বিশ্বকাপে আয়ারল্যান্ড চমক দেয় নিয়মিতই। হুট করেই তারা হারিয়ে দেয় বড় কোনো দলকে। বড় আসরে তাই তাদের নিয়ে ভয়ও থাকে বেশি। মাঝে গত বছর ওয়ানডে বিশ্বকাপ খেলতে না পারলেও আবারও বড় মঞ্চে ফিরছে তারা। আইসিসির পূর্ণ সদস্য দেশটি এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও থাকছে।
ক্রিকেট খুব বেশি জনপ্রিয় নয় আয়ারল্যান্ডে। তবুও নিয়মিতই ভালো করে আসছে দলটি। এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও নিশ্চিতভাবেই একই প্রত্যাশা থাকবে তাদের। কিন্তু ওই পথে থাকছে বড় বাধা। যুক্তরাষ্ট্র-কানাডার সঙ্গে ভারত, পাকিস্তান থাকা ‘এ’ গ্রুপে পড়েছে আইরিশ দলটি।
আয়ারল্যান্ডের মূল শক্তি অভিজ্ঞতা। দলটির অধিনায়ক পল স্টার্লিং খেলতে যাচ্ছেন টানা অষ্টম বিশ্বকাপ। গত বছর অ্যান্ড্রু বালবির্নিকে সরিয়ে তাকে সাদা বলের নেতৃত্ব দেওয়া হয়। এই ফরম্যাটে আক্রমণাত্মক সূচনা এনে দেওয়ার খ্যাতি আছে তার। সাবেক অধিনায়ক বালবির্নিও আছেন ব্যাটিংয়ের ভরসা হিসেবে।
কার্টিস ক্যাম্পার, হ্যারি টেক্টরদের আছে ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলার অভিজ্ঞতা। তবে দলটির সবচেয়ে বড় আকর্ষণ জশ লিটল। এ বছরও গুজরাট টাইটান্সের হয়ে আইপিএল খেলছেন তিনি। ব্যাট ও বল হাতে দলের ভরসা যোগাবেন লিটল। বিশ্বকাপের ঠিক আগে টি-টোয়েন্টি সিরিজে পাকিস্তানকে তাকে ছাড়াই হারানোও বাড়তি প্রেরণা হবে আইরিশদের জন্য।
আয়ারল্যান্ডের খুব গতিতে বল করতে পারেন এমন বোলার নেই। বোলিংয়ের বাকি বিভাগগুলোও স্বয়ংসম্পূর্ণ নয়। এ নিয়ে ভুগতে হতে পারে তাদের। এবারের বিশ্বকাপে তারা পড়েছে কঠিন গ্রুপে। ভারত-পাকিস্তান তো আগে থেকেই ছিল, এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র সিরিজ হারিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশকে। এমনকি বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচও তারা জিতেছে বড় স্কোর তাড়া করে। কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখেই পড়তে হবে তাদের।
৫ জুন ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে আয়ারল্যান্ডের বিশ্বকাপ মিশন। একদিন বিরতি দিয়ে তারা লড়বে কানাডার বিপক্ষে। ১৪ জুন যুক্তরাষ্ট্র ও ১৬ জুন পাকিস্তানের মুখোমুখি হবে আইরিশরা।
