কোভিড পরিস্থিতিতেও আমরা পজিটিভ বাংলাদেশ দেখছি

জাগো নিউজ ডেস্ক
জাগো নিউজ ডেস্ক জাগো নিউজ ডেস্ক
প্রকাশিত: ০৮:৫৯ এএম, ২২ জুলাই ২০২০

সৈয়দ মাহবুবুর রহমান। মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের (এমটিবি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী (সিইও)। এর আগে তিনি ঢাকা ব্যাংকের এমডি-সিইওর দায়িত্ব পালন করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউশন অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন থেকে মার্কেটিংয়ে এমবিএ ডিগ্রি অর্জনের পর তিনি সাবিনকোতে মনিটরিং অফিসার হিসেবে ১৯৮৮ সালে পেশাজীবন শুরু করেন।

মাহবুবুর রহমান ব্র্যাক ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, এএনজেড গ্রিন্ডলেজ ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক, সিটিব্যাংক এনএসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৮ ও ২০১৯ সালের জন্য অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স, বাংলাদেশের (এবিবি) চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। ২০১১ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত ব্যাংক খাতে বিশেষ অর্জনের জন্য ‘দ্য এশিয়ান ব্যাংকার লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড ফর বাংলাদেশ’-এ ভূষিত হন। তিনি দেশে-বিদেশে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ ও কর্মশালায় অংশ নেন।

বৈশ্বিক করোনা মহামারির পরিপ্রেক্ষিতে বর্তমান ব্যাংক খাতের সার্বিক অবস্থা, বিভিন্ন সমস্যা এবং তা থেকে উত্তরণের উপায় ও সম্ভাবনা নিয়ে জাগো নিউজের সঙ্গে খোলামেলা আলোচনা করেন সৈয়দ মাহবুবুর রহমান। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন শফিকুল ইসলাম।

জাগো নিউজ : মহামারি করোনাভাইরাসের সংকটে স্থবির ব্যবসা-বাণিজ্য। দেশের সার্বিক অর্থনীতিও বেশ ক্ষতিগ্রস্ত। ব্যাংক খাতের অবস্থা কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?

মাহবুবুর রহমান : কোভিড-১৯ ব্যাংক খাতকে দুদিক থেকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। প্রথমত, কর্মীদের শারীরিক ক্ষতি এবং দ্বিতীয়ত, ব্যাংকের আর্থিক অবস্থার ক্ষতি

মহামারি করোনাভাইরাসের মধ্যেও প্রতিদিন ব্যাংকিং কার্যক্রম চলছে, আমাদের ব্যাংকাররা কাজ করছেন। সেখানে কাস্টমাররা আসছেন, অনেক ক্ষেত্রে তারা সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখছেন না, মাস্ক ব্যবহার করছেন না। কোভিডে আক্রান্ত কোনো ব্যক্তি যদি ব্যাংকে গিয়ে কাশি বা হাঁচি দেন তাহলে সেখানকার সবাই ঝুঁকিতে পড়েন। শুধু ব্যাংকার একা নন, তার পরিবারও ঝুঁকিতে থাকেন। এই ঝুঁকির মধ্যেও আমরা কাজ করে যাচ্ছি কারণ ব্যাংকিং সেবা বন্ধ করা যাবে না।

mahbubur-rahman

দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা সচল রাখতে ঝুঁকি নিয়েও ব্যাংকাররা স্বাভাবিক লেনদেন, আমদানি-রফতানি বাণিজ্য, রেমিট্যান্সসহ সব ধরনের সেবা দিয়ে যাচ্ছেন।

জাগো নিউজ : ব্যাংকঋণের সুদের হার ৯ শতাংশের নিচে নামিয়ে আনা হলো, এরপর করোনার হানা। আর্থিক খাতের বর্তমান অবস্থা কেমন দেখছেন?

