ইভান্স-জঙ্কারের ব্যাটে রাজশাহীর লড়াকু পুঁজি

ক্রীড়া প্রতিবেদক ক্রীড়া প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ০৩:১৫ পিএম, ২৩ জানুয়ারি ২০১৯

আগের ম্যাচে দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছিলেন। এবারও দলের বিপদে জ্বলে উঠলো লরি ইভান্সের ব্যাট। তার দুর্দান্ত হাফসেঞ্চুরির সঙ্গে শেষদিকে ক্রিশ্চিয়ান জঙ্কারের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে ভর করে চিটাগং ভাইকিংসের বিপক্ষে ৫ উইকেটে ১৫৭ রানের লড়াকু পুঁজি গড়েছে মেহেদী হাসান মিরাজের রাজশাহী কিংস। অর্থাৎ জিততে হলে ১৫৮ করতে হবে চিটাগংকে।

টস হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা যাচ্ছেতাই ছিল রাজশাহী কিংসের। ৮ রানের মধ্যে ফিরে যান সৌম্য সরকার (৩) আর মার্শাল আইয়ুব (১)। রায়ান টেন ডেসকাটকে নিয়ে বিপদ কিছুটা কাটিয়ে উঠেছিলেন ইভান্স।

তৃতীয় উইকেটে ৫৪ রানের জুটি গড়েন তারা। ডেসকাটকে ফিরিয়ে এই জুটিটা ভাঙেন আবু জায়েদ। ২০ বলে ৪ বাউন্ডারিতে নেদারল্যান্ডসের এই তারকা করেন ২৪ রান।

এরপর জাকির হাসানও মাত্র ৫ রান করে সাজঘরে ফেরেন। তবে একটা প্রান্ত ধরে লড়ে যাচ্ছিলেন ইভান্স। ইনিংসের ১৮তম ওভারে এসে তাকে মুশফিকুর রহিমের ক্যাচ বানান খালিদ আহমেদ। ৫৬ বলে ৭৪ রানের ইনিংসটি ইভান্স সাজিয়েছিলেন ৮ বাউন্ডারি আর ২ ছক্কায়। রাজশাহীর তখন ৫ উইকেটে ১১৯ রান।

পরের সময়টায় দলকে লড়াকু পুঁজি পর্যন্ত নিয়ে গেছেন ক্রিশ্চিয়ান জঙ্কার। ২০ বলে ৩ চার আর ২ ছক্কায় তিনি অপরাজিত থাকেন ৩৬ রানে। মেহেদী হাসান মিরাজও খেলেন ৪ বলে ১০ রানের ছোট একটি ইনিংস, যে ইনিংসে ছিল ২টি বাউন্ডারির মার।

চিটাগং ভাইকিংসের পক্ষে ৩০ রান খরচায় ২টি উইকেট নেন খালিদ আহমেদ।

এমএমআর/পিআর

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।