ঢাকায় লোকার্নো ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল
কান, ভেনিস এবং বার্লিনের পরেই উচ্চারিত হয় ‘লোকার্নো ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল’র নাম। সে হিসেবে পৃথিবীর চতুর্থ সম্মানজনক প্রতিযোগিতামূলক চলচ্চিত্র উৎসব এটি। আব্বাস কিয়ারোস্তামিসহ বহু বিশ্বখ্যাত চলচ্চিত্রকারকে আবিষ্কার করেছে ‘লোকার্নো ওপেন ডোরস’।
রোকার্নো ওপেন ডোরসএ লোকার্নো’র প্রজেক্ট মার্কেট আর প্রডিউসার্স ল্যাবের নাম ‘ওপেন ডোরস’। যে দরজা’র কাজ হচ্ছে বিশ্বের উল্লেখযোগ্য দেশে আগামীতে যে গুরুত্বপূর্ণ ছবিগুলো নির্মিত হবে সেগুলোকে চিহ্নিত করে বিশ্ব প্রযোজকদের সামনে তুলে ধরা, গাইড করা কিংবা মোটা দাগে ওই ছবিগুলো বানাতে বিশ্বজুড়ে নানা রকম প্লাটফর্ম তৈরি করে দেওয়া এবং পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করা। শুধু তাই নয়, ‘ওপেন ডোরস’র বিবেচনায় সেরা প্রজেক্টকে ৫০ হাজার সুইস ফ্রাংক পুরস্কারও দেয়া হয়।
বড় খবর হলো, এ ‘লোকার্নো ওপেন ডোরস’ আগামী তিন বছরের জন্য ফোকাস কান্ট্রি হিসাবে বেছে নিয়েছে বাংলাদেশসহ বিশ্বের ৬টি দেশকে। পাশাপাশি এ বছর ফোকাস কান্ট্রির অংশ হিসাবে বাংলাদেশের কিছু বাছাই করা ছবি দেখানো হবে উৎসব চলাকালীন সময়ে।
বর্তমান বিশ্ব চলচ্চিত্রের হালচাল কেমন যাচ্ছে এবং আরও নানা বিষয়ে ‘ওপেন টক’ করতে শিগগিরই ঢাকায় আসছেন ‘ওপেন ডোরস’ এর কনসালট্যান্ট পাওলো বার্তোলিন।
ফেডারেশন অব ফিল্ম সোসাইটিজের সহযোগিতায় এ ‘ওপেন ডোরস টক’ অনুষ্ঠান হবে চলতি মাসের ১৬ তারিখ বিকাল ৫টায় জার্মান কালচারাল সেন্টারে। আর এতে অংশ নিতে আগ্রহীরা নিজের সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্তসহ শিগগিরই লিখে পাঠাতে হবে [email protected] -এই মেইলে।
এলএ