‘জাতীয় কবি’র গেজেট প্রকাশে নেটিজেনদের উচ্ছ্বাস

জাগো নিউজ ডেস্ক
জাগো নিউজ ডেস্ক জাগো নিউজ ডেস্ক
প্রকাশিত: ০৩:২৭ পিএম, ০৩ জানুয়ারি ২০২৫

বাংলাদেশের জাতীয় কবির রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি পেলেন বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম। ১৯৭২ সালের ৪ মে বাংলাদেশে আসার তারিখ থেকে তাঁকে বাংলাদেশের ‘জাতীয় কবি’ ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। এতে আনন্দিত হয়েছেন কবি-লেখকরা। সোশ্যাল মিডিয়ায় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছে সাধারণ জনগণও।

আমিনুল ইসলাম লিখেছেন, ‘বিদ্রোহী কবি, প্রেমের কবি, সাম্যের কবি, স্বাধীনতার কবি, সুরের কবি, বিশ্বমানবতার কবি, সকল ধর্ম-বর্ণ-গোত্র-নৃতত্ত্বের কবি, বাংলার কবি, বিশ্বের কবি কাজী নজরুল ইসলাম। ১৯৭২ সালের ৪ মে থেকে বাংলাদেশের জাতীয় কবি: গেজেট প্রকাশিত। গেজেটে বর্ণিত ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট, তথ্য, যুক্তি ও সিদ্ধান্ত এককথায় চমৎকার। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারকে সাধুবাদ জানাই।’

আবু সাঈদ সুরুজ লিখেছেন, ‘অবশেষে বাংলাদেশের জাতীয় কবির রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি পেলেন কাজী নজরুল ইসলাম।’

রাজু আহমেদ লিখেছেন, ‘সরকারের সর্বোত্তম কাজগুলোর একটি। কাজী নজরুল ইসলামকে অবশেষে জাতীয় কবির মর্যাদা দিয়ে গেজেট প্রকাশ। অবশ্য জাতির হৃদয় নজরুল ইসলামকে তো সেই কবেই জাতীয় কবির আসন দিয়ে রেখেছিল।’

এসএমডি সোহেল রানা লিখেছেন, ‘অবশেষে বাংলাদেশের জাতীয় কবির রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি পেলেন কাজী নজরুল ইসলাম। ১৯৭২ সালের ৪ মে বাংলাদেশে আসার তারিখ থেকে তাঁকে বাংলাদেশের ‘জাতীয় কবি’ ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।’

মাহবুবা আক্তার লিখেছেন, ‘জাতি গর্বিত, কৃতজ্ঞ ও আনন্দিত। সুদীর্ঘকাল পর কাজী নজরুল ইসলামকে ‘জাতীয় কবি’র স্বীকৃতি দিয়ে গেজেট প্রকাশ করেছে। শুভেচ্ছা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অসাধারণ একটি সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য।’

স্বপ্না আক্তার লিখেছেন, ‘কাজী নজরুল ইসলাম ২ জানুয়ারি তারিখে বাংলাদেশের সর্বক্ষেত্রে জাতীয় কবির স্বীকৃতি পেলেন। আজ সরকার কর্তৃপক্ষ থেকে গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়েছে। আগে জাতীয় কবি ছিল, আমরা জেনে বড় হয়েছি নামমাত্র। আগে কোনো গেজেট প্রকাশ করা হয়নি।’

এসইউ/এএসএম

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।