এবারের বিশ্বকাপে ‘ডার্ক হর্স’ হওয়ার সব সামর্থ্যই আছে আফগানিস্তান ক্রিকেট দলের। বিশ্ব ক্রিকেটে এখনও নিজেদের বড় নাম হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারেনি আফগানিস্তান। তবে ফরম্যাট যত ছোট হয়, তত বেশি শক্তিশালী দল হয়ে ওঠে তারা। যেকোনো প্রতিপক্ষকেই হারিয়ে দেওয়ার সামথ্য আছে তাদের।
গত ওয়ানডে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের দৌড়ে লম্বা সময় টিকে ছিল আফগানিস্তান। যদিও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তাদের স্মৃতি খুব একটা ভালো নয়। ২০১৬ বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সর্বশেষ জয় পেয়েছিল তারা। তবে এবার দলে যেমন ভালো ক্রিকেটার আছে, তাতে যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে একাধিক জয়ের আশা থাকবে আফগানিস্তানের।
টুর্নামেন্টের সবচেয়ে শক্তিশালী স্পিন বোলিংয়ের তালিকায় উপরের দিকেই থাকবে আফগানিস্তানের নাম। ভ্যারিয়েশন আর গতি দিয়ে যে কোনো দলের ব্যাটারদের জন্যই ভয়ের কারণ হতে পারেন রশিদ খান, মোহাম্মদ নবি ও মুজিব উর রহমান। মাঝের ওভারগুলোতে খেলা নিয়ন্ত্রণে নিতেও ভূমিকা রাখবেন তারা।
আফগানিস্তান এবার বিশ্বকাপে যাচ্ছে বেশ কয়েকজন আক্রমণাত্মক ও তরুণ ব্যাটার নিয়ে। রহমানউল্লাহ গুরবাজ, নজিবউল্লাহ জাদরান, কারিম জানাতরা নিজেদের সামর্থ্যের প্রমাণ দিয়েছেন এর মধ্যে। বিশ্বকাপে বড় দলগুলোর বিপক্ষে তাদের পরীক্ষা হবে আরও একবার।
এবার বিশ্বকাপে অধিনায়ক হিসেবে যাচ্ছেন রশিদ খান। এমনিতেও এতদিন দলের সবচেয়ে বড় নেতা ছিলেন তিনি। তবে এখন অধিনায়ক হিসেবে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে দেশকে দারুণ কিছু উপহার দেওয়ার সুযোগ থাকছে রশিদ খানের।
আফগানিস্তানের জন্য এবারের বিশ্বকাপে চিন্তার কারণ আফগানিস্তানের পেস বোলিং আক্রমণ। নাভিন-উল হক, ফজল হক ফারুকিরা নিজেদের সামর্থ্যের জানান দিলেও ধারাবাহিকতা দেখাতে পারেননি। বিশ্বকাপে সেটি বড় সমস্যা হতে পারে আফগানিস্তানের জন্য।
