প্রথম বলেই আইপিএল ইতিহাসের রেকর্ড বোল্টের

স্পোর্টস ডেস্ক
স্পোর্টস ডেস্ক স্পোর্টস ডেস্ক
প্রকাশিত: ০৮:৫৫ পিএম, ১০ নভেম্বর ২০২০

একদিকে চারবারের চ্যাম্পিয়ন দল মুম্বাই ইন্ডিয়ানস আর অন্যদিকে প্রথমবারের মতো ফাইনালে ওঠা দিল্লি ক্যাপিট্যালস। চলতি আসরেও পয়েন্ট টেবিলে সবার ওপর ছিল মুম্বাই। তাদের নিচেই ছিল দিল্লির অবস্থান। দুই দলই মুখোমুখি হলো ফাইনাল ম্যাচে। আর প্রথম ওভারের প্রথম বলেই পার্থক্যটা স্পষ্ট করে দিলেন মুম্বাইয়ের পেসার ট্রেন্ট বোল্ট।

শুধু পার্থক্য গড়েছেন বললে ভুল হবে, রীতিমতো আইপিএল ইতিহাসেই অনন্য এক কীর্তি করে দেখিয়েছেন বোল্ট। ম্যাচের প্রথম ওভারের প্রথম বলেই তিনি সাজঘরে পাঠিয়ে দিয়েছেন দিল্লির অস্ট্রেলিয়ান ওপেনার মার্কাস স্টয়নিসকে। আইপিএল ইতিহাসে ফাইনাল ম্যাচের প্রথম ওভারের প্রথম বলে উইকেট পাওয়ার ঘটনা এটিই প্রথম।

আইপিএলের গত ১২ আসরের ইতিহাসে মোট ছয়বার প্রথম ওভারেই উইকেটের দেখা পেয়েছে দলগুলো। সবচেয়ে কম মাত্র তৃতীয় বলে উইকেট নিয়েছিলেন রয়েল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরুর অধিনায়ক অনিল কুম্বলে। ২০০৯ সালের ফাইনালে ডেকান অধিনায়ক অ্যাডাম গিলক্রিস্টকে সোজা বোল্ড করে দিয়েছিলেন তিনি।

এরপর আরও পাঁচ ফাইনালে দেখা গেছে প্রথম ওভারেই উইকেটের পতন। আউট হওয়া ব্যাটসম্যানরা হলেন ২০১১ সালে ক্রিস গেইল (রবিচন্দ্রন অশ্বিনের চতুর্থ বলে), ২০১২ সালে গৌতম গম্ভীর (বেন হিলফেনহাসের ষষ্ঠ বলে), ২০১৩ সালে ডোয়াইন স্মিথ (মোহিত শর্মার চতুর্থ বলে), ২০১৪ সালে রবিন উথাপ্পা (মিচেল জনসনের চতুর্থ বলে) এবং ২০১৫ সালে পার্থিব প্যাটেল (রানআউট পঞ্চম বলে)।

একদিকে চারবারের চ্যাম্পিয়ন দল মুম্বাই ইন্ডিয়ানস আর অন্যদিকে প্রথমবারের মতো ফাইনালে ওঠা দিল্লি ক্যাপিট্যালস। চলতি আসরেও পয়েন্ট টেবিলে সবার ওপরে ছিল মুম্বাই। তাদের নিচেই ছিল দিল্লির অবস্থান। দুই দলই মুখোমুখি হলো ফাইনাল ম্যাচে। আর প্রথম ওভারের প্রথম বলেই পার্থক্যটা স্পষ্ট করে দিলেন মুম্বাইয়ের পেসার ট্রেন্ট বোল্ট।

শুধু পার্থক্য গড়েছেন বললে ভুল হবে, রীতিমতো আইপিএল ইতিহাসেই অনন্য এক কীর্তি করে দেখিয়েছেন বোল্ট। ম্যাচের প্রথম ওভারের প্রথম বলেই তিনি সাজঘরে পাঠিয়ে দিয়েছেন দিল্লির অস্ট্রেলিয়ান ওপেনার মার্কাস স্টয়নিসকে। আইপিএল ইতিহাসে ফাইনাল ম্যাচের প্রথম ওভারের প্রথম বলে উইকেট পাওয়ার ঘটনা এটিই প্রথম।

আইপিএলের গত ১২ আসরের ইতিহাসে মোট ছয়বার প্রথম ওভারেই উইকেটের দেখা পেয়েছে দলগুলো। সবচেয়ে কম মাত্র তৃতীয় বলে উইকেট নিয়েছিলেন রয়েল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরুর অধিনায়ক অনিল কুম্বলে। ২০০৯ সালের ফাইনালে ডেকান অধিনায়ক অ্যাডাম গিলক্রিস্টকে সোজা বোল্ড করে দিয়েছিলেন তিনি।

এরপর আরও পাঁচ ফাইনালে দেখা গেছে প্রথম ওভারেই উইকেটের পতন। আউট হওয়া ব্যাটসম্যানরা হলেন ২০১১ সালে ক্রিস গেইল (রবিচন্দ্রন অশ্বিনের চতুর্থ বলে), ২০১২ সালে গৌতম গম্ভীর (বেন হিলফেনহাসের ষষ্ঠ বলে), ২০১৩ সালে ডোয়াইন স্মিথ (মোহিত শর্মার চতুর্থ বলে), ২০১৪ সালে রবিন উথাপ্পা (মিচেল জনসনের চতুর্থ বলে) এবং ২০১৫ সালে পার্থিব প্যাটেল (রানআউট পঞ্চম বলে)।

পার্থিবের পাঁচ বছর পর আইপিএল ফাইনালের প্রথম ওভারে আউট হলেন স্টয়নিস। তাও কি না একদম প্রথম বলেই। যে কারণে বোল্টের পাশাপাশি তার নামও উঠে গেল ইতিহাসের পাতায়। এদিকে বোল্ট শুধু আজকের ম্যাচেই দিল্লির বিপক্ষে প্রথম ওভারে উইকেট নিলেন না, চলতি আসরে তাদের বিপক্ষে আগের তিন ম্যাচেও প্রথম ওভারে আঘাত হেনেছিলেন এ কিউই পেসার।

বোল্টের আগুন থেকে রক্ষা পাননি তিন নম্বরে নামা আজিঙ্কা রাহানেও। ইনিংসের তৃতীয় ওভারে স্টয়নিসের মতোই উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়ে সাজঘরের পথ ধরেছেন ৪ বলে ২ রান করা রাহানে। পাওয়ার প্লে'র মধ্যে বাঁহাতি ওপেনার শিখর ধাওয়ানের উইকেটও হারিয়েছে দিল্লি। দুর্দান্ত ফর্মে থাকা ধাওয়ান ১৩ বলে ১৫ রান করে আউট হয়েছেন চতুর্থ ওভারে।

মাত্র ২২ রানে তিন উইকেট হারালেও চতুর্থ উইকেটে শক্ত প্রতিরোধ গড়েছেন অধিনায়ক শ্রেয়াস আইয়ার ও উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান রিশাভ পান্ত। এরই মধ্যে ৭২ রানের জুটি গড়ে ফেলেছেন এ দুজন। যা দিল্লিকে দিচ্ছে বড় সংগ্রহ গড়ার আশা।

এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১২ ওভার শেষে দিল্লির সংগ্রহ ৩ উইকেটে ৯৪ রান। শ্রেয়াস ২৮ বলে ৩৭ ও পান্ত ২৬ বলে ৩৯ রান নিয়ে ব্যাট করছেন।

এসএএস/এমএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।