রিয়াদে ডক্টর এ কে আবদুল মোমেনকে সংবর্ধনা


প্রকাশিত: ১১:০৮ এএম, ২৫ এপ্রিল ২০১৭

সৌদি আরবের রিয়াদে প্রবাসী সিলেট কমিউনিটির পক্ষ থেকে জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের সাবেক স্থায়ী প্রতিনিধি, সিলেটের কৃতী সন্তান ড. এ কে আবদুল মোমেনকে নাগরিক সংবর্ধনা দেয়া হয়েছে। রিয়াদের স্থানীয় একটি কমিউনিটি সেন্টারে এ সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়।

রিয়াদে বাংলাদেশ পণ্য আমদানি-রফতানিকারক সমিতির সভাপতি জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশনের উপদেষ্টা, সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের ডিরেক্টর মো. কাপ্তান হোসেনের সভাপতিত্বে এবং যোবায়ের হোসেন ও নুরুজ্জামান সুমনের যৌথ সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সৌদি আরবে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত গোলাম মসীহ।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ দূতাবাসের ইকোনমিক কাউন্সিলর ড. আবুল হাসান, আব্দুর রহমান চৌধুরী, আবদুল আজিজ মাসুক, ডা. কাজী মাসুদুর রহমান, হেলাল উদ্দিন, গোলাম মহিউদ্দিন, মাহমুদুল্লাহ শাহ্, এরশাদ আলী, ইব্রাহীম আলী, আলতাফ হোসেন বাবুল, নাজিম উদ্দিন, ইঞ্জিনিয়ার রোকন ইবনে ফয়াজি, আবদুল সাকুর, মামুনুর রশিদ, তুজাম্মেল আলী তাজু, আজমত হোসেন, কবি ও সাহিত্যিক শাহজান চঞ্চল প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে সংবর্ধিত অতিথি ড. এ কে আবদুল মোমেন বলেন, আধুনিক সিলেট গড়তে যা করণীয় আমরা সে লক্ষ্যেই কাজ করছি। আমি জাতিসংঘ বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি থাকাকালে বাংলাদেশের সম্মান বজায় রাখতে সব ধরনের কাজ করেছি। বর্তমান সরকারের অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত আমার ভাই। তিনিও সিলেটবাসীর পাশাপাশি বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণের কথা চিন্তা করেই কাজ করছেন। আর প্রবাসের মানুষের দুঃখ, কষ্ট নিজের চোখে দেখেছি। যারা আদম বেপারি করে, ভিসা বিক্রি করে প্রবাসে এনে ওয়ার্ক পারমিট কার্ড না দিয়ে পালিয়ে থাকে সেই সব দালাল ও ট্রাভেলস এজেন্সির বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানাব।

বাংলাদেশে বিমানবন্দরে প্রবাসীদের হয়রানির অভিযোগ পেয়ে তিনি বলেন, ‘বিষয়টা সবসময় আমরা শুনি। আমি এবার প্রধানমন্ত্রীর কাছে প্রবাসীদের এ বিষয়গুলো তুলে ধরব, যাতে প্রবাসীরা অন্তত শান্তিতে দেশে আসতে পারেন আবার ছুটি শেষে বিদেশে যেতে পারেন কোনো হয়রানি ছাড়া।’

জেএইচ/ওআর/এমএস

প্রবাস জীবনের অভিজ্ঞতা, ভ্রমণ, গল্প-আড্ডা, আনন্দ-বেদনা, অনুভূতি, স্বদেশের স্মৃতিচারণ, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক লেখা পাঠাতে পারেন। ছবিসহ লেখা পাঠানোর ঠিকানা - [email protected]