ |
২/১২ |
২৭.০৮ |
৭.৫৫ |
০ |
০ |
স্কট স্টাইরিস |
২০০৭-২০১০ |
১৬ |
২৬.০ |
০ |
১৭০ |
১০ |
৩/৫ |
১৭.০০ |
৬.৫৩ |
০ |
০ |
ইয়ান বাটলার |
২০০৯-২০১০ |
৭ |
১৮.০ |
১ |
১২৭ |
৯ |
৩/১৯ |
১৪.১১ |
৭.০৫ |
০ |
০ |
খেলোয়াড় |
সময়কাল |
ম্যাচ |
ডিসমিশাল |
ক্যাচ |
স্ট্যাম্পিং |
মার্টিন গাপটিল |
২০০৯-২০২১ |
২৮ |
১৯ |
১৯ |
০ |
কেন উইলিয়ামসন |
২০১২-২০২২ |
২৫ |
১৫ |
১৫ |
০ |
ব্রেন্ডন ম্যাককালাম |
২০০৭-২০১৪ |
২৫ |
১৪ |
১৩ |
১ |
রস টেলর |
২০০৭-২০১৬ |
২৮ |
১৪ |
১৪ |
০ |
নাথাম ম্যাককালাম |
২০০৭-২০১৬ |
২২ |
১৩ |
১৩ |
০ |
লুক রনকি |
২০১৪-২০১৬ |
৯ |
১২ |
৭ |
৫ |
ডেভন কনওয়ে |
২০২১-২০২২ |
১১ |
১১ |
৯ |
২ |
টিম সাউদি |
২০১০-২০২২ |
২২ |
৮ |
৮ |
০ |
কোরি অ্যান্ডারসন |
২০১৪-২০১৬ |
৯ |
৬ |
৬ |
০ |
ফিন অ্যালেন |
২০২২-২০২২ |
৫ |
৫ |
৫ |
০ |
রোভিডেন্স স্টেডিয়াম, গায়ানা
আফগানিস্তান 159/6 (20 ওভার)
নিউজিল্যান্ড 75 (15.2 ওভার)
ফল: নিউজিল্যান্ড ৮৪ রানে জয়ী।
ব্রায়ান লারা ক্রিকেট একাডেমি, ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগো
ওয়েস্ট ইন্ডিজ 149/9 (20 ওভার)
নিউজিল্যান্ড 136/9 (20 ওভার)
ফল: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৩ রানে জয়ী।
ব্রায়ান লারা ক্রিকেট একাডেমি, ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগো
উগান্ডা 40/10 (18.4 ওভার)
নিউজিল্যান্ড 41/1 (5.2 ওভার)
ফল: নিউজিল্যান্ড ৯ উইকেটে জয়ী।
ব্রায়ান লারা ক্রিকেট একাডেমি, ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগো
পাপুয়া নিউগিনি 78/10 ( 19.4 ওভার )
নিউজিল্যান্ড 79/3 (12.2 ওভার)
ফল: নিউজিল্যান্ড ৭ উইকেটে জয়ী।