জন্ম: ৩ সেপ্টেম্বর, ১৯৯০ (বেলফাস্ট, নর্দার্ন আয়ারল্যান্ড)। বয়স: ৩৩।
জাতীয় দলে ভূমিকা: টপ অর্ডার ব্যাটার।
গোলগাল চেহারা আর মুখে হাসি। পল স্টার্লিং বহুদিন ধরেই আয়ারল্যান্ডে ক্রিকেটের চেনা মুখ। প্রায় এক যুগের ক্যারিয়ারে পরিচিতি পেয়েছেন নিজের আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ের জন্য। এখন অবশ্য দায়িত্বও এসে পড়েছে স্টার্লিংয়ের কাঁধে। তার নেতৃত্বেই ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রে এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে যাবে আয়ারল্যান্ড।
মাত্র ১৭ বছর বয়সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয় স্টার্লিংয়ের। ২০০৯ সালেই আয়ারল্যান্ডের হয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলে ফেলেন তিনি। পরের পথচলায় আইরিশ ক্রিকেটের ব্যাটিং রেকর্ডের অনেকগুলোই এখন তার কাছে। কানাডার বিপক্ষে স্টার্লিংয়ের করা ১৩৪ বলে ১৭৭ রান আয়ারল্যান্ডের কোনো ক্রিকেটারের সর্বোচ্চ রানের ওয়ানডে ইনিংস।
ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে মিডলসেক্সের হয়ে কাউন্টি চুক্তিও করেন তিনি। তবে বরাবরই তার প্রাধান্য ছিল আয়ারল্যান্ডের ক্রিকেট। সেটি দিয়ে এসেছেন স্টার্লিং, তাকেও ধরে রাখার চেষ্টা করেছে আয়ারল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ড। যে অল্প কয়েকজন ক্রিকেটার নিয়মিত কেন্দ্রীয় চুক্তি পেয়েছেন, তার মধ্যে স্টার্লিং ছিলেন নিয়মিত।
এবার বিশ্বমঞ্চেও দলকে নেতৃত্ব দেওয়ার সুযোগ পেলেন তিনি। অ্যান্ডি বালবির্নি নেতৃত্ব ছাড়ার পর থেকে বেশ কিছুদিন অন্তবর্তীকালীন অধিনায়ক ছিলেন স্টার্লিং। তখন সফলভাবেই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের কোয়ালিফায়ারও পাড় করেছেন আয়ারল্যান্ডকে।
সবমিলিয়ে তার নেতৃত্বে ২৪ ম্যাচের ১১টিতে জয় পেয়েছে আয়ারল্যান্ড। এর মধ্যে বিশ্বকাপের ঠিক আগে পাকিস্তানের বিপক্ষেও ঘরের মাঠে জয় পায় তারা। বিশ্বকাপে একই গ্রুপে আছে দুই দল। আইরিশদের জন্য সেটি হতে পারে বাড়তি প্রেরণাও।
আয়ারল্যান্ডের হয়ে ১৩৯টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছেন স্টার্লিং। ২৭ গড় আর ১৩৫ স্ট্রাইক রেটে ৩৫১০ রান এসেছে তার ব্যাট থেকে। টি-টোয়েন্টিতে আইরিশ ক্রিকেটারদের মধ্যে তার চেয়ে বেশি রান নেই আর কারও। এবার নেতৃত্বের ভারও স্টার্লিংয়ে কাঁধে। দেশকে বিশেষ কিছু এনে দেওয়ার বাড়তি চেষ্টাও হয়তো থাকবে তার।