মাহবুবুর রহমান : ব্যাংক খাতের অবস্থা খুব এখটা ভালো নয়। কারণ এ খাতের সমস্যা শুরু হয়েছে এপ্রিল থেকে। ব্যাংকঋণের সুদের হার যখন ৯ শতাংশের নিচে নামিয়ে আনা হলো, তখন থেকেই ব্যাংকের আয় কম। আমানত ঋণের সুদহারের ব্যবধানও কমেছে। এরপর কোভিড-১৯ এর হানা। হঠাৎ আমদানি-রফতানিতে ধস নামায় ব্যাংকের আয়ের পথ আরও কমে যায়। স্বাভাবিক সময়ে বিলম্ব ফি বা চার্জ বেশ পাওয়া যেত, সেটাও বন্ধ হয়ে গেছে। সবমিলিয়ে ব্যাংকের ইনকাম অনেক কম হচ্ছে।

আগামী সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ক্লাসিফাইড (খেলাপি) না করার একটা ছাড় রয়েছে; অর্থাৎ করোনার কারণে আগামী সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কোনো ঋণগ্রহীতা ঋণ শোধ না করলেও খেলাপি করা যাবে না। এতে হয়তো খেলাপি কম হবে কিন্তু ব্যাংকের ইনকাম তো বাড়বে না।

করোনার কারণে ব্যাংকের নিয়মিত অনেক কাস্টমার কমে গেছে। অনেক প্রতিষ্ঠান আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উৎপাদন বন্ধ, যদিও প্রতিষ্ঠান হয়তো বন্ধ হয়নি কিন্তু অনেক প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা কমে গেছে। সবমিলিয়ে ব্যাংকের আর্থিক অবস্থা বেশ চাপে রয়েছে।

জাগো নিউজ : চাপমুক্ত হতে অটোমেশন, ডিজিটালাইজেশন এমনকি ব্যয় হ্রাসের চিন্তা করছে অনেকে। আপনার দৃষ্টিতে চলমান সংকট উত্তরণের উপায় কী?

মাহবুবুর রহমান : এটি এখন বৈশ্বিক সমস্যা। তাই উত্তরণও সবাইকে নিয়ে করতে হবে। আমরা সবাই একসঙ্গে কাজ করছি। বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় ব্যাংকগুলোর নিজস্ব সক্ষমতা বাড়ানোর চেষ্টা চলছে। অটোমেশনে জোর দেয়া হচ্ছে। কীভাবে ডিজিটালাইজেশনের মাধ্যমে সেবা বাড়ানো যায়— সেই বিষয়ে গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। সেবার ক্ষেত্রগুলো আরও কীভাবে সহজ করা যায়, সেই চেষ্টাও চলছে।

mahbubur-rahman

পাশাপাশি খরচ কমানোর ওপর জোর দেয়া হচ্ছে। কীভাবে পরিচালন ব্যয় কমানো যায়; সে বিষয়গুলো আমরা বের করছি। যেমন- আমরা এখন ব্যাংকের শাখার স্পেস (জায়গা) কমানোর চিন্তা করছি। আগে যেখানে শাখা করতে তিন হাজার বর্গফুটের জায়গার প্রয়োজন পড়ত এখন সেটা কমিয়ে কীভাবে দুই হাজার বর্গফুটের মধ্যে সারা যায়, সেই চিন্তা করছি। হার্ডকপি কমানোর চেষ্টা চলছে। ভ্রমণব্যয় হ্রাস অর্থাৎ বাড়তি খরচগুলো কমানোর চেষ্টা করছি। তবে অবশ্যই আমরা চাইব না, কর্মীদের বেতন-ভাতায় হাত দিতে।

জাগো নিউজ : বাড়তি ব্যয় কমানোর পরিকল্পনার কথা বললেন। এতে আসলে ব্যাংকের কী পরিমাণ ব্যয়-সাশ্রয় হতে পারে?

মাহবুবুর রহমান : আমাদের মতো প্রতিষ্ঠানে প্রতি বছর এসব ব্যয় কমিয়ে প্রায় ৩০ থেকে ৪০ কোটি টাকা সাশ্রয় করতে পারে। আমরা প্রক্রিয়া শুরু করেছি, বাস্তবায়ন করতে পারলে আশা করি সুফল পাব।

খরচ কমাতে আমাদের সুদহারে কিছু পরিবর্তন আনতে হবে। কনজ্যুমার লোন, এসএমই লোন— এসব ক্ষেত্রে সুদহার কিছুটা বাড়াতে হবে। তা না হলে টিকে থাকা যাবে না। কারণ আমরা ৬ শতাংশ সুদে আমানত পাচ্ছি না। ৭ থেকে সাড়ে ৭ শতাংশ সুদে আমানত সংগ্রহ করতে হচ্ছে। কনজ্যুমার লোন, এসএমই খাতে দেড়-দুই শতাংশ স্প্রেডে ঋণ দেয়া সম্ভব নয়, এভাবে তো ব্যবসা করা অসম্ভব। এক্ষেত্রে সরকার ও নিয়ন্ত্রণ সংস্থাকে কিছুটা নমনীয় হতে হবে। অন্তত এসব খাতে ১১, ১২ শতাংশ হারে সুদ নেয়ার সুযোগ দিতে হবে। তা না হলে ব্যাংগুলো এসব খাতে কৌশলে ঋণ দেয়া থেকে এড়িয়ে যাবে। কারণ ঝুঁকি নিয়ে কেউ ঋণ দিতে চাইবে না।

