শাহরিয়ার নাফীসের পর তামিম


প্রকাশিত: ১২:৩৬ পিএম, ০১ জুন ২০১৭

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে একটি মাত্র জয় বাংলাদেশের। ২০০৬ সালে ভারতে অনুষ্ঠিত চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে বাংলাদেশের একমাত্র জয়টি এসেছিল জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। অসাধারণ সেই জয়ে সবচেয়ে বড় অবদান এক বাঁ-হাতি ওপেনার শাহরিয়ার নাফীসের।

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে বাংলাদেশের হয়ে একমাত্র সেঞ্চুরির ইনিংসও ছিলো সেটা। ২০০৬ সালের পর চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে অনুপস্থিত বাংলাদেশ। ২০০৯ এবং ২০১৩ সালে অনুষ্ঠিত চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে বাংলাদেশ খেলতে পারেনি আইসিসি নির্ধারিত নিয়মে খেলার যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি বলে। এবার যোগ্যতা অর্জন করেই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে খেলছে মাশরাফিরা।

উদ্বোধনী ম্যাচেই টপ ফেবারিট ইংল্যান্ডের মুখোমুখি। কেনিংটন ওভালেই ৪৮ ঘণ্টা আগে প্রস্তুতি ম্যাচে বাংলাদেশ ভারতের বিপক্ষে মাত্র ৮৪ রানেই অলআউট হয়ে গিয়েছিল। সেই মাঠেই আজ টস হেরে ব্যাট করতে নেমে দুর্দান্ত ব্যাটিং করছে বাংলাদেশ।

cheer-up

শুরু থেকে তামিম আর সৌম্য কিছুটা ধীর গতির ব্যাট করতে থাকেন। তবে, ধীরে ধীরে হাত খুলতে থাকেন তারা দু’জন। সৌম্য আউট হয়ে গেলেও ইমরুল কায়েসকে নিয়ে কিছুদুর এগিয়ে নিয়ে যান তামিম। এরপর মুশফিকুর রহীমকে সঙ্গে নিয়ে বাংলাদেশকে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে বড় স্কোরের পথে এগিয়ে যাচ্ছেন তামিম ইকবাল।

শুধু তাই নয়, তুলে নিয়েছেন ক্যারিয়ারের ৯ম সেঞ্চুরিটা। একই সঙ্গে শাহরিয়ার নাফীসের পর আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে বাংলাদেশের হয়ে তুলে নিয়েছেন দ্বিতীয় সেঞ্চুরি।

নাফীসের সেঞ্চুরির ইনিংসটা ছিল ১২৩ রানের। অপরাজিত ছিলেন তিনি। আজ ইতিমধ্যেই শাহরিয়ার নাফীসকে ছাড়িয়ে গেলেন তামিম। এ রিপোর্ট লেখার সময় তার ইনিংস ছিল ১৩৯ বলে ১২৬ রানের। মজার বিষয় হলো শাহরিয়ার নাফীসও ছিলেন বাম হাতি এবং তামিম ইকবালও বাম হাতি। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে বাম হাতিদের জয়জয়কার।

আইএইচএস/জেআইএম

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।