নামাজে ‘আমিন’ বলার ফজিলত

ধর্ম ডেস্ক
ধর্ম ডেস্ক ধর্ম ডেস্ক
প্রকাশিত: ০৯:০১ এএম, ০১ আগস্ট ২০১৭

নামাজ হলো ইসলামের প্রধান ইবাদত ও দ্বিতীয় স্তম্ভ। আল্লাহ সঙ্গে বান্দার সেতু বন্ধন তৈরির অন্যতম মাধ্যমও নামাজ। আর যথাযথভাবে নামাজ আদায়ে রয়েছে অনেক ফজিলত। কুরআন এবং হাদিসে নামাজের অনেক ফজিলত বর্ণিত হয়েছে।

নামাজে সুরা ফাতিহা পড়ার পর আমিন বলা এমনই একটি ফজিলতপূর্ণ আমল। নামাজে সুরা ফাতিহা পড়ার পর ‘আমিন’ বলার ফজিলত বর্ণনা করতে গিয়ে প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাদিসে বর্ণনা করেন-

Namaj

হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যখন তোমাদের কেউ নামাজে (সুরা ফাতিহা পড়া শেষে) ‘আমিন’ বলে এবং (তখন) আসমানের ফেরেশতামণ্ডলীও ‘আমিন’ বলে। একটা (মানুষের) ‘আমিন’ বলা অন্যটির (ফেরেশতার) সঙ্গে মিলে গেলে ওই ব্যক্তির জীবনের আগের সব গোনাহ মাফ করে দেয়া হবে। (বুখারি ও মুসলিম)

উল্লেখিত হাদিসের আলোকে বুঝা যায়- মানুষ যখন নামাজে সুরা ফাতিহা পড়ার পর ‘আমিন’ বলে তখন আসমানের ফেরেশতারাও নামাজি বান্দার সঙ্গে সঙ্গে ‘আমিন’ বলেন। যে মানুষের ‘আমিন’ বলা ফেরেশতার ‘আমিন’ বলার সঙ্গে মিলে যায়; ওই বান্দার বিগত জীবনের সব গোনাহ মাফ হয়ে যাবে।

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে নামাজে সুরা ফাতিহা পড়ার পর ‘আমিন’ বলার মাধ্যমে হাদিসে ঘোষিত ফজিলত লাভের তাওফিক দান করুন। আমিন ‍

এমএমএস/পিআর

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।