বেলজিয়াম আওয়ামী লীগের ইফতার

ফারুক আহাম্মেদ মোল্লা
ফারুক আহাম্মেদ মোল্লা ফারুক আহাম্মেদ মোল্লা
প্রকাশিত: ০৯:০০ পিএম, ০২ জুন ২০১৯

বেলজিয়াম আওয়ামী লীগের উদ্যোগে রাজধানী ব্রাসেলসে আলাউদ্দিন রেস্টুরেন্টের হলে আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেনের সম্মানে সংবর্ধনা ও ইফতার মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে।

সংগঠনের সভাপতি শহিদুল হক শহিদের সভাপতিত্বে সভা পরিচালনা করেন সাবেক ছাত্রনেতা, সাধারণ সম্পাদক জাহাগীর চৌধুর রতন।

অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন বঙ্গবন্ধু পরিষদ বেলজিয়ামের সাবেক সভাপতি ও উপদেষ্টা ড. ফারুক মির্জা, ইউরোপীয় আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক ও হলেন্ড আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক খোকন শরীফ, সহ-সভাপতি বাবু বিধান দেব, সহ-সভাপতি বাবু নিরঞ্জন চন্দ্র রয়, যুগ্ম সম্পাদক দাউদ খান সোহেল, প্রচার সম্পাদক আখতারুজ্জামা।

উপস্থিত ছিলেন সহ-সভাপতি জাহির খান, যুগ্ম সম্পাদক সাইদুর রহমান খান, মহিলা বিষয়ক সম্পাদিক রাবেয়া জামান, সংগঠক গোলাম জিলানী জুয়েল। এ ছাড়া বেলজিয়ামের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত আওয়ামী পরিবারের সদস্যরা, ও বাঙালি কমিউনিটির সদস্য, বিভিন্ন শ্রেণি পেশার অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

Belgiam2

ইউরোপীয় আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা খোকন শরীফ প্রধান অতিথিকে বেলজিয়ামে আসার জন্য ধন্যবাদ জানান। পাশাপাশি দেশটির আওয়ামী লীগের ভবিষ্যত পরিকল্পনার সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দেন। প্রধান অতিথি স্মৃতিচারণ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুজনের সেদিনকার বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রামের বর্ণনা করেন বক্তারা।

তিনি জননেত্রী শেখ হাসিনার গত চল্লিশ বছরের লড়াই সংগ্রাম, তারই নেতৃত্বে দেশের অভাবনীয় উন্নয়নের ধারাবাহিক সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দিতে গিয়ে বলেন, দেশের আজকের এই অবস্থানে আসার পথটি খুব সহজ ছিল না। পিছনে অনেক ত্যাগ তিতিক্ষা, জীবন সংগ্রাম ছিল।

তিনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে বলেন, যে মানুষটি না থাকলে বাংলাদেশের জন্ম হত না। সেই জাতির পিতাকে হত্যার পর বিদেশি খুনিরা আজও ঘুরে বেড়াচ্ছে। আমরা তাদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার আহ্বান জানাচ্ছি।

তিনি প্রবাসীদের প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জ্ঞাপন জানিয়ে বলেন, আজ বাংলাদেশের অবস্থানে অবদান সবচেয়ে বেশি প্রবাসীদের। প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের কারণেই আজ বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের কাতারে।

এমআরএম/পিআর

প্রবাস জীবনের অভিজ্ঞতা, ভ্রমণ, গল্প-আড্ডা, আনন্দ-বেদনা, অনুভূতি, স্বদেশের স্মৃতিচারণ, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক লেখা পাঠাতে পারেন। ছবিসহ লেখা পাঠানোর ঠিকানা - [email protected]