কনজ্যুমার ঋণ ও এসএমইতে আমাদের খরচ বেশি। এখন আমি একটা বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠানকে ৯ শতাংশ সুদে ঋণ দিতে পারব। সেখানে ছোট ছোট ঋণ দিলে আমাদের খরচ বেড়ে যাবে।

জাগো নিউজ : এমন হলে তো ছোট ছোট উদ্যোক্তারা ঋণসুবিধা থেকে বঞ্চিত হবেন। সেক্ষেত্রে করণীয় কী?

মাহবুবুর রহমান : সরকার ইতোমধ্যে একটা পদক্ষেপ নিয়েছে। এসএমই ঋণের বিপরীতে জামানতের সুবিধা তারা দিচ্ছে। এটা ভালো। সার্বিকভাবে এসএমই ঋণ বাড়াতে হলে সুদহারের বিষয়ে এ খাতে ব্যাংকগুলোকে কিছুটা ছাড় দেয়া উচিত।

mahbubur-rahman

উদাহরণ হিসাবে যদি বলি, যখন একটা ব্যাংকের শাখা ম্যানেজার দুজন কাস্টমারকে দিয়ে তার ঋণ বিতরণের চাহিদা পূরণ করতে পারবেন তখন তিনি ১০-২০ জন গ্রাহকের পেছনে ছুটবেন না; যদি তার লাভ বেশি না হয়। তাই উভয় ক্ষেত্রে যদি ২ থেকে ৩ শতাংশ সুদহারের ব্যবধান না হয় তাহলে দেখা যাবে ব্যাংকগুলো খরচ ও ঝুঁকি কমাতে ছোট ছোট ঋণ না দিয়ে বড় ঋণের প্রতি ঝুঁকবে। এতে আমাদের ছোট উদ্যোক্তারা ঋণসুবিধা থেকে বঞ্চিত হবেন।

জাগো নিউজ : মহামারির এই সময়ে ব্যবসা-বাণিজ্য প্রায় বন্ধ। আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাহকরা। তাদের জন্য আপনাদের পক্ষ থেকে বিশেষ কোনো সহায়তা …

মাহবুবুর রহমান : বর্তমানে আমাদের গ্রাহক যারা রয়েছেন, করোনার কারণে যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, তাদের আমরা সহযোগিতা করার চেষ্টা করছি। যেন তারা ক্ষতি পুষিয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসতে পারেন। পাশাপাশি আমরা সার্বিক বিষয়গুলো পর্যবেক্ষণ করছি, কারণ পরিস্থিতি বুঝেই আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

জাগো নিউজ : নতুন নতুন অভিজ্ঞতার জন্ম দিল কোভিড-১৯। বর্তমান বিশ্বপরিস্থিতিতে ব্যাংকগুলো কীভাবে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারে বলে মনে করেন?

মাহবুবুর রহমান : এখন সবচেয়ে বড় বিষয় হলো ডিজিটাল ব্যাংকিং। অর্থাৎ সবকিছু অটোমেশনে নিয়ে আসা। গ্রাহক এখন ঘরে বসেই তাদের সেবা চান। তাই খরচ কমানো এবং ব্যবসায় টিকে থাকতে অটোমেশনের বিকল্প নেই। পরিপূর্ণভাবে অটোমেশনে যেতে আমরা কর্মীদের দক্ষতা বাড়াচ্ছি। সেই অনুযায়ী পরিকল্পনাও করা হচ্ছে।

আমরা এখন পরিকল্পনা করছি, কীভাবে কর্মীরা বাসায় বসেই কাজ করতে পারেন। এতে আমাদের স্পেস-টা কমে যাবে। ভাড়ার খরচও কমবে। খরচ কমলে কাস্টমারকে আমরা বিভিন্ন পণ্যের ওপর বাড়তি সুবিধা দিতে পারব।

mahbubur-rahman

আমরা ব্রাঞ্চগুলো ছোট করার চিন্তা করছি। শুধু লেনদেনের কার্যক্রম শাখায় চলবে। অন্য কার্যক্রমগুলো সেন্ট্রালাইজড-এর চিন্তাভাবনা চলছে। আমি মনে করি, এভাবেই পরিকল্পনা করে আমাদের সামনে এগিয়ে যাওয়া উচিত।

জাগো নিউজ : দিন দিন বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবাহ কমছে, কারণ কী?