জন্ম: ৬ এপ্রিল, ১৯৮১ (প্রিটোরিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা)। বয়স: ৪৩।
আন্তর্জাতিক মঞ্চে কখনো পা পড়েনি। প্রথম শ্রেণির ক্যারিয়ারও খুব বেশি লম্বা নয়। তবে কোচিং জীবনে শীর্ষস্তরে পৌঁছে গেছেন হেনরিখ মালান। আয়ারল্যান্ডের হেড কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। ২০ দলের ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও আয়ারল্যান্ডের হয়ে এই দায়িত্বে থাকবেন তিনি।
দক্ষিণ আফ্রিকায় জন্ম, ওখানেই বেড়ে উঠা। দেশটির প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে চার বছরের ক্যারিয়ারে ১০ ম্যাচ খেলেছেন মালান। ২২ গড়ে ২৯৬ রানের সঙ্গে একটি উইকেট নেন। লিস্ট- এ ক্রিকেটে ৯ ম্যাচে রান কেবল ১৬৪।
তবে খেলোয়াড়ী জীবনের ইতি অল্প বয়সে টেনে কোচিংয়ে মনোযোগী হন মালান। নিউজিল্যান্ডের ঘরোয়া ক্রিকেটের বিভিন্ন দলে কাজ শুরু করেন। পরে কিউইদের জাতীয় দলে ব্যাটিং ও সহকারী কোচ হিসেবে কাজ করেন।
কোচিং ক্যারিয়ারে আরও বেশি পূর্ণতা আনতে ক্রীড়াবিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা করেন মালান। ২০২২ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ফোর্ড আয়ারল্যান্ডের কোচের চাকরি ছেড়ে দেন। এরপর মালানকে তিন বছরের জন্য নিয়োগ দেয় আইরিশ ক্রিকেট বোর্ড।
কোচ হিসেবে আক্রমণাত্মক ধরনটাই পছন্দ করেন মালান। এ ব্যাপারে ছাড় দিতে চান না খুব একটা। তার হাত ধরে অনেকদিন ধরেই ভালো করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে যাচ্ছে আইরিশরা। এবার ২০ দলের বিশ্বকাপে আলাদা করে নিজেদের তারা চেনাতে পারলে হেনরিখ মালানের নামটাও আরও বেশি পরিচিত হয়ে উঠবে নিশ্চিতভাবে।
পল স্টার্লিং (অধিনায়ক), মার্ক অ্যাডায়ার, রস অ্যাডায়ার, অ্যান্ড্রু বালবির্নি, কার্টিস ক্যাম্ফার, গ্যারেথ ডেলানি, জর্জ ডকরেল, গ্রাহাম হিউম, জশ লিটল, ব্যারি ম্যাকার্থি, নিল রক, হ্যারি টেক্টর, লরকান টাকার, বেন হোয়াইট, ক্রেইগ ইয়াং।
সময়কাল |
ম্যাচ |
জয় |
পরাজয় |
টাই |
ফল হয়নি |
সর্বাচ্চ |
সর্বনিম্ন |
২০০৯-২০২২ |
২৫ |
৭ |
