এক সময় বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের জন্য হৃদয় ভাঙার গল্পই লেখা হতো বেশি। তবে এখন ভাগ্য বদলে গেছে তাদের। ২০১৯ সালে ঘরের মাঠে ওয়ানডে বিশ্বকাপ জিতেছিল তারা। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রে ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও তারা যাবে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন হিসেবে। এবারই তৃতীয় শিরোপা জিতে সবচেয়ে বেশি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের রেকর্ড নিজেদের করে নেওয়ার সুযোগ ইংল্যান্ডের।
যদিও গত বছর ভারতে ওয়ানডে বিশ্বকাপ খুব একটা ভালো যায়নি তাদের। তবে এখন টি-টোয়েন্টিতে দুনিয়ার সেরা দলগুলোর একটি তারা, সাম্প্রতিক সময়ে আছে দুর্দান্ত কিছু পারফরম্যান্স। সবশেষ বিশ্বকাপ জেতানো অধিনায়ক জশ বাটলারের নেতৃত্বেই এবারও বিশ্বকাপে যাবে ইংল্যান্ড।
ইংল্যান্ডের টি-টোয়েন্টি দলের সবচেয়ে বড় শক্তির জায়গা তাদের দলে আক্রমণাত্মক ব্যাটারের ছড়াছড়ি। যেকোনো দলের বোলারদেরই গুড়িয়ে দেওয়ার সামর্থ্য আছে তাদের। দরকারের সময় জশ বাটলার, লিয়াম লিভিংস্টোন বা উইল জ্যাকসরা মুহূর্তেই ম্যাচ কেড়ে নিতে পারেন প্রতিপক্ষের কাছ থেকে।
ইংল্যান্ডের আরেকটি শক্তির জায়গা আক্রমণাত্মক স্পিন বোলিং। মঈন আলি ও আদিল রশিদ নিয়মিত উইকেট নেওয়ার মতো বোলার। তাদের সঙ্গে টম হার্টলিও আছেন স্কোয়াডে। তবে মাঝের ওভারগুলোতে প্রতিপক্ষকে আটকে রাখতে ইংল্যান্ড ভরসা করবে মঈন-আদিল জুটির ওপরই।
ভারতের বিপক্ষে টেস্টে খেলা হার্টলির অবশ্য এখনও আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে অভিষেক হয়নি, বিশ্বকাপেই খুলতে তার এ দরজা। এমনিতে ঘরোয়া টি-টোয়েন্টির রেকর্ড তার মন্দ নয়। তাকে কীভাবে বিশ্বকাপে কাজে লাগায় ইংল্যান্ড, তিনি ওই সুযোগ কাজে লাগাতে পারেন কি না দেখার হবে সেটি। গতির জন্য খ্যাতি থাকা জোফরা আর্চার ফিরছেন এই টুর্নামেন্টে। বিশ্ব মঞ্চে তিনিও নিজেকে মনে করিয়ে দিতে চাইবেন আরও একবার।
উদ্বোধনী ব্যাটার কারা হবেন, এ নিয়ে জটিলতায় পড়তে পারে ইংল্যান্ড। বেন ডাকেট, জনি বেয়ারস্টো, ফিল সল্টের সঙ্গে অধিনায়ক জশ বাটলারও ওপেনার হিসেবে পরীক্ষিত। তাদের মধ্যে থেকে দুজনকে বেছে নিতে হবে উদ্বোধনী জুটির জন্য। কাজটা ঠিকঠাক করতে না পারলে দলের ভারসম্যে সেটির প্রভাব পড়তে পারে।
