রাষ্ট্রদূত মসয়ুদ মান্নানকে বিদায়ী সংবর্ধনা বিসিটির

মু. তারিকুল ইসলাম
মু. তারিকুল ইসলাম মু. তারিকুল ইসলাম , তুর্কি
প্রকাশিত: ০৯:১৬ এএম, ২৩ অক্টোবর ২০২২

তুরস্কে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মসয়ুদ মান্নানকে বিদায়ী সংবর্ধনা দিয়েছে বাংলাদেশ কমিউনিটি ইন তুর্কিয়ে (বিসিটি)। গত ১৯ অক্টোবর সন্ধ্যায় ইস্তাম্বুলের ফাতিহতে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

বিসিটির আহ্বায়ক ও ইস্তাম্বুল ইলদিজ টেকনিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ড. শাহেন শাহ’র পরিচালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কনস্যুলেট জেনারেল ইস্তাম্বুলের দূতালয় প্রধান মো. মাসুদ পারভেজ, সিনিয়র সহকারী সচিব মো. জিয়াউর রহমান, ড. মোরশেদ মান্নান, বিসিটির কার্যনির্বাহী সদস্য ও ইস্তাম্বুলে বসবাসরত বাংলাদেশিরা।

রাষ্ট্রদূত মাসুদ মান্নানকে বিদায়ী সংবর্ধনা বিসিটির

অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন বিসিটির কার্যনির্বাহী সদস্য ও ইস্তাম্বুল গেলিশিম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ড. রহমত উল্লাহ, ইস্তাম্বুল বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি অধ্যয়নরত মিনহাযুল আবেদিন, প্রোগ্রামের স্পন্সর জেওয়াই ট্রেডিং অ্যান্ড ট্যুরিজমের সিইও জনি আহমেদ, বিসিটির কার্যনির্বাহী সদস্য টিআর বাংলা এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী নেয়ামত উল্লাহ মাসুদ, বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল ইস্তাম্বুলের দূতালয় প্রধান মো. মাসুদ পারভেজ, সিনিয়র সহকারী সচিব মো. জিয়াউর রহমান।

রাষ্ট্রদূত মাসুদ মান্নানকে বিদায়ী সংবর্ধনা বিসিটির

বক্তারা রাষ্ট্রদূতের দুই বছরের দায়িত্ব পালনকালীন তুরস্ক বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্কের গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হয়ে বলে মন্তব্য করেন।

পাশাপাশি তুরস্কে বাংলাদেশি কমিউনিটির সার্বিক খোঁজখবর রাখায় এবং অনুষ্ঠানগুলোতে সর্বাত্মক সহযোগিতা করায় রাষ্ট্রদূতকে ধন্যবাদ জানান।

রাষ্ট্রদূত মাসুদ মান্নানকে বিদায়ী সংবর্ধনা বিসিটির

রাষ্ট্রদূতকে শুভেচ্ছা উপহার তুলে দেন জনি আহমেদ ও বিসিটির পক্ষ থেকে বিদায়ী ক্রেস্ট তুলে দেন বিসিটির আহ্বায়ক ড. শাহেন শাহ ও যুগ্ম আহ্বায়ক মো. মহিউদ্দিন।

সভায় উপস্থিত বাংলাদেশিদের উদ্দেশ্যে বিদায়ী বক্তব্যের শুরুতে রাষ্ট্রদূত হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জানান এবং বাংলাদেশের উন্নয়নের বর্ণনা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। তিনি বিসিটির কর্মকাণ্ডের প্রশংসা করেন ও উপস্থিত সবাইকে ধন্যবাদ জানান।

এমআরএম/জেআইএম

প্রবাস জীবনের অভিজ্ঞতা, ভ্রমণ, গল্প-আড্ডা, আনন্দ-বেদনা, অনুভূতি, স্বদেশের স্মৃতিচারণ, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক লেখা পাঠাতে পারেন। ছবিসহ লেখা পাঠানোর ঠিকানা - [email protected]