মুশফিক-ডেলপোর্টের ব্যাটে চিটাগংয়ের লড়াকু পুঁজি

ক্রীড়া প্রতিবেদক ক্রীড়া প্রতিবেদক চট্টগ্রাম থেকে
প্রকাশিত: ০৩:২২ পিএম, ৩০ জানুয়ারি ২০১৯

ঘরের মাঠে এখন পর্যন্ত জয় পাওয়া হয়নি চিটাগং ভাইকিংসের। আজই শেষ সুযোগ। সেই সুযোগটা কাজে লাগাতে টস জিতে শুরুতেই ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত স্বাগতিকদের।

মুশফিকুর রহীম আর ক্যামেরুন ডেলপোর্টের ব্যাটে চড়ে পুঁজিটাও কম হয়নি চিটাগংয়ের, ৫ উইকেটে ১৭৪ রান তুলেছে তারা। অর্থাৎ জিততে হলে ঢাকা ডায়নামাইটসকে করতে হবে ১৭৫ রান।

মোহাম্মদ শাহজাদ আর ক্যামেরুন ডেলপোর্টের ৩২ বলের উদ্বোধনী জুটিতে উঠেছে ৪২ রান। ১৫ বলে ৩ বাউন্ডারি আর ১ ছক্কায় ২১ রান করে শাহজাদ আউট হন সুনিল নারিনের বলে।

ধারাবাহিক ইয়াসির আলি এবার বেশিদূর এগোতে পারেননি। ২০ বলে ১৯ রান করা এই ব্যাটসম্যানকেও ফেরান নারিন। এরপরই দলের দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়েছেন অধিনায়ক মুশফিক।

ডেলপোর্টকে নিয়ে তৃতীয় উইকেট জুটিতে তিনি গড়েন ৭৯ রানের জুটি। ২০তম ওভারের আগ পর্যন্ত রাজ করে এই জুটিটিই। এরপরই ভয়ংকর চেহারায় হাজির হন আন্দ্রে রাসেল।

২০তম ওভারের প্রথম বলে মুশফিককে সাজঘরের পথ দেখান ঢাকার ক্যারিবীয় এই অলরাউন্ডার। ২৪ বলে ৪ বাউন্ডারি আর ২ ছক্কায় ৪৩ করে শুভাগতহোমের ক্যাচ হন মুশফিক। পরের বলে আউট আরেক সেট ব্যাটসম্যান ডেলপোর্ট। তিনিও শুভাগতর ক্যাচ। ৫৭ বলে ৫ চার আর ৪ ছক্কায় ৭১ রান করেন ডেলপোর্ট।

যেহেতু ইনিংসের শেষ ওভার, হ্যাটট্রিক বলটি দেখেশুনে খেলার সুযোগ ছিল না দাসুন শানাকার। স্কুপ করতে গিয়ে ফাইন লেগে ধরা পড়েন তিনি। তাতেই এবারের বিপিএলের তৃতীয় হ্যাটট্রিকটি নিজের নামে লিখে নেন আন্দ্রে রাসেল।

এমএমআর/এমকেএইচ

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।