প্রিয়নবি ইন্তেকালের আগে যে তাসবিহ বেশি পড়তেন

ধর্ম ডেস্ক
ধর্ম ডেস্ক ধর্ম ডেস্ক
প্রকাশিত: ০৭:৪৪ এএম, ১৮ ডিসেম্বর ২০১৭

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বিশ্ববাসীর জন্য মহান শিক্ষক হিসেবে প্রেরিত হয়েছেন। এ কথা ঘোষণা করেছেন স্বয়ং বিশ্বনবি। আর আল্লাহর ঘোষণায় প্রিয়নবি হলেন বিশ্ববাসীর জন্য রহমত। তিনি সব সময় উম্মতের কল্যাণের কথা ভেবেছেন।

তাঁর উম্মতের জন্য রেখেগেছেন কল্যাণের ধারক ও বাহক পবিত্র কুরআনের বিধান এবং তাঁর সুন্নাহ। যাতে বর্ণিত হয়েছে মানুষের ইহ ও পরকালীন জীবনের মুক্তি ও সফলতার বাণী।

বিজ্ঞাপন

এমনকি প্রিয়নবি জীবনের শেষ দিনগুলোতেও উম্মতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ তাসবিহ-তাহলিল, জিকির-আজকার ও তাওবা-ইসতেগফারের শিক্ষা রেখেগেছেন। উম্মাহাতুল মুমিনিন হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে এমন একটি হাদিসের ইঙ্গিত পাওয়া যায়।

আরও পড়ুন

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মৃত্যুর আগে বেশি বেশি বলতেন-

Tasbih

উচ্চারণ : ‘সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি; আসতাগফিরুল্লাহ; ওয়া আতুবু ইলাইহি।’ (বুখারি ও মুসলিম)

এ হাদিসে প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্রথমে আল্লাহর তাসবিহ-তাহলিল করেছেন এবং পরে তাওবা ও ইসতেগফার করেছেন। এ তাসবিহ এবং ইসতেগফার উম্মতের জন্য প্রিয়নবির মহান শিক্ষা। আর তাতে রয়েছে দুনিয়া ও পরকালের অনেক কল্যাণ।

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

জাগোনিউজের খবর পেতে ফলো করুন

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে দুনিয়া ও পরকালের কল্যাণে প্রিয়নবির শেখানো শেষ জীবনের তাসবিহ ও তাওবা-ইসতেগফার সকাল-সন্ধ্যায় বেশি বেশি আদায় করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

এমএমএস/পিআর

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন jagofeature@gmail.com ঠিকানায়।