জঙ্গি মোকাবেলায় বাংলাদেশের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির প্রশংসা


প্রকাশিত: ০৩:৫৮ এএম, ২৪ মার্চ ২০১৭

জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলায় বাংলাদেশ সরকারের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির প্রশংসা করেছেন পর্তুগালের সাবেক এমপি ও সাউথ এশিয়ান ডেমোক্রেটিক ফোরামের ডিরেক্টর পাওলো কাছাকা।

ব্রাসেলস হামলার বছরপূর্তির দিনে স্থানীয় সময় গত ২১ মার্চ সেখানকার প্রেসক্লাবের সেমিনার কক্ষে ‘ব্রাসেলস অ্যান্ড ঢাকা সলিডারিটি ফর পিস’ শীর্ষক সেমিনারে তিনি এ প্রশংসা করেন।

‘বিশ্বশান্তিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জিরো টলারেন্স’ কর্মসূচির সাফল্য বিশ্বময় ছড়িয়ে বেলজিয়াম আওয়ামী লীগ এ কর্মসূচির আয়োজন করে।

ব্রাসেলস ও বাংলাদেশের হলি আর্টিসানে সন্ত্রাসী হামলায় নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে সেমিনার শুরু হয়।

ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয় বেলজিয়ামের মালভিক স্টেশনেও। পরে বাংলাদেশে ও বেলজিয়ামে সন্ত্রাসী হামলার বিভিন্ন চিত্র ও ভিডিও প্রদর্শন করা হয়।

বেলজিয়াম আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর চৌধুরী রতনের পরিচালনায় সেমিনার সভাপতিত্ব করেন সংগঠনটির সভাপতি লতিফ শহিদুল হক।

বক্তারা ইউরোপীয় কমিশনের প্রতিনিধি ও সাংবাদিকদের সামনে বাংলাদেশ সরকারের সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে নেয়া নানা পদক্ষেপ তুলে ধরেন।

এ সময় ডিরেক্টর পাওলো কাছাকা বলেন, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ দমনে বাংলাদেশ তথা শেখ হাসিনার সরকার যে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছেন তা খুবই প্রশংসনীয়। সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।

সেমিনারে ইউরোপিয়ান বাংলাদেশ ফোরামের সভাপতি আনসার আহমদ উল্লাহ, সাউথ এশিয়ান ডেমোক্রেটিক ফোরামের সহকারী প্রোগ্রামার্ নূরা বাবা লোবা, ইউরোপিয়ান আওয়ামী লীগের প্রবাসী কল্যাণ সম্পাদক হাসনাত মিয়া, প্রচার সম্পাদক খোকন শরীফ, ডেনমার্ক আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ ছাত্র সংসদের (ঢামেকসু) সাবেক ভিপি ডা. বিদ্যুৎ বড়ুয়া, বেলজিয়াম আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এম এম মোরশেদ, ফ্রান্স আওয়ামী লীগের সভাপতি মহসিন উদ্দিন খান লিটন, নেদারল্যান্ডস আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহাদত হোসেন তপন, সাধারণ সম্পাদক মুরাদ খান, ফিনল্যান্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল ইসলাম, স্পেন আওয়ামী লীগ নেতা রিজভী আলম প্রমুখ বক্তব্য দেন।

এ সময় বেলজিয়াম আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি মুহাম্মাদ হুমায়ুন মাকসুদ হিমু, নিরঞ্জন রায়, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দাউদ খান সোহেল, সহ ক্রীড়া সম্পাদক আক্তারুজ্জামান ভুলু, সাংগঠনিক সম্পাদক রাফাত উল্লাহ প্রধান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান খান, প্রচার সম্পাদক আক্তারুজ্জামান, অর্থ বিষয়ক সম্পাদক মনির হোসেন, ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি মোসাদ্দেক হোসেন খোকা, সাধারণ সম্পাদক আনার চৌধুরী, যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক খালেদ মিনহাজ, যুগ্ম সম্পাদক এ বি এম মোস্তাফিজ উল আলম, প্রচার সম্পাদক মো আরিফ উদ্দিনও ছিলেন।

এমএমএ/এমএস

প্রবাস জীবনের অভিজ্ঞতা, ভ্রমণ, গল্প-আড্ডা, আনন্দ-বেদনা, অনুভূতি, স্বদেশের স্মৃতিচারণ, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক লেখা পাঠাতে পারেন। ছবিসহ লেখা পাঠানোর ঠিকানা - [email protected]