ব্যাটিং অর্ডার নির্দিষ্ট না থাকায়ও ভুগতে পারে আফগানিস্তান। দলে বেশ ভালো ব্যাটার থাকলেও তিন নম্বরে কে খেলবেন, তা এখনও ঠিক করতে পারেনি আফগানরা। এর সঙ্গে মোহাম্মদ নবি, রশিদ খানদের বর্তমান ফর্মও দুশ্চিন্তায় ফেলছে আফগানিস্তানকে। বিশ্বকাপে তারা সেরা ছন্দে ফিরবেন, এমন আশাই থাকবে আফগানিস্তানের।
এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আফগানিস্তান আছে ‘সি’ গ্রুপে। ৪ জুন উগান্ডার বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে বিশ্বকাপ শুরু করবে তারা। ৮ জুন নিউজিল্যান্ড ও ১৪ জুন পাপুয়া নিউগিনির মুখোমুখি হবে আফগানরা। গ্রুপ পর্বে তাদের শেষ ম্যাচ ১৭ জুন স্বাগতিক ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে।
জন্ম: ২০ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৮ (ননগরহর প্রদেশ, আফগানিস্তান)। বয়স: ২৫
জাতীয় দলে ভূমিকা: লেগ স্পিন অলরাউন্ডার
একসময় যুদ্ধ বিধ্বস্ত আফগানিস্তানে এখন ছড়িয়ে পড়েছে ক্রিকেট আনন্দ। খেলাটাতে একটু শান্তি খুঁজে ফেরেন দেশটির মানুষ। শুরুর দিকে তাদের স্বপ্নসারথি ছিলেন যে ক’জন- তাদেরই একজন রশিদ খান। আফগানিস্তানের প্রথম গ্লোবাল সুপারস্টারও হয়ে ওঠেছেন রশিদ।
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের ফেরিওয়ালা হিসেবে বিভিন্ন দেশের ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট লিগে খেলে বেড়াচ্ছেন। এই ফরম্যাটে অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ ভাণ্ডার রশিদের। এবার তার নেতৃত্বেই বিশ্বকাপ খেলতে যাচ্ছে আফগানিস্তান। ২০২১ বিশ্বকাপের সময় তাকে অধিনায়ক করে স্কোয়াড ঘোষণা হলেও পরে দায়িত্ব থেকে সরে যান রশিদ। এবার তার অধিনায়কত্বেই যুক্তরাষ্ট্র-ওয়েস্ট ইন্ডিজ বিশ্বকাপে যাচ্ছে আফগানিস্তান।
এমনিতে খুব বেশি টার্ন না করালেও বলের গতির হেরফেরে ব্যাটারদের বোকা বানানোয় খ্যাতি আছে রশিদের। এই লেগ স্পিনার গুগলিটাও করতে পারেন খুব ভালো। ব্যাট হাতেও শেষদিকে নেমে ঝোড়ো ইনিংস খেলতে পারেন রশিদ।
২০১৫ সালের অক্টোবরে মাত্র ১৭ বছর বয়সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয় তার। এখন পর্যন্ত আফগানিস্তানের হয়ে ৮৫ টি-টোয়েন্টিতে ১৩৮ উইকেট পেয়েছেন তিনি। সবমিলিয়ে টি-টোয়েন্টিতে পাঁচশর বেশি উইকেট আছে তার।