ইংল্যান্ড সমস্যায় পড়তে পারে মার্ক উড ও জফরা আর্চারের দীর্ঘদিন পর প্রত্যাবর্তন নিয়েও। ছন্দ খুঁজে পেতে তাদের সময় লাগলে বিশ্বকাপেও এ নিয়ে ভুগতে হবে ইংল্যান্ডকে। এমন কিছু যেন না হয়, নিশ্চিতভাবেই সেই প্রত্যাশা থাকবে দলটির।
জম্ম: ৮ সেপ্টেম্বর ১৯৯০, বয়স: ৩৪
জাতীয় দলে ভূমিকা: ওপেনার
কথা বলেন খুব মৃদুস্বরে, দেখতেও মনে হয় নিরীহ ধরনের কেউ। কিন্তু জশ বাটলার যে কোনো দিন শেষ করতে পারেন প্রতিপক্ষকে, তার ব্যাটে চার-ছক্কার ফুলঝুড়ি থাকে নিয়মিত। ব্যাট হাতে বিধ্বংসী এই ব্যাটার ইংল্যান্ডের টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের প্রথম ‘ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডরও’।
এই ফরম্যাটে তিনি ইংল্যান্ডকে সাফল্যও এনে দিয়েছেন। সাদা বলে দেশটির ক্রিকেটকে বদলে দেওয়া ইয়ন মরগ্যানের সঙ্গেই নেতা হিসেবে তাকে তৈরি করা হচ্ছিল। তার অধীনেই ২০২২ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জেতে ইংল্যান্ড।
বহুদিন ধরে তাদের আরাধ্য দুই ফরম্যাটেই একসঙ্গে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন থাকার স্বাদও পূরণ হয় তাদের। এবার আরও একটি বিশ্বকাপেও ইংল্যান্ডের অধিনায়ক হিসেবে যাচ্ছেন বাটলার। তার সামনে চ্যালেঞ্জ ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপের ব্যর্থতা ভুলিয়ে নতুন করে আবারও ইংল্যান্ডকে শিরোপার স্বাদ দেওয়া।
২০১৫ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপ থেকেও গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নিয়েছিল ইংল্যান্ড। এরপর মরগ্যানের নেতৃত্বে নতুন করে সবকিছু শুরু করে তারা। তখন ওই পরিকল্পনার বড় অংশজুড়ে ছিলেন বাটলার।
দ্রুতগতিতে রান তোলার ওই ধরনের সম্মুখসারিতে রাখা হয় তাকে। পরে ২০১৯ বিশ্বকাপে ফিনিশারের ভূমিকা পালন করে ৩৪.৬৭ গড়ে ৩১২ রান করেন তিনি। তবে তার স্ট্রাইক রেট ছিল ১২৩। ফাইনাল জয়েও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন বাটলার।
