বিশ্বকাপে দুই প্রতিবেশীর যুদ্ধ


প্রকাশিত: ০২:৩১ পিএম, ১৮ মার্চ ২০১৬

এখনও পর্যন্ত ওয়ানডে বিশ্বকাপে ৬ বার, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ৪ বার মুখোমুখি হয়েছে ভারত এবং পাকিস্তান। প্রতিটি ম্যাচই জিতেছে ভারত৷ এগিয়ে ১০-০ ব্যবধানে। এর মধ্যে ২০০৭ সালে বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ম্যাচ টাই হয়েছিল৷ বোল আউট নিয়মে সেই ম্যাচ জেতে ভারত৷ ইডেনে বিশ্বকাপে দু’দেশের সাক্ষাতের আগে ওই ১০ ম্যাচ থেকে পাঁচটি স্মরণীয় ম্যাচ বাছাই করে দেয়া হলো জাগো নিউজের পাঠকদের জন্য।

ওয়াকার বনাম জাদেজা
১৯৯৬ ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভারতীয় ইনিংসের ডেথ ওভারে ওয়াকার ইউনিসকে তুলোধুনো করে ছাড়েন অজয় জাদেজা৷ তার ২৫ বলে ৪৫ রানের ইনিংসের সাহায্যে ভারত তোলে ৮ উইকেট হারিয়ে ২৮৭ রান। এই ইনিংসই দিনের শেষে তফাৎ গড়ে দেয়।

বিধ্বংসী শচীন
২০০৩ বিশ্বকাপে সেঞ্চুরিয়নে ২৭৩ তাড়া করতে নেমে শচীন টেন্ডুলকারের ৭৫ বলে ৯৮। ওই ম্যাচে পাকিস্তানের বোলাররা ছিলেন ওয়াসিম আক্রাম-ওয়াকার ইউনুস-শোয়েব আক্তারদের মত পেসার।

আবারও শচীন
২০১১ বিশ্বকাপ সেমিফাইনালে মোহালিতে আবারও পাকিস্তানের বিপক্ষে ঝলসে ওঠেন শচীন টেন্ডুলকার। এবার তিনি করেন ৮৫ রান৷ গোটা ইনিসে তার পাঁচটি ক্যাচ পড়েছিল৷ খলনায়কদের মধ্যে ছিলেন আফ্রিদিও।

ধোনির মাস্টার স্ট্রোক
২০০৭ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে শেষ ওভারে মহেন্দ্র সিং ধোনি বোলিংয়ে আনেন যোগিন্দর শর্মাকে। ৪ বলে যখন ৬ রান বাকি, স্কুপ করে ছক্কা মারতে গিয়েছিলেন মিসবাহ-উল হক। কিন্তু শ্রীশান্থের হাতে তালুবন্দি হয়ে গেলেন তিনি। কাপটাও চলে গেলো ভারতের হাতে।

দুরন্ত বিরাট
২০১৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ঢাকায় ১৩১ তাড়া করতে নেমে ৩২ বলে ৩৬ রানের অপরাজিত ঝকঝকে ইনিংস খেলেন বিরাট কোহলি৷ ম্যাচও সহজে জিতে যায় ভারত৷

আইএইচএস/এমএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।