অধিনায়ক হিসেবে রশিদের যাত্রার শুরুটা হয়েছিল অবশ্য টেস্টে। বাংলাদেশের বিপক্ষে দুই ইনিংস মিলিয়ে ২০২১ সালে দেশকে জয় এনে দেন। ওই বছরের শেষদিকে তাকে সরিয়ে আসগর আফগানকে অধিনায়ক করে আফগানিস্তান।
পরে ২০২১ বিশ্বকাপে দল ঘোষণার পর অধিনায়কত্ব থেকে সরে দাঁড়ান তিনি- তখন তার সম্মতি ছাড়াই দল ঘোষণা করার অভিযোগ করেন রশিদ। সবমিলিয়ে এখন পর্যন্ত ১৮ টি-টোয়েন্টিতে আফগানিস্তানকে নেতৃত্ব দিয়েছেন রশিদ, এর মধ্যে জয় পেয়েছেন ১০টিতে।
অনেকদিন ধরেই রশিদ খান তারকা আফগানিস্তানের ক্রিকেট সমর্থকদের জন্য। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটেও তার সাফল্য দেখে আনন্দিতই হয়েছে আফগানিস্তান। এবার তার নেতৃত্বে প্রথমবার বিশ্বকাপ খেলবে দেশটি, দলের সবচেয়ে বড় পারফর্মারও তিনি- তাদের সমর্থকরা নিশ্চয়ই চাইবেন স্মরণীয় কিছু।
জন্ম: ২২ এপ্রিল, ১৯৮১ (কেপটাউন, দক্ষিণ আফ্রিকা), বয়স: ৪৩
দক্ষিণ আফ্রিকায় জন্ম। ওখানেই বেড়ে উঠা। দেশটির বয়সভিত্তিক ক্রিকেটের বিভিন্ন পর্যায়ে খেলে যখন জাতীয় দল ছিল অবশ্যম্ভাবী, তখনই জোনাথন ট্রট সিদ্ধান্ত নেন ইংল্যান্ডে চলে আসার। এখানে এসে ক্রিকেটকে আগলে ধরেন। পরে জাতীয় দলের হয়েও খেলেছেন।
৫২ টেস্টে মাঠে নেমে ৯ সেঞ্চুরি আর ৪৪ গড়ে ৩৮৩৫ রান করেছেন। ওয়ানডেতে ৬৫ ইনিংসে চারটি সেঞ্চুরি, ৫১ গড়ে ২৮১৯ রান। ইংল্যান্ডের হয়ে খেলেছেন ৭ টি-টোয়েন্টি ম্যাচেও। ক্যারিয়ারে অবশ্য নানা সময়ে উত্থান-পতনও দেখেছেন ট্রট।
হঠাৎ করেই মানসিক চাপ নিতে না পারায় ক্রিকেট থেকে বিরতিতেও যান তিনি। শেষ পর্যন্ত ২০১৫ সালে অবসর নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন সব ধরনের ক্রিকেট থেকে।
এর কিছুদিন পর কোচিং জীবনের শুরু হয় তার। ইংল্যান্ডে ব্যাটিং কোচ হিসেবে ও পরে স্কটল্যান্ডে কাজ করেন পরামর্শক হিসেবে। হেড কোচ হিসেবে তাকে প্রথম দায়িত্ব দেয় আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড। ২০২২ সালে গ্রাহাম থর্প হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাদের একজন কোচের প্রয়োজন হয়ে পড়ে। আফগানিস্তান বেছে নেয় ট্রটকে।
