তামিমের ১০ম ওয়ানডে সেঞ্চুরি

স্পোর্টস ডেস্ক
স্পোর্টস ডেস্ক স্পোর্টস ডেস্ক
প্রকাশিত: ১১:০৯ পিএম, ২২ জুলাই ২০১৮

ধ্বংসস্তুপে পরিণত হতে দিলেন না বাংলাদেশকে। এনামুল হক বিজয়কে হারিয়ে যখন বিপদের শঙ্কা তরি হয়েছিল তখন সাকিব আল হাসানকে সঙ্গে নিয়ে ২০৭ রানের অসাধারণ এক জুটি গড়েন তামিম ইকবাল। সে সঙ্গে নিজের ক্যারিয়ারের ১০ম সেঞ্চুরি তুলে নিলেন তামিম ইকবাল।

ক্যারিবীয় বোলিংয়ের সামনে ধৈর্য্য ধরে ব্যাটিং করে ১৪৬ বল মোকাবেলা করে নিজের ক্যারিয়ারের ১০ম সেঞ্চুরি তুলে নেন তামিম ইকবাল। সেঞ্চুরির মাইল ফলকে পৌঁছাতে ৭টি বাউন্ডারির সঙ্গে ১টি ছক্কার মার মারেন তামিম ইকবাল।

টেস্টে খুব বেশি আশানুরূপ ক্রিকেট খেলতে পারেননি তামিম ইকবাল। দুই টেস্টের চার ইনিংসে সর্বোচ্চ রান ছিল ৪৭। সেই ব্যাটিং ব্যর্থতা থেকে বেরিয়ে আসা প্রয়োজন ছিল তামিমের। অবশেষে প্রথম ওয়ানডেতে নিজেকে ব্যর্থতার খোলস ছেড়ে বের করে আনলেন তামিম।

যদিও টেস্টের আগে প্রস্তুতি ম্যাচে ১২৫ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেছিলেন তিনি। যার বাস্তবায়ন ঘটাতে পারলেন ওয়ানডে সিরিজের শুরুতেই।

প্রোভিডেন্স স্টেডিয়ামে ব্যাট করতে নেমে বৃষ্টি বিঘ্নিত ম্যাচে ভারি মাঠে স্বাভাবিক ব্যাটিং করা যেখানে সম্ভব ছিল না, সেখানে তামিম অসাধারণ ব্যাটিং করলেন। তার নিজের স্বভাবসূলভ ব্যাটিং ছেড়ে ধৈর্য্যশীল ব্যাটিং উপহার দিলেন।

সাকিব আল হাসানকে সঙ্গে নিয়ে ২০৭ রানের জুটি গড়ার পাশাপাশি সেঞ্চুরি করে নিজের সামর্থ্যের আরও একবার প্রমাণ দিলেন এবং প্রথম বাংলাদেশি ব্যাটসম্যান হিসেবে ১০টি সেঞ্চুরির মালিক হয়ে গেলেন তিনি।

শেষ পর্যন্ত তামিম ছিলেন অপরাজিত এবং ১৬০ বল মোকাবেলা করে ১৩০ রান করেন। ১০টি বাউন্ডারির সঙ্গে ৩টি ছক্কার মার মারেন তামিম ইকবাল।

আইএইচএস/

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।