রমজানে নবিজি (সা.) কেমন দানশীল ছিলন?

ইসলাম ডেস্ক
ইসলাম ডেস্ক ইসলাম ডেস্ক
প্রকাশিত: ০৩:২৯ পিএম, ২৭ মার্চ ২০২৩

নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ছিলেন অত্যাধিক দানশীল। তিনি মানুষকে বেশি বেশি দান করতেন। আর রমজানে এ দানের সংখ্যা বেড়ে যেতো। আবার তিনি রমজানে কোরআন তেলাওয়াতও করতেন। এ বর্ণনা হাদিসে পাকে এভাবে ওঠে এসেছে-

হজরত ইবনু আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন-

انَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَجْوَدَ النَّاسِ، وَكَانَ أَجْوَدُ مَا يَكُونُ فِي رَمَضَانَ حِينَ يَلْقَاهُ جِبْرِيلُ، وَكَانَ يَلْقَاهُ فِي كُلِّ لَيْلَةٍ مِنْ رَمَضَانَ فَيُدَارِسُهُ الْقُرْآنَ، فَلَرَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَجْوَدُ بِالْخَيْرِ مِنَ الرِّيحِ الْمُرْسَلَةِ‏

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ছিলেন সর্বশ্রেষ্ঠ দাতা। রমজানে তিনি আরও বেশি দানশীল হতেন, যখন জিবরিল আলাইহিস সালাম তাঁর সাথে সাক্ষাৎ করতেন। আর রমজানের প্রতি রাতেই জিবরিল আলাইহিস সালাম তাঁর সাথে সাক্ষাৎ করতেন এবং তাঁরা পরস্পর কোরআন তেলাওয়াত করে শোনাতেন। নিশ্চয়ই রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রহমতের বাতাস থেকেও অধিক দানশীল ছিলেন।’ (বুখারি ৬)

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রমজানে বেশি বেশি দান করতেন। আবার জিবরিল আলাইহিস সালামের সঙ্গে পরস্পর কোরআন তেলাওয়াত লিপ্ত হতেন। রমজানে এ দুটি আমলই গুরুত্বপূর্ণ।

আল্লাহ তাআলা রোজাদার মুসলমানকে রমজানে বেশি বেশি দান করার তাওফিক দান করুন। বেশি বেশি কোরআন তেলাওয়াত করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

এমএমএস/এএসএম

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।