১৮ মাসের জন্য আফগানিস্তানের হেড কোচ হিসেবে দায়িত্ব নেন তিনি, এরপর রীতিমতো বাজিমাতই করেন তিনি। তার অধীনে ২০২৩ বিশ্বকাপ খেলতে যায় আফগানিস্তান। পাকিস্তান, ইংল্যান্ড, শ্রীলঙ্কা ও নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে জয় তাদের প্রায় সেমিফাইনালে নিয়ে গিয়েছিল।
শেষ পর্যন্ত তা না হলেও আফগানিস্তানের পারফরম্যান্স নজর কাড়ে সবার। ১৮ মাসের চুক্তি বিশ্বকাপ শেষ হওয়ার পর আবার বাড়ায় আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড। তার কৌশলেই ২০২৪ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলবে আফগানিস্তান।
অনেকদিন ধরেই আফগানিস্তান বিশ্ব ক্রিকেটে নিজেদের নাম প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা করছে। তারা ওই পথে এখন অনেকটুকু এগিয়েও গেছে। আরও একটি বিশ্বকাপে দারুণ কিছু করে দেখাতে পারলে- ট্রটের শিষ্যদের সমীহ নিশ্চিতভাবেই আরও বাড়বে।
এক ইংলিশ পরিবারে জম্ম জোনাথন ট্রটের। রন্ডেবস বয়েজ হাই স্কুলের পর স্টেলেনবস বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন। ২০০৯ সালের এপ্রিলে তিনি বিবাহিত জীবন শুরু করেন। ইংলিশ কাউন্টি দলের সাবেক অধিনায়ক টম ডোলেরির নাতনি আবি ডোলেরিকে বিয়ে করেন তিনি। ডোলেরি একই ক্লাবের প্রেস অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তাদের দুই সন্তান। লিলি।
ইব্রাহিম জাদরান, নজিবুল্লাহ জাদরান, নানগেয়ালিয়া খারোত, আজমাতুল্লাহ ওমরজাই, মোহাম্মদ নবি, রশিদ খান (অধিনায়ক), গুলবাদিন নাইব, করিম জানাত, রহমানউল্লাহ গুরবাজ (উইকেটরক্ষক), মোহাম্মদ ইসহাক, মুজিব-উর রহমান, নুর আহমদ, নাভিন-উল-হক, ফজলহক ফারুকি ও ফরিদ আহমদ মালিক।
নাম |
ম্যাচ |
ইনিংস |
রান |
সর্বোচ্চ |
গড় |
স্ট্রা. রেট |
১০০ |
৫০ |
৪ |
৬ |
নজিবুল্লাহ জাদরান |
১০২ |
৯১ |
১৮০৮ |
৭৩ |
৩০.৬৪ |
১৩৮.৫৪ |
০ |
৮ |
১২৬ |
৯৫ |
রহমানুল্লাহ গুরবাজ |
৫৫ |
৫৫ |
১৩৭৬ |
১০০ |
২৫.০১ |
১৩৮.০১ |
১ |
৭ |
১০৭ |
৭৯ |
ইবরাহিম জাদরান |
৩৬ |
৩৬ |
৮৭৪ |
৭২* |
২৯.১৩ |
১০৭.২৩ |
০ |
৬ |
৭২ |
২০ |
মোহাম্মদ ইসহাক |
৪ |
৪ |
৭৫ |
৩২ |
২৫.০০ |
১৪১.৫০ |
০ |
০ |
১০ |
১ |
নাম |
ম্যাচ |
ওভার |