আইপিএলে রাজস্থান রয়্যালসের হয়ে নিয়মিতই ঝড় তোলেন। ২০২২ সালে চারটি সেঞ্চুরি করেছিলেন বাটলার, যেটি এক টুর্নামেন্টে বিরাট কোহলির সঙ্গে যৌথভাবে সর্বোচ্চ। ওই মৌসুমে তার করা ৮৮৩ রান এক টুর্নামেন্টে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। ওই ফর্মটা জাতীয় দলেও টেনে আনতে পারেন তিনি।
এখন অবধি ১০৫ ইনিংসে ৩৪ গড় ও ১৪৪ স্ট্রাইক রেটে ইংল্যান্ডের পক্ষে টি-টোয়েন্টিতে ২৯২৭ রান করেছেন তিনি। এর মধ্যে ৩১ টি-টোয়েন্টিতে ইংল্যান্ডকে নেতৃত্ব দিয়েছেন বাটলার। এর মধ্যে ১৬টিতে জিতলেও ১৪টিতে হারতে হয়েছে তাদের। এই ম্য্যাচগুলোতে ৩৫ গড়ে ৯৫৮ রান করেছেন তিনি।
এবারের আইপিএলেও রাজস্থানের হয়ে দারুণ ফর্মে আছেন বাটলার। তার দলও আছে ভালো ছন্দে। নিজের সৌভাগ্যের পরশ বাটলার টেনে আনবেন ইংল্যান্ডেও- এমন আশায়ই থাকবেন দলটির সমর্থকরা।
ব্যক্তিগত জীবনে দুই সন্তানের জনক বাটলার। ২০১৭ সালে লুইসে ওয়েবেরকে বিয়ে করেন তিন। তাদের দুই সন্তান। প্রথম সন্তান জর্জিয়া রোজ ২০১৯ সালে জম্ম নেয়। দ্বিতীয় সন্তান মারগটের জম্ম ২০২১ সালে। ক্রিকেট খেললেও ফুটবলটা দারুণ পছন্দ বাটলারের। ম্যাঞ্চেস্টার সিটির সমর্থক তিনি।
জম্ম: ৩ অক্টোবর, ১৯৭৩; বয়স: ৫০ বছর
কখনো জাতীয় দলের হয়ে খেলা হয়নি। লিস্ট-এ অথবা প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটেও বড় কোনো নাম নন ম্যাথু মট। তবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের মঞ্চে তার পরিচিতি কোচ হিসেবে। অস্ট্রেলিয়া নারী ক্রিকেট দলের হয়ে দুর্দান্ত সাফল্যের পর ২০২২ সালের মে মাসে ইংল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দলের সাদা বলের কোচ হন তিনি।
খেলোয়াড়ী জীবনে ৬৬টি প্রথম শ্রেণির ম্যাচ খেলেছেন এই অস্ট্রেলিয়ান। ৬৬ ম্যাচে ১১৬ ইনিংসে ৩৭২৩ রান এসেছে তার ব্যাট থেকে, হাঁকিয়েছেন সাত সেঞ্চুরি। বল হাতেও পেয়েছেন সাত উইকেট। লিস্ট-এ ক্রিকেটে ২৪ ম্যাচে ৪৫২ রান করেছেন তিনি, আছে ৬ উইকেট।
খেলোয়াড়ী জীবন শেষে ২০০৭-০৮ সালে নিউ সাউথ ওয়েলস ব্লুর হয়ে প্রথমে সহকারী কোচ হিসেবে দায়িত্ব পান মট। এরপর কাজ করেন গ্লেমারগন কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাবে। প্রথম বড় দায়িত্ব তার আসে ২০১৫ সালের মার্চে।
কার্থিরান ফিটসপেট্রিকের পর তাকে হেড কোচ করার সিদ্ধান্ত নেয় অস্ট্রেলিয়া নারী ক্রিকেট দল। প্রায় সাত বছর এই দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ওয়ানডে বিশ্বকাপ, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ও টানা চার অ্যাশেজে অস্ট্রেলিয়ার মেয়েরা জয় পায় তার অধীনে।
