১৫ কিশোরী নিয়ে বিকেএসপিতে নারী হকির যাত্রা

বিশেষ সংবাদদাতা
বিশেষ সংবাদদাতা বিশেষ সংবাদদাতা
প্রকাশিত: ০৬:৪৭ পিএম, ১০ জুলাই ২০২০

ফুটবল ও ক্রিকেট- এ দুটি ডিসিপ্লিনের ৬০ শিক্ষার্থী নিয়ে ১৯৮৬ সালে যাত্রা শুরু করেছিল বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (বিকেএসপি)। ডিসিপ্লিন সম্প্রসারণ হতে হতে এখন হয়েছে ১৭টি। দেশের খেলাধুলার সবচেয়ে বড় ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নতুন সংযোজন হতে যাচ্ছে হকির নারী বিভাগ। ফুটবলের নারী বিভাগ চালু হয়েছে কয়েক বছর আগে।

নারী হকির প্রথম বছরের জন্য নির্বাচন করা হয়েছে ১৫ জন। যাদের ভর্তি শুরু হওয়ার আগ দিয়ে হানা দেয় করোনাভাইরাস। যে কারণে ১৯ মার্চ অনির্দিষ্টকালের জন্য ২০২০ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি স্থগিত করে কর্তৃপক্ষ। ২০২০ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির জন্য হকির ছেলেদের বিভাগে ২৩ জন নির্বাচন করে বিকেএসপি।

দেশের ৮ বিভাগে প্রতিভা অন্বেষণের মাধ্যমে ৪৫ জন মেয়ে বাছাই করেছিল বিকেএসপি। তাদেরকে এক সপ্তাহ ট্রায়াল দেয়া হয় বিকেএসপির জিরানীস্থ প্রধান ক্যাম্পাসে। সেখান থেকে ১৫ জনকে নির্বাচন করা হয় ভর্তির জন্য।

যে ১৫ জন নারী হকি বিভাগে ভর্তির জন্য নির্বাচিত হয়েছেন, তাদের মধ্যে একজন ষষ্ঠ শ্রেণি, ২ জন অষ্টম শ্রেণি এবং ১২ জন সপ্তম শ্রেণিতে।

যারা বিকেএসপি নারী হকি বিভাগে প্রথম ভর্তির অপেক্ষায়, তারা হলেন-দিনাজপুরের অর্পিতা পাল, বিথী রানী সরকার, আনারকলি আঁখি, বিনা এক্কা, ঝিনাইদহের রিভা খাতুন, নাদিরা, কিশোরগঞ্জের সানজিদা আক্তার মনি, ময়মনসিংহের সুমাইয়া আক্তার সীমু, ঐশ্বর্য সরকার শেভা, চট্টগ্রামের ফাতেমাতুজ জোহরা, হিমাদ্রী বড়ুয়া সুখ, নীলাদ্রী বড়ুয়া নীল, নেত্রকোনার শারিকা সাফা রিমন, রাজশাহীর মহুয়া ও সাতক্ষীরার কেয়া পারভীন।

আরআই/এমএমআর/জেআইএম

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।