মাঠের বাইরের ঘটনা নিয়ে যা বললেন সিমন্স

বিশেষ সংবাদদাতা
বিশেষ সংবাদদাতা বিশেষ সংবাদদাতা
প্রকাশিত: ০৮:৫০ পিএম, ২৯ অক্টোবর ২০২৪

কোচ ফিল সিমন্সের কাছে হয়তো এটা নতুন। তবে বাংলাদেশের ক্রিকেটে মাঠের বাইরে নেতিবাচক ঘটনাগুলো দিনকে দিন বাড়ছে।

এতকাল ছিল সাকিব আল হাসানের নানা ঘটনা। কোনো সিরিজ শুরুর আগে একটা না একটা অজুহাত কিংবা কারণ দেখিয়ে কোনো এক ফরম্যাট না খেলে ছুটি নেওয়া, সবার শেষে দলের সঙ্গে যোগ দেওয়া, নানা ধরনের বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকতে পছন্দ করতেন সাকিব।

দক্ষিণ আফ্রিকার ব্পিক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেও দেশে ফেরা নিয়ে সাকিব আবার শিরোনামে উঠে আসেন। তিনি আসবেন, শেরে বাংলায় প্রোটিয়াদের সাথে টেস্ট খেলে টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় জানাবেন। সব প্রস্তুতই ছিল। কিন্তু যেদিন আসবেন দেশে, তার আগের রাত থেকেই নানা বাধা।

শেষ পর্যন্ত দেশে ফিরতে না পেরে আলোচনা কেন্দ্রবিন্দুতে সাকিব। আর চট্টগ্রাম টেস্টের ঠিক আগে হঠাৎ আলোচনায় অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। তিনি আর অধিনায়কত্ব করতে চান না, হঠাৎ এমন খবর এলো গণমাধ্যমে। তা নিয়ে তোলপাড় মিডিয়া পাড়া।

একটা টেস্টের আগে এমন সব ঘটনায় ক্রিকেটারদের মাইন্ডসেট নষ্ট হয় কিনা? তারা কি খেলার ভেতরে থাকতে পারেন? মনোযোগ, মনোসংযোগে বাধা পড়ে না? পারফরমেন্সে প্রভাব পড়ে না?

মঙ্গলবার চট্টগ্রাম টেস্টের প্রথম দিন শেষে মিডিয়ার সামনে কথা বলতে এসে এমন প্রশ্নের মুখোমুখি হলেন টাইগার হেড কোচ ফিল সিমন্স। তার উত্তর, ‘আমি জানি না, তারা যখন আমাদের থেকে দূরে থাকে; তখন তারা এগুলো নিয়ে ভাবে কিনা। আমরা সব সময় আমাদের সামনে যা আছে সেগুলোতে মনোযোগ দেওয়ার চেষ্টা করি। আমরা শেষ দুইদিন সেভাবেই প্রস্তুতি নিয়েছি। সকালে আমরা চিন্তা করি আমাদের ইনটেন্ট কী হওয়া উচিত। আমরা যদি টসে জিতি, তাহলে আমাদের কী করা উচিত। যা আমাদের নিয়ন্ত্রণে আছে, আমরা সেদিকেই মনোযোগ দেই। তারা যদি বাইরের কিছু নিয়ে চিন্তিত থাকে, তাহলে আমি বলতে পারব না।’

এআরবি/এমএমআর/এএসএম

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।