২০২২ সালে এসে ব্রেন্ডন ম্যাককালামকে টেস্টের হেড কোচ করে ইংল্যান্ড। ম্যাথু মটকে দায়িত্ব দেওয়া হয় ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টির। তার অধীনে অবশ্য ২০২৩ বিশ্বকাপে ভালো করতে পারেনি ইংল্যান্ড। এবার ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রে ২০২৪ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ তাদের শিরোপা পুনরুদ্ধারের মঞ্চ।
অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডে জম্ম নেওয়া ম্যাথিউ মটের কোচিং মূল পেশা। ব্যক্তিগত জীবনে দুই সন্তানের জনক। ছেলে যাই এবং মেয়ে মিলা। দীর্ঘদিনের বান্ধবী টারিন বলকে তিনি জীবন সঙ্গী করেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কখনো না খেললেও তিন একজন জনপ্রিয় ক্রিকেটার।
হ্যারি ব্রুক, বেন ডাকেট, মঈন আলি, উইল জ্যাকস, লিয়াম লিভিংস্টোন, স্যাম কারান, জশ বাটলার (অধিনায়ক ও উইকেট রক্ষক), জনি বেয়ারস্টো, ফিল সল্ট, জোফরা আর্চার, টম হার্টলি, ক্রিস জর্ডান, আদিল রশিদ, রেস টপলি, মার্ক উড।
নাম |
ম্যাচ |
ইনিংস |
অপরাজিত |
রান |
সর্বোচ্চ |
গড় |
স্ট্রা. রেট |
১০০ |
৫০ |
৪ |
৬ |
জস বাটলার |
১১৫ |
১০৬ |
২১ |
৩০১১ |
১০১* |
৩৫.৪২ |
১৪৫.১০ |
১ |
২৩ |
২৭১ |
১২৬ |
জনি বেয়ারস্টো |
৭১ |
৬৫ |
১৩ |
১৫৩৩ |
৯০ |
২৯.৪৮ |
১৩৭.২৪ |
০ |
১০ |
১৩৬ |
৬৯ |
ফিল সল্ট |
২২ |
২১ |
২ |
৬৫২ |
১১৯ |
৩৪.৩১ |
১৬৫.৪৮ |
২ |
২ |
৬১ |
৩৩ |
হ্যারি ব্রæক |
৩০ |
২৭ |
৬ |
৫৪৫ |
৮১* |
২৫.৯৫ |
১৪৪.১৭ |
০ |
২ |
৪০ |
২৭ |
বেন ডাকেট |
১২ |
১২ |
২ |
৩১৫ |
৭০* |
৩১.৫০ |
১৪৫.১৬ |
০ |
১ |
৪০ |
২ |
উইল জ্যাকস |
১২ |
১২ |
০ |
২১৮ |
৪০ |
১৮.১৬ |
১৫১.৩৮ |
০ |
০ |
২৭ |
৯ |
নাম |
ম্যাচ |
ওভার |
মেডেন |
রান |
উইকেট |
সেরা |
গড় |
ইকনোমি |
৪ |
৫ |
আদিল রশিদ |
১০৫ |
৩৬৮.২ |
৪ |
২৭২৩ |
১০৮ |
৪/২ |
২৫.২১ |
৭.৩৯ |
২ |
০ |
ক্রিস জর্ডান |
৮৯ |
৩০৮.৪ |
২ |
২৬৮৯ |
৯৭ |
৪/৬ |
২৭.৭২ |
৮.৭১ |
৩ |
০ |
মার্ক উড |
২৮ |
৯৯.৩ |
১ |
৮৩১ |
৪৫ |
৩/৯ |
১৮.৪৬ |
৮.৩৫ |
০ |
০ |
সিরি টপল |
২৬ |
৯৩.০ |
০ |
