‘প্রধানমন্ত্রীর মিটিংয়ে আসবো কখনও ভাবতে পারিনি’

আমানউল্লাহ আমান
আমানউল্লাহ আমান আমানউল্লাহ আমান , নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ০৬:৩০ পিএম, ৩০ জুন ২০১৮

‘আমরা যারা তৃণমূলে রাজনীতি করি, তারা গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর মিটিংয়ে আসবো কখনও ভাবতে পারিনি’। এর আগে সুযোগ পায়নি। এখানে এসে বেশ ভালোই লাগছে। বলছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার পাহেরাকান্দি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. আব্দুর রহমান।

শনিবার প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে চট্টগ্রাম, সিলেট, রাজশাহী ও বরিশাল বিভাগের ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক ও দল সমর্থিত ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের নিয়ে বিশেষ বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়।

ওই বর্ধিত সভায় আমন্ত্রিত হয়ে এসেছেন ষাটোর্ধ আওয়ামী লীগ নেতা। ১৯৭৭ সাল থেকে সক্রিয়ভাবে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করে আসছিলেন তিনি। বিগত চার দশক আওয়ামী লীগের রাজনীতির করলেও এবারই প্রথম গণভবনে আসার সুযোগ পেয়েছেন এই তৃণমূল নেতা।

মো. আব্দুর রহমান জাগো নিউজকে বলেন, আমরা যারা তৃণমূলে রাজনীতি করি, তারা গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর মিটিংয়ে আসবো ভাবতে পারিনি। নেত্রী ডেকেছেন খুশি হয়েছি। আমাদের রাজনীতি আরও বেগবান হবে, উৎসাহিত হবে।

রাজশাহী বিভাগের বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলার ৯ নম্বর ইউনিয়নের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক এবং ৪ ইউনিয়নের আওয়ামী লীগ সমর্থিত চেয়ারম্যান মিলিয়ে মোট ২২ জন নেতা গণভবনে আসার ডাক পেয়েছেন।

তাদের একজন ওমর ফারুক। উপজেলার গোহাইল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জীবনে প্রথম গণভবনে আসার সুযোগ পেয়ে আনন্দিত।

তিনি বলেন, অনেকেই আসছেন দলের টানে, অনেকেই নেত্রীকে দেখার জন্য। এখানে আসার পর অনেক ভালো লাগছে। আগামী নির্বাচন নিয়ে নেত্রী নির্দেশনা দেবেন। আমাদের কাজ আরও গতিশীল হবে। আগের চেয়ে বগুড়ায় আওয়ামী লীগের অবস্থান ভালো।

এইউএ/এমআরএম/এমএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।