মেডেন |
রান |
উইকেট |
সেরা |
গড় |
ইকনোমি |
৪ |
৫ |
মুজিব-উর রহমান |
৪৫ |
১৬৫.০ |
১ |
১০৫২ |
৫৮ |
৫/২০ |
১৮.১৩ |
৬.৩৭ |
১ |
১ |
নাভিন-উল হক |
৩৭ |
১২২.৪ |
১ |
১০১৬ |
৪৬ |
৪/২০ |
২২.০৮ |
৮.২৮ |
১ |
০ |
ফরিদ আহমদ |
৩০ |
৯০.৩ |
০ |
৭৬৪ |
৩৯ |
৩/১৪ |
১৯.৫৮ |
৮.৪৪ |
০ |
০ |
ফজলহক ফারুকি |
৩৪ |
১২৫.২ |
৪ |
৮৪৫ |
৩৭ |
৩/১১ |
২২.৮৩ |
৬.৭৪ |
০ |
০ |
নুর আহমদ |
৭ |
২১.০ |
০ |
১৬৬ |
৬ |
৪/১০ |
২৭.৬৬ |
৭.৯০ |
১ |
০ |
নাম |
ম্যাচ |
রান |
সর্বোচ্চ |
গড় |
স্ট্রা. রেট |
১০০/৫০ |
উইকেট |
সেরা |
গড় |
ইক. |
৪/৫ |
মোহাম্মদ নবি |
১২১ |
২১০৯ |
৮৯ |
২২.৯২ |
১৩৮.৭৫ |
০/৬ |
৯৩ |
৪/১০ |
২৮.১২ |
৭.৩৫ |
৩/০ |
রশিদ খান |
৮৪ |
৩৯৪ |
৪৮* |
১৪.৫৯ |
১২৮.৭৫ |
০/০ |
১৩৬ |
৫/৩ |
১৪.১৩ |
৬.০০ |
৫/২ |
আজমতউল্লাহ ওমরজাই |
৩৬ |
২৮৮ |
৩৩ |
১৩.০৯ |
১১৩.৮৩ |
০/০ |
২৬ |
৪/৯ |
২৯.৮৮ |
৮.৪০ |
১/০ |
গুলবাদিন নাইব |
৬৫ |
৮০৭ |
৫৭ |
২১.২৩ |
১২৪.৯২ |
০/৩ |
২৬ |
৩/২৮ |
৩১.২৬ |
৮.১৯ |
০/০ |
করিম জানাত |
৫৯ |
৫৯৪ |
৫৬* |
১৬.৫০ |
১১৬.৬৯ |
০/৩ |
৪২ |
৫/১১ |
২৬.৯০ |
৮.২৩ |
০/১ |
নানগেয়ালিয়া খারোত |
৩ |
৪ |
৪* |
৪.০০ |
৩৬.৩৬ |
০/০ |
৫ |
২/১৬ |
১৩.০০ |
৫.৯০ |
০/০ |
সময়কাল |
ম্যাচ |
জয় |
পরাজয় |
ফল হয়নি |
সর্বোচ্চ স্কোর |
সর্বনিম্ন স্কোর |
২০১০-২০২২ |
২২ |
৭ |
১৫ |
০ |
১৯০ |
৭২ |
স্কোর |
ওভার |
ফল |
প্রতিপক্ষ |
ভেন্যু |
তারিখ |
১৯০/৪ |
২০.০ |
জয় |
স্কটল্যান্ড |
শারজাহ |
২৫ অক্টো. ২০২১ |
১৮৬/৬ |
২০.০ |
জয় |
জিম্বাবুয়ে |
নাগপুর |
১২ মার্চ ২০১৬ |
১৭২ |
২০.০ |
পরাজয় |
দক্ষিণ আফ্রিকা |
ওয়াংখেড়ে |
২০ মার্চ ২০১৬ |
১৭০/৫ |
২০.০ |
জয় |
স্কটল্যান্ড |
নাগপুর |
৮ মার্চ ২০১৬ |
১৬৪/৭ |
২০.০ |
পরাজয় |
অস্ট্রেলিয়া |
অ্যাডিলেড |
৪ নভে. ২০২২ |
১৬০/৫ |
২০.০ |
জয় |
নামিবিয়া |
আবুধাবি |
৩১ অক্টো. ২০২১ |
১৫৪/৩ |
১৮.০ |
জয় |
হংকং |
চট্টগ্রাম |
১৮ মার্চ ২০১৪ |
১৫৩/৭ |
২০.০ |
পরাজয় |
শ্রীলঙ্কা |
ইডেন গার্ডেন্স |
১৭ মার্চ ২০১৬ |
১৪৭/৬ |
২০.০ |
পরাজয় |
পাকিস্তান |
দুবাই |
২৯ অক্টো. ২০২১ |
১৪৪/৭ |
২০.০ |
পরাজয় |
ভারত |