১৫ |
০ |
৩ |
১৮৯ |
৬৮ |
স্কোর |
ওভার |
ইনিংস |
ফল |
প্রতিপক্ষ |
ভেন্যু |
তারিখ |
১৮৯/৪ |
২০.০ |
১ |
হার |
নেদারল্যান্ডস |
সিলেট |
২১ প মার্চ ২০১৪ |
১৮০/৪ |
১৯.০ |
২ |
জয় |
স্কটল্যান্ড |
হোবার্ট |
১৯ অক্টো. ২০২২ |
১৬৪/৭ |
২০.০ |
২ |
জয় |
জিম্বাবুয়ে |
সিলেট |
১৭ মার্চ ২০১৪ |
১৫৭ |
১৯.২ |
১ |
জয় |
ইংল্যান্ড |
মেলবোর্ন |
২৬ অক্টো. ২০২২ |
১৫৪/৫ |
২০.০ |
১ |
হার |
ওমান |
ধর্মশালা |
৯ মার্চ ২০১৬ |
১৫০/১ |
১৭.৩ |
২ |
জয় |
ওয়েস্ট ইন্ডিজ |
হোবার্ট |
২১ অক্টো. ২০২২ |
১৫০/৯ |
২০.০ |
২ |
হার |
নিউজিল্যান্ড |
অ্যাডিলেড |
৪ নভে. ২০২২ |
১৪৩/৯ |
২০.০ |
২ |
হার |
জিম্বাবুয়ে |
হোবার্ট |
১৭ অক্টো ২০২২ |
১৩৮/৪ |
১৮.২ |
২ |
জয় |
বাংরাদেশ |
নটিংহ্যাম |
৮ জুন ২০০৯ |
১৩৭ |
১৮.১ |
২ |
হার |
অস্ট্রেলিয়া |
ব্রিসবেন |
৩১ অক্টো. ২০২২ |
নাম |
সময়কাল |
ম্যাচ |
ইনিংস |
অপরাজিত |
রান |
সর্বোচ্চ |
গড় |
স্ট্রা. রেট |
১০০ |
৫০ |
০ |
৪ |
৬ |
পল স্টার্লিং |
২০০৯-২০২২ |
২১ |
২০ |
৩ |
৪০৭ |
৬৬* |
২৩.৯৪ |
১২৪.০৮ |
০ |
২ |
৩ |
৪৭ |
১১ |
উইলিয়াম পোর্টারফিল্ড |
২০০৯-২০১৬ |
১৫ |
১৪ |
২ |
২৫৩ |
৪৭ |
২১.০৮ |
১০৪.৯৭ |
০ |
০ |
২ |
২৫ |
৫ |
কেভিন ও’ব্রায়েন |
২০০৯-২০২১ |
১৮ |
১৬ |
২ |
২৩৮ |
৪২* |
১৭.০০ |
১২২.০৫ |
০ |
০ |
৩ |
২১ |
৮ |
অ্যান্ডি বালবির্নি |
২০২১-২০২২ |
১০ |
১০ |
০ |
২২৩ |
৬২ |
২২.৩০ |
১১৩.৭৭ |
০ |
১ |
০ |
১৬ |
১১ |
লরকান টাকার |
২০২২-২০২২ |
৭ |
৭ |
২ |
২০৪ |
৭১* |
৪০.৮০ |
১২৫.১৫ |
০ |
১ |
০ |
১৯ |
৪ |
কার্টিস ক্যাম্ফার |
২০২১-২০২২ |
১০ |
৯ |
২ |
১৬১ |
৭২* |
২৩.০০ |
১৩৭.৬০ |
০ |
১ |
১ |
১৫ |
২ |
নেইল ও’ব্রায়েন |
২০০৯-২০১৬ |
১১ |
১০ |
২ |
১৬১ |
৪০ |
২০.১২ |
১০৭.৩৩ |
০ |
০ |
০ |
১৪ |
৪ |
গ্যারি উইলসন |
২০০৯-২০১৬ |
১৩ |
১০ |
১ |
১৩৮ |
৩৮ |
১৫.৩৩ |
৮২.১৪ |
০ |
০ |
১ |
১৩ |
০ |
এড জয়সে |
২০১২-২০১৪ |
৫ |
৫ |
০ |
১২৬ |
৪৩ |
২৫.২০ |
৯৮.৪৩ |
০ |
০ |
০ |
১১ |
২ |
গ্যারেথ ডিলানি |
২০২১-২০২২ |
১০ |
৮ |
১ |
১২৪ |
৪৪ |
১৭.৭১ |
১১৮.০৯ |
০ |
০ |
০ |
১২ |
৩ |
নাম |
সময়কাল |
ম্যাচ |
ওভার |
মেডেন |
রান |
উইকেট |
সেরা |
গড় |
ইকনোমি |
৪ |
৫ |
জস লিটল |
২০২১-২০২২ |
১০ |
৩৯.০ |
০ |
২৪৮ |
১৬ |
৪/২৩ |
১৫.৫০ |