৭৭৬ |
৩১ |
৩/২২ |
২৫.০৩ |
৮.৩৪ |
০ |
০ |
জোফরা আরচার |
১৬ |
৬২.০ |
১ |
৪৭২ |
২০ |
৪/৩৩ |
২৩.৬০ |
৭.৬১ |
১ |
০ |
টম হার্টলি |
০ |
০ |
০ |
০ |
০ |
০ |
০ |
০ |
০ |
০ |
নাম |
ম্যাচ |
রান |
সর্বোচ্চ |
গড় |
স্ট্রা. রেট |
১০০/৫০ |
উইকেট |
সেরা |
গড় |
ইক. |
৪/৫ |
মঈন আলি |
৮৩ |
১১৫৮ |
৭২* |
২১.৮৪ |
১৪২.৬১ |
০/৭ |
৪৭ |
৩/২৪ |
২৭.৪০ |
৮.২৮ |
০/০ |
স্যাম কারান |
৪৬ |
২৬০ |
৫০ |
১৩.০০ |
১১৮.৭২ |
০/১ |
৪৯ |
৫/১০ |
২৩.৬৫ |
৮.০০ |
০/১ |
লিয়াম লিভিংস্টোন |
৩৯ |
৬১৯ |
১০৩ |
২৪.৭৬ |
১৪৯.১৫ |
১/১ |
১৯ |
৩/১৭ |
২৯.৩৬ |
৮.৭১ |
০ |
সময়কাল |
ম্যাচ |
জয় |
পরাজয় |
টাই |
ফল হয়নি |
সর্বোচ্চ |
সর্বনিম্ন |
২০০৭-২০২২ |
৪৪ |
২৪ |
১৯ |
০ |
১ |
২৩০ |
৮০ |
স্কোর |
ওভার |
ফল |
প্রতিপক্ষ |
ভেন্যু |
তারিখ |
২৩০/৮ |
১৯.৪ |
জয় |
দক্ষিণ আফ্রিকা |
ওয়াংখেড়ে |
১৮ মার্চ ২০১৬ |
২০০/৬ |
২০.০ |
পরাজয় |
ভারত |
ডারবান |
১৯ সেপ্টে. ২০০৭ |
১৯৬/৫ |
২০.০ |
জয় |
আফগানিস্তান |
কলম্বো |
২১ সেপ্টে. ২০১২ |
১৯৩/৭ |
২০.০ |
পরাজয় |
দক্ষিণ আফ্রিকা |
চট্টগ্রাম |
২৯ মার্চ ২০১৪ |
১৯১/৫ |
২০.০ |
পরাজয় |
ওয়েস্ট ইন্ডিজ |
প্রোভিডেন্স |
৩ মে ২০১০ |
১৯০/৪ |
১৯.২ |
জয় |
শ্রীলঙ্কা |
চট্টগ্রাম |
২৭ মার্চ ২০১৪ |
১৮৮/৯ |
২০.০ |
জয় |
জিম্বাবুয়ে |
কেপটাউন |
১৩ সেপ্টে. ২০০৭ |
১৮৫/৫ |
২০.০ |
জয় |
পাকিস্তান |
দ্য ওভাল |
৭ জুন ২০০৯ |
১৮২/৬ |
২০.০ |
পরাজয় |
ওয়েস্ট ইন্ডিজ |
ওয়াংখেড়ে |
১৬ মার্চ ২০১৬ |
১৭৯/৮ |
২০.০ |
পরাজয় |
দক্ষিণ আফ্রিকা |
শারজাহ |
৬ নভে. ২০২১ |
নাম |
সময়কাল |
ম্যাচ |
ইনিংস |
অপরাজিত |
রান |
সর্বোচ্চ |
গড় |
স্ট্রা. রেট |
১০০ |
৫০ |
৪ |
৬ |
জস বাটলার |
২০১২-২০২২ |
২৭ |
২৭ |
৮ |
৭৯৯ |
১০১* |
৪২.০৫ |
১৪৪.৪৮ |
১ |
৪ |
৬৯ |
৩৩ |
কেভিন পিটারসেন |
২০০৭-২০১০ |
১৫ |
১৫ |
২ |
৫৮০ |
৭৯ |
৪৪.৬১ |
১৪৮.৩৩ |
০ |
৪ |
৬০ |
১৭ |
অ্যালেক্স হেলস |
২০১২-২০২২ |
২০ |
২০ |
২ |
৫৬৮ |
১১৬* |
৩১.৫৫ |
১৩৯.২১ |
১ |
৩ |
৬০ |
২০ |
ইয়ন মরগ্যান |
২০০৯-২০২১ |
২৯ |
২৭ |
৬ |
৫৫২ |
৭১* |
২৬.২৮ |
১২২.১২ |
০ |
৩ |
৪১ |
২০ |
লুক রাইট |
২০০৭-২০১২ |
২২ |
২০ |
৩ |
৪৩৯ |
৯৯* |
২৫.৮২ |
১৪২.৫৩ |
০ |
৩ |
৩৫ |
২১ |
জেসন রয় |
২০১৬-২০২১ |