আবুধাবি |
৩ নভে. ২০২১ |
নাম |
সময়কাল |
ম্যাচ |
ইনিংস |
রান |
সর্বোচ্চ |
গড় |
স্ট্রা. রেট |
১০০ |
৫০ |
৪ |
৬ |
মোহাম্মদ শাহজাদ |
২০১০-২০২১ |
১৯ |
১৯ |
৪০২ |
৬৮ |
২১.১৫ |
১২০.৭২ |
০ |
২ |
৪১ |
১৮ |
নজিবুল্লাহ জাদরান |
২০১২-২০২২ |
১৮ |
১৫ |
৩১৬ |
৭৩ |
২৬.৩৩ |
১৩৬.২০ |
০ |
২ |
২৮ |
১৩ |
মোহাম্মদ নবি |
২০১০-২০২২ |
২২ |
২২ |
২৯১ |
৫২ |
১৬.১৬ |
১১৭.৮১ |
০ |
১ |
২৫ |
৭ |
আসগর আফগান |
২০১০-২০২১ |
১৬ |
১৪ |
২৮৭ |
৬২ |
২২.০৭ |
১০৩.৬১ |
০ |
২ |
১৩ |
১৩ |
গুলবাদিন নাইব |
২০১২-২০২২ |
১৭ |
১৫ |
২৪৭ |
৪৪ |
২০.৫৮ |
১০৭.৮৬ |
০ |
০ |
২৪ |
৮ |
শফিকুল্লাহ |
২০১২-২০১৬ |
১১ |
১১ |
১৮১ |
৫১* |
২২.৬২ |
১৪০.৩১ |
০ |
১ |
১৭ |
৮ |
নুর আলি জাদরান |
২০১০-২০১৬ |
৮ |
৮ |
১৭৪ |
৫০ |
২১.৭৫ |
৯৬.৬৬ |
০ |
১ |
১৩ |
২ |
সামিউল্লাহ সিনওয়ারি |
২০১০-২০১৬ |
১৪ |
১১ |
১৫৯ |
৪৩ |
১৪.৪৫ |
১১৩.৫৭ |
০ |
০ |
১৩ |
৪ |
রহমানুল্লাহ গুরবাজ |
২০২১-২০২২ |
৮ |
৮ |
১৫৩ |
৪৬ |
১৯.১২ |
১২৬.৪৪ |
০ |
০ |
৭ |
১২ |
হযরতুল্লাহ জাজাই |
২০২১-২০২২ |
৬ |
৬ |
৯৯ |
৪৪ |
১৬.৫০ |
১০১.০২ |
০ |
০ |
৯ |
৬ |
নাম |
সময়কাল |
ম্যাচ |
ওভার |
মেডেন |
রান |
উইকেট |
সেরা |
গড় |
ইক. রেট |
৪ |
৫ |
রশিদ খান |
২০১৬-২০২২ |
১৫ |
৫৮.২ |
০ |
৩৭২ |
২৩ |
৪/৯ |
১৬.১৭ |
৬.৩৭ |
১ |
০ |
মোহাম্মদ নবি |
২০১০-২০২২ |
২২ |
৭১.০ |
১ |
৫১৭ |
১৯ |
৪/২০ |
২৭.২১ |
৭.২৮ |
১ |
০ |
মুজিব-উর রহমান |
২০২১-২০২২ |
৬ |
২৪.০ |
০ |
১৫৩ |
১১ |
৫/২০ |
১৩.৯০ |
৬.৩৭ |
০ |
১ |
হামিদ হোসাইন |
২০১০-২০২১ |
৯ |
৩১.৩ |
০ |
১৭১ |
১০ |
৩/৯ |
১৭.১০ |
৫.৪২ |
০ |
০ |
শাপুর জাদরান |
২০১০-২০১৬ |
৯ |
২৮.০ |
১ |
২০৭ |
৯ |
২/১৯ |
২৩.০০ |
৭.৩৯ |
০ |
০ |
নাভিন-উল হক |
২০২১-২০২২ |
৬ |
১৯.০ |
০ |
১৫৬ |
৮ |
৩/২১ |
১৯.৫০ |
৮.২১ |
০ |
০ |
দৌলত জাদরান |
২০১২-২০১৬ |
১০ |
৩৪.০ |
০ |
২৭৫ |
৬ |
১/২২ |
৪৫.৮৩ |
৮.০৮ |
০ |
০ |
আমির হামজা |
২০১৪-২০১৬ |
৫ |
১৯.০ |
০ |
১৩৫ |
৫ |
২/৩২ |
২৭.০০ |
৭.১০ |
০ |
০ |
গুলবাদিন নাইব |
২০১২-২০২২ |
১৭ |
২২.৩ |
১ |
২০৮ |
৫ |
২/১৯ |
৪১.৬০ |
৯.২৪ |
০ |
০ |
সামিউল্লাহ সিনওয়ারি |
