ম্যাচ সেরা হয়ে গ্লোবাল টি-২০ কে কৃতিত্ব দিলেন মেহেদী
ব্যাট হাতে খুব বড় কোনো ইনিংস খেলেননি। ২৪ বলে অপরাজিত ২৬ রান। তবে শেষ দিকে তার এবং শামীম পাটোয়ারির জুটিটাই বাংলাদেশকে ১৪৭ রানের লড়াকু পুঁজি এনে দিতে সক্ষম হয়।
তবে ব্যাট হাতে যাই করুন না কেন, শেখ মেহেদী হাসান বল হাতে ছিলেন সবচেয়ে বেশি বিধ্বংসী। প্রথম তিন ওভারেই ৪টি উইকেট তুলে নেন তিনি। তার ঘূর্ণি বোলিংয়েই দিশেহারা হয়ে ব্যাটিংয়ের কোমর ভেঙে যায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের। শেষ পর্যন্ত ৪ ওভারে মাত্র ১৩ রান দিয়ে ৪ উইকেট নিলেন তিনি।
ব্যাট এবং বল হাতে দারুণ অলরাউন্ড নৈপুণ্য দেখিয়ে ম্যাচ সেরার পুরস্কারও জয় করে নেন শেখ মেহেদী হাসান।
ম্যাচ সেরার পুরস্কার নিতে গিয়ে মেহেদী হাসান বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করেছি টাইট বোলিং করার জন্য। কারণ, আমরা জানতাম পুঁজি ছিল কম। এই কম পুঁজিকে ধরে রাখতে হলে, তেমন বোলিংই করতে হবে।’
তবে এত ভালো বোলিংয়ের কারণ হিসেবে মেহেদী হাসান কৃতিত্ব দিলেন সিরিজের আগে গ্লোবাল টি-টোয়েন্টি লিগে খেলার অভিজ্ঞতাকে। তিনি বলেন, ‘আমি এই উইকেটগুলো বেশ উপভোগ করেছি। গ্লোবাল টি-টোয়েন্টি লিগে খেলেছিলাম আমি, যা আমাকে বেশ আত্মবিশ্বাস জুগিয়েছে।’
শামীম পাটোয়ারীর প্রশংসা করে মেহেদী হাসান বলেন, ‘শামীম দারুণ একটি ইনিংস খেলেছে। ওই সময়টা আমাদের জন্য ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমি চেষ্টা করেছি তার সঙ্গে একটা ভালো জুটি গড়ে তোলার জন্য।’
আইএইচএস/