মাহবুবুর রহমান : বেসরখারি খাতে ঋণের প্রবাহ কম— এটা কিন্তু আগে থেকেই। করোনার কারণে আরও কমে গেছে। তবে এখন সরকার ঘোষিত বিভিন্ন প্যাকেজের ঋণ বিতরণ চলছে, এখন প্রবাহ বাড়বে। এই খাত থেকে সরকারের ঋণ বাড়ছে— এটাও একটা সমস্যা। সরকার যদি ঋণ নেয়ার পরিমাণ বাড়িয়ে দেয় তাহলে বেসরকারি খাতে এর প্রভাব পড়বে; এটা তো স্বাভাবিক। কারণ ব্যাংকের নির্দিষ্ট অর্থ থেকেই ঋণ যাবে। এক খাত বেশি পেলে অন্য খাতের অর্থ কমে যাবে।

জাগো নিউজ : পরিবর্তিত বিশ্বপরিস্থিতি। হাজির হচ্ছে নতুন নতুন বাধা-বিপত্তি। এসব উৎরে আগামীতে ব্যাংক খাতের সম্ভাবনার বিষয়ে যদি কিছু বলতেন…

মাহবুবুর রহমান : সমস্যা, বাধা-বিপত্তির মধ্যেই উঁকি দেয় সম্ভাবনা। আমরা দেখছি, এখন রফতানি আদেশ আসছে। অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। ভোক্তাদের চাহিদাও বাড়ছে। মহামারির মধ্যেও মোটরসাইকেলের চাহিদা বেড়েছে, বিক্রি বেড়েছে। মোবাইল ফোন, ল্যাপটপসহ বিভিন্ন এক্সেসরিজ, কনজ্যুমার প্রোডাক্টের চাহিদা বেড়েছে। নতুন নতুন ব্যবসার দুয়ার খুলছে। ই-কমার্সে নতুন সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলো এখন অটোমেশনে যাচ্ছে। আমরা তো পজিটিভ বাংলাদেশ দেখছি।

এখন আমাদের এ পরিবর্তনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে। একে-অপরকে সহযোগিতা করতে হবে। তা হলেই আমরা সামনে এগিয়ে যেতে পারব। কারণ আমরা তো দুর্যোগ মোকাবিলা করে সামনে এগিয়ে যাওয়ার জাতি। আমরা অতীতে অনেক দুর্যোগ থেকে বেরিয়ে এসেছি। আশা করছি, কোভিড-১৯-কে মোকাবিলা করেও সামনে এগিয়ে যেতে পারব। আমাদের উদ্যোক্তারা ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে, আগামীতে বিনিয়োগ বাড়বে; অবশ্যই অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াবে, দেশ এগিয়ে যাবে। সবমিলিয়ে কোভিড মহামারি পরিস্থিতিতেও আমরা পজিটিভ বাংলাদেশ দেখছি।

এসআই/এমএআর/জেআইএম

এ খাতের সমস্যা শুরু হয়েছে এপ্রিল থেকে। ব্যাংকঋণের সুদের হার যখন ৯ শতাংশের নিচে নামিয়ে আনা হলো, তখন থেকেই ব্যাংকের আয় কম 

কীভাবে পরিচালন ব্যয় কমানো যায়; সে বিষয়গুলো আমরা বের করছি। তবে অবশ্যই আমরা চাইব না, কর্মীদের বেতন-ভাতায় হাত দিতে

ব্যাংকগুলো খরচ ও ঝুঁকি কমাতে ছোট ছোট ঋণ না দিয়ে বড় ঋণের প্রতি ঝুঁকবে। এতে আমাদের ছোট উদ্যোক্তারা ঋণসুবিধা থেকে বঞ্চিত হবেন

সরকার যদি ঋণ নেয়ার পরিমাণ বাড়িয়ে দেয় তাহলে বেসরকারি খাতে এর প্রভাব পড়বে; এটা তো স্বাভাবিক

ই-কমার্সে নতুন সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলো এখন অটোমেশনে যাচ্ছে। আমরা তো পজিটিভ বাংলাদেশ দেখছি

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।