ছেলেরা মেছতা দূর করতে যা করবেন


প্রকাশিত: ০৯:৫৮ এএম, ১২ মে ২০১৫

যদি মেছতা প্রতিরোধ করতে চান,তাহলে অব্যশই চেহারার পরিস্কারের ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। চেহারা ছোঁয়ার আগে অব্যশই হাত ধুয়ে নিন, সবসময় নিজের তোয়ালে ইত্যাদি পরিষ্কার রাখুন। প্রতিদিন সকাল ও রাতে চেহারা পরিস্কার করুন যাতে চেহারার রোগ-জীবাণু প্রতিরোধ করা যায় ।

যদি চকোলেট, মিষ্টি, কফি খেতে পছন্দ করেন, তাহলে এসব খাবার কম খাওয়া ভালো। কারণ বেশি চিনি উপাদান খেলে সহজভাবে মেছতা সৃষ্টি হয়। ঝাল খাবার পছন্দকারীরা কম ঝাল খাওয়াও ভালো। ঝাল খাবার মুখের ফুস্কুড়িও ত্বরান্বিত করে। বেশি ফল খেলে, শরীর যথাযথভাবে প্রয়োজনীয় ভিটামিন গ্রহণ করবে, ফলে মেছতা কম হবে। কাজে অতি ব্যস্ততার জন্য মাঝে মাঝে আমরা সারারাতে না ঘুমিয়ে তা সম্পন্ন করি। কিন্তু রাতে না ঘুমালে তা চেহারার মেছতার সৃষ্টি ত্বরান্বিত করবে। কারণ চামড়ার স্বর্ণ রাসায়নিক রূপান্তর সময় হল রাতে ১১টা থেকে ভোর ২টা পর্যন্ত। এ জন্য সুখী, স্থিতশীল মন বজায় রেখে চিন্তাভাবনা দূর করা এবং যথেষ্ট ঘুম নিশ্চিত করলে, চেহারার মেছতা অবিলম্বে দেখা যায় না। যথেষ্ট ও মিষ্টি ঘুম মেছতা প্রতিরোধ করার পাশাপাশি আরো অনেক রোগ প্রতিরোধ করা যায়। মেছতা প্রতিরোধক মাস্ক-

১. ডিম ও লেবু রস :
কিছু লেবু রস এবং একটি ডিমের সঙ্গে মিশিয়ে করুন তার পর চেহারায় রেখে দেন । অর্ধেক ঘন্টা পর পানি দিয়ে তা ধুয়ে ফেলুন । অব্যাহতভাবে দু’সপ্তাহ ব্যবহার করলে আপনার ত্বকের সূক্ষ্মরন্ধ্র ছোট হয়ে যাবে , ফুস্কুড়িও কমে যাবে এবং চামরা আরো নরম ও ফর্সা হবে ।

২. ঘৃতকুমারী পাতার রস, শসা ও মধু :
ঘৃতকুমারী পাতার রস বিষাক্ত উপাদানের প্রতি বিশেষ ভুমিকা পালন করতে পারে। এ জন্য চেহারা মেছতার ওপর কিছু ঘৃতকুমারী পাতার রস রেখে দেয়, চেহারার ত্বকের নরম হবে এবং কিছু ক্ষতচিহ্ন দেখা যায় না। যদি আপনার মুখের মেছতা খুব গুরুতর, তাহলে ঘৃতকুমারী পাতার রস পানির সঙ্গে মিশিয়ে খান, প্রতিদিন দু’বার, প্রত্যেকবার ১০ মিলিলিটার, কার্যকরভাবে মেছতা প্রতিরোধ করা যায় ।

এইচএন/আরআইপি

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।