৬.৩৫ |
১ |
০ |
জর্জ ডকরেল |
২০১০-২০২২ |
১৬ |
৩১.১ |
০ |
২১৮ |
১২ |
৩/৭ |
১৮.১৬ |
৬.৯৯ |
০ |
০ |
অ্যালেক্স কিউসেক |
২০০৯-২০১৪ |
১২ |
৩২.০ |
০ |
২৯৪ |
১১ |
৪/১৮ |
২৬.৭২ |
৯.১৮ |
১ |
০ |
মার্ক অ্যাডেয়ার |
২০২১-২০২২ |
১০ |
৩৩.৪ |
০ |
২৬৮ |
৯ |
৩/৯ |
২৯.৭৭ |
৭.৯৬ |
০ |
০ |
কেভিন ও’ব্রায়েন |
২০০৯-২০২১ |
১৮ |
৩২.২ |
০ |
২৪৮ |
৯ |
২/১৭ |
২৭.৫৫ |
৭.৬৭ |
০ |
০ |
কার্টিস ক্যাম্ফার |
২০২১-২০২২ |
১০ |
১৯.০ |
০ |
১৫২ |
৮ |
৪/২৬ |
১৯.০০ |
৮.০০ |
১ |
০ |
কাইল ম্যাককালাম |
২০০৯-২০০৯ |
৫ |
১৯.৩ |
০ |
১৩৭ |
৮ |
২/২৬ |
১৭.১২ |
৭.০২ |
০ |
০ |
বয়েড রানকিন |
২০০৯-২০১৬ |
১০ |
৩৩.০ |
০ |
২৩৩ |
৮ |
২/২৫ |
২৯.১২ |
৭.০৬ |
০ |
০ |
ট্রেন্ট জনস্টন |
২০০৯-২০১২ |
৮ |
২৬.০ |
১ |
১৯৭ |
৭ |
৩/২০ |
২৮.১৪ |
৭.৫৭ |
০ |
০ |
গ্যারেথ ডেলানি |
২০২১-২০২২ |
১০ |
২৩.৩ |
০ |
১৮৫ |
৬ |
৩/১৬ |
৩০.৮৩ |
৭.৮৭ |
০ |
০ |
নাম |
সময়কাল |
ম্যাচ |
ইনিংস |
ডিসমিশাল |
ক্যাচ |
স্ট্যাম্পিং |
নেইল ও’ব্রায়েন |
২০০৯-২০১৬ |
১১ |
১০ |
১১ |
৭ |
৪ |
কেভিন ও’ব্রায়েন |
২০০৯-২০২১ |
১৮ |
১৭ |
৮ |
৮ |
০ |
মার্ক অ্যাডেয়ার |
২০২১-২০২২ |
১০ |
১০ |
৭ |
৭ |
০ |
উইলিয়াম পোর্টারফিল্ড |
২০০৯-২০১৬ |
১৫ |
১৪ |
৭ |
৭ |
০ |
হ্যারি টেক্টর |
২০২১-২০২২ |
১০ |
১০ |
৬ |
৬ |
০ |
লরকান টাকার |
২০২২-২০২২ |
৭ |
৭ |
৬ |
৫ |
১ |
জর্জ ডকরেল |
২০১০-২০২২ |
১৬ |
১৫ |
৫ |
৫ |
০ |
জন মুনি |
২০০৯-২০১০ |
৭ |
৭ |
৫ |
৫ |
০ |
গ্যারি উইলসন |
২০০৯-২০১৬ |
১৩ |
১২ |
৫ |
৪ |
১ |
আন্দ্রে বোথা |
২০০৯-২০১০ |
৫ |
৫ |
৪ |
৪ |
০ |
নাসাউ কাউন্টি ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়াম, নিউ ইয়র্ক
আয়ারল্যান্ড 96/10 (16.0 ওভার )
ভারত 97/2 (12.2 ওভার)
ফল: ভারত ৮ উইকেটে জয়ী
নাসাউ কাউন্টি ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়াম, নিউ ইয়র্ক
কানাডা 137/7 (20 ওভার)
আয়ারল্যান্ড 125/7 (20.0 ওভার)
ফল: কানাডা ১২ রানে জয়ী।
সেন্ট্রাল ব্রোওয়ার্ড পার্ক, লডারহিল, ফ্লোরিডা
যুক্তরাষ্ট্র 0/0 (0.0 ওভার)
ফল: ম্যাচ পরিত্যক্ত
সেন্ট্রাল ব্রোওয়ার্ড পার্ক, লডারহিল, ফ্লোরিডা
আয়ারল্যান্ড 106/9 (20 ওভার)
পাকিস্তান 111/7 (18.5 ওভার)
ফল: পাকিস্তান ৩ উইকেটে জয়ী।