২০১০-২০১৬ |
১৪ |
৪৩.০ |
০ |
২৮৩ |
৫ |
১/১১ |
৫৬.৬০ |
৬.৫৮ |
০ |
০ |
নাম |
সময়কাল |
ম্যাচ |
ইনিংস |
ডিসমিশাল |
ক্যাচ |
স্ট্যাম্পিং |
মোহাম্মদ শাহজাদ |
২০১০-২০২১ |
১৯ |
১৯ |
১৩ |
৮ |
৫ |
মোহাম্মদ নবি |
২০১০-২০২২ |
২২ |
২২ |
১০ |
১০ |
০ |
গুলবাদিন নাইব |
২০১২-২০২২ |
১৭ |
১৭ |
৫ |
৫ |
০ |
নওরোজ মোঙ্গল |
২০১০-২০১৪ |
৬ |
৬ |
৫ |
৫ |
০ |
আসগর আফগান |
২০১০-২০২১ |
১৬ |
১৬ |
৪ |
৪ |
০ |
নজিবুল্লাহ জাদরান |
২০১২-২০২২ |
১৮ |
১৮ |
৩ |
৩ |
০ |
রহমানুল্লাহ গুরবাজ |
২০২১-২০২২ |
৮ |
৮ |
৩ |
৩ |
০ |
রশিদ খান |
২০১৬-২০২২ |
১৫ |
১৫ |
৩ |
৩ |
০ |
সামিউল্লাহ সিনওয়ারি |
২০১০-২০১৬ |
১৪ |
১৪ |
৩ |
৩ |
০ |
হামিদ হাসান |
২০১০-২০২১ |
৯ |
৯ |
২ |
২ |
০ |
রোভিডেন্স স্টেডিয়াম, গায়ানা
আফগানিস্তান 183/5 (20 ওভার)
উগান্ডা 58/10 (16 ওভার)
ফল: আফগানিস্তান ১২৫ রানে জয়ী।
রোভিডেন্স স্টেডিয়াম, গায়ানা
আফগানিস্তান 159/6 (20 ওভার)
নিউজিল্যান্ড 75 (15.2 ওভার)
ফল: নিউজিল্যান্ড ৮৪ রানে জয়ী।
ব্রায়ান লারা ক্রিকেট একাডেমি, ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগো
পাপুয়া নিউগিনি 95/10 (19.5 ওভার)
আফগানিস্তান 101/3 (15.1 ওভার)
ফল: আফগানিস্তান, ৭ উইকেটে জয়ী।
ড্যারেন স্যামি ক্রিকেট গ্রাউন্ড, সেন্ট লুসিয়া
ওয়েস্ট ইন্ডিজ 218/5 (20 ওভার)
আফগানিস্তান 114/10 (16.2 ওভার)
ফল: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১০৪ রানে জয়ী।
কেনসিংটন ওভাল, বার্বাডোজ
ভারত 181/8 (২০ ওভার)
আফগানিস্তান 134/10 (20 ওভার)
ফল: ভারত ৪৭ রানে জয়ী।
অ্যারনোস ভ্যালে স্টেডিয়াম, সেন্ট ভিনসেন্ট
আফগানিস্তান 148/6 (20 ওভার)
অস্ট্রেলিয়া 127/10 (19.2 ওভার)
ফল: আফগানিস্তান ২১ রানে জয়ী।
অ্যারনোস ভ্যালে স্টেডিয়াম, সেন্ট ভিনসেন্ট
আফগানিস্তান 115/5 (20 ওভার)
বাংলাদেশ 105/10 (17.5 ওভার)(19)
ফল: আফগানিস্তান ৮ রানে জয়ী।(ডিএলএস মেথড)
ব্রায়ান লারা ক্রিকেট একাডেমি, ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগো
আফগানিস্তান 56/10 (11.5 ওভার)
দক্ষিণ আফ্রিকা 60/1 (8.5 ওভার)
ফল: দক্ষিণ আফ্রিকা ৯ উইকেটে জয়ী।