আওয়ামী লীগ সরকারই হবে ‘সহায়ক সরকার’


প্রকাশিত: ১১:২৪ এএম, ২৮ জুন ২০১৭

বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, বর্তমান ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার আগামী নির্বাচনে সহায়ক সরকারের ভূমিকা পালন করবে। বাংলার মাটিতে ২০১৯ সালের ২৯ জানুয়ারির আগে যেকোনো দিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন যে সরকার তার অধীনে এবং নির্বাচন কমিশনারের কর্তৃত্বে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

তিনি বলেন, নির্বাচনকালীন সময়ে সমস্ত ক্ষমতা থাকবে নির্বাচন কমিশনের হাতে। তারা জেলা প্রশাসক বদলি করতে পারবেন, তারা ওসি বদলি করতে পারবেন, এসপি বদলি করতে পারবেন, সব ক্ষমতা তাদের থাকবে। সুতরাং এখানে অন্য কারও ক্ষমতা দেখানোর কোনো সুযোগ থাকবে না।

‘নির্বাচন হবে এবং সে নির্বাচন অত্যন্ত সুষ্ঠু হবে’ বলেও উল্লেখ করেন তোফায়েল আহমেদ।

বুধবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপাকালে তিনি এসব কথা বলেন।

সচিবালয়ে এদিন একই সুরে কথা বলেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, সংবিধান অনুসারে ক্ষমতাসীন দল অর্থাৎ যে দল ক্ষমতায় থাকবে তার প্রধানমন্ত্রীর অধীনেই নির্বাচন হবে। তার (প্রধানমন্ত্রীর) শাসনামলেই নির্বাচনটি