সোশ্যাল মিডিয়ায় কেন বাঁশের ছড়াছড়ি?
১৮ সেপ্টেম্বর বিশ্বব্যাপী পালিত হয় ‘ওয়ার্ল্ড ব্যাম্বু ডে’ বা ‘বিশ্ব বাঁশ দিবস’। ২০০৯ সালে থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠিত এক সম্মেলনে বাঁশকে ঘিরে বৈশ্বিক সচেতনতা তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়। তারপর থেকেই প্রতি বছর সেপ্টেম্বরের এই দিনে বাঁশ হয়ে ওঠে আলোচনার বিষয়।
তারই ধারাবাহিকতায় আজ সোশ্যাল মিডিয়ায় বাঁশের ছড়াছড়ি লক্ষ্য করা যায়। এর বেশিরভাগ আলোচনাই কৌতুকময়। মজা করেই অনেকে ফেসবুকে পোস্ট দিচ্ছেন।
রাশেদুল হাসান লিখেছেন, ‘আজ বিশ্ব বাঁশ দিবস। জীবনের যে অংশে থাকুন না কেন বেশি বেশি বাঁশ খান। এখান থেকে শিক্ষা না নিয়ে আবারও বাঁশ খান। বাঁশ খতে খেতে জীবন শেষ করে দেন। সবাইকে বাঁশ দিবসের শুভেচ্ছা।’
লেখক শফিক আজিজ ‘বাঁশ’ শিরোনামে নিজের একটি গল্প শেয়ার করে লিখেছেন, ‘বিশ্ব বাঁশ দিবস তো, তাই দেওয়া আর কী। পড়লেও বাঁশ, না পড়লেও বাঁশ! হা হা হা।’
তোফায়েল হোসেন লিখেছেন, ‘আজ বিশ্ব বাঁশ দিবসে সবাইকে আইক্কাওয়ালা বাঁশের শুভেচ্ছা জানাই।’
সাঈদ রিমন লিখেছেন, ‘আজ নাকি বিশ্ব বাঁশ দিবস... তবে কর্পোরেট বাঁশ খুবই ভয়ানক... বাঁশ একটি চলমান প্রক্রিয়া... তবে বাঁশ দিলে বাঁশ খেতে হয়, কেউবা অন্যকে বাঁশ দিয়ে কিংবা বাঁশ খেতে দেখলে আনন্দও পায় বটে...’
গাজী মনছুর আজিজ লিখেছেন, ‘আজ বিশ্ব বাঁশ দিবস। জীবনে অনেক বাঁশ খেয়েছি, তবে কাউকে বাঁশ দিইনি।’
সিরাজুল ইসলাম আবেদ লিখেছেন, ‘আজ ১৮ সেপ্টেম্বর, ১৯তম ‘বিশ্ব বাঁশ দিবস’। এ বছরের প্রতিপাদ্য ‘নেক্সট জেনারেশন ব্যাম্বো: সলিউশন, ইনোভেশন অ্যান্ড ডিজাইন’।’
মো. রাকিবুল ইসলাম লিখেছেন, ‘আজ বিশ্ব বাঁশ দিবস। বাঁশ সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য দিবসটি পালন করা হয়।’
জাকারিয়া জামান লিখেছেন, ‘আজ বিশ্ব বাঁশ দিবস। মানুষের উপকার কইরা একজীবনে যে পরিমাণ বাঁশ খেয়েছি, এখন প্রতিদিনই আমার কাছে বাঁশ দিবস মনে হয়...’
এসইউ/জেআইএম