১১ |
১১ |
১ |
৩০৬ |
৭৮ |
৩০.৬০ |
১৪৪.৩৩ |
০ |
২ |
৩৩ |
১২ |
ক্রেইগ কিসওয়েটার |
২০১০-২০১২ |
১১ |
১১ |
০ |
২৬১ |
৬৩ |
২৩.৭২ |
১১০.১২ |
০ |
১ |
২৪ |
১৩ |
মঈন আলি |
২০১৪-২০২২ |
২২ |
১৭ |
৬ |
২৫৪ |
৫১* |
২৩.০৯ |
১২৪.৫০ |
০ |
১ |
২৪ |
৮ |
জো রুট |
২০১৬-২০১৬ |
৬ |
৬ |
১ |
২৪৯ |
৮৩ |
৪৯.৮০ |
১৪৬.৪৭ |
০ |
২ |
২৪ |
৭ |
রবি বোপারা |
২০০৯-২০১৪ |
১১ |
১১ |
২ |
২৩৯ |
৫৫ |
২৬.৫৫ |
১১৪.৯০ |
০ |
১ |
২০ |
৩ |
নাম |
সময়কাল |
ম্যাচ |
ওভার |
মেডেন |
রান |
উইকেট |
সেরা |
গড় |
ইক. রেট |
৪ |
৫ |
স্টুয়ার্ট ব্রড |
২০০৭-২০১৪ |
২৬ |
৮৬.৫ |
২ |
৬৭১ |
৩০ |
৩/১৭ |
২২.৩৬ |
৭.৭২ |
০ |
০ |
গ্রায়েম সোয়ান |
২০০৯-২০১২ |
১৬ |
৫৫.০ |
২ |
৩৫৮ |
২২ |
৩/২৪ |
১৬.২৭ |
৬.৫০ |
০ |
০ |
ক্রিস জর্ডান |
২০১৪-২০২২ |
১৮ |
৬০.২ |
০ |
৪৬৪ |
২১ |
৪/২৮ |
২২.০৯ |
৭.৬৯ |
১ |
০ |
আদিল রশিদ |
২০০৯-২০২২ |
২২ |
৭৮.২ |
১ |
৫৪৮ |
২১ |
৪/২ |
২৬.০৯ |
৬.৯৯ |
১ |
০ |
স্যাম কারান |
২০২২-২০২২ |
৬ |
২২.৪ |
০ |
১৪৮ |
১৩ |
৫/১০ |
১১.৩৮ |
৬.৫২ |
০ |
১ |
রায়ান সাইডবটম |
২০০৯-২০১০ |
১০ |
৩০.৫ |
০ |
২২৯ |
১৩ |
৩/২৩ |
১৭.৬১ |
৭.৪২ |
০ |
০ |
মঈন আলি |
২০১৪-২০২২ |
২২ |
৩৫.০ |
১ |
২৫৮ |
১২ |
২/১৫ |
২১.৫০ |
৭.৩৭ |
০ |
০ |
ক্রিস ওকস |
২০২১-২০২২ |
১২ |
৪০.৩ |
১ |
৩২৩ |
১২ |
২/২৩ |
২৬.৯১ |
৭.৯৭ |
০ |
০ |
বেন স্টোকস |
২০১৬-২০২২ |
১২ |
৩৫.০ |
০ |
২৯০ |
১০ |
৩/২৬ |
২৯.০০ |
৮.২৮ |
০ |
০ |
ডেভিড উইলি |
২০১৬-২০১৬ |
৬ |
২১.০ |
০ |
১৫৯ |
১০ |
৩/২০ |
১৫.৯০ |
৭.৫৭ |
০ |
০ |
নাম |
সময়কাল |
ম্যাচ |
ইনিংস |
ডিসমিশাল |
ক্যাচ |
স্ট্যাম্পিং |
জস বাটলার |
২০১২-২০২২ |
২৭ |
২৭ |
১৮ |
১৬ |
২ |
অ্যালেক্স হেলস |
২০১২-২০২২ |
২০ |
২০ |
১২ |
১২ |
০ |
ইয়ন মরগ্যান |
২০০৯-২০২১ |
২৯ |
২৯ |
১২ |
১২ |
০ |
লুক রাইট |
২০০৭-২০১২ |
২২ |
২২ |
১০ |
১০ |
০ |
স্টুয়ার্ট ব্রড |
২০০৭-২০১৪ |
২৬ |
২৬ |
৯ |
৯ |
০ |
লিয়াম লিভিংস্টোন |
২০২১-২০২২ |
১২ |
১২ |
৯ |
৯ |
০ |
বেন স্টোকস |
২০১৬-২০২২ |
১২ |
১২ |
৯ |
৯ |
০ |
মঈন আলি |
২০১৪-২০২২ |
২২ |
২২ |
৮ |
৮ |
০ |
জনি বেয়ারস্টো |
২০১২-২০২১ |
১১ |
১১ |
৮ |
৮ |
০ |
ক্রেইগ ক্রিসওয়েটার |
২০১০-২০১২ |
১১ |
১১ |
৮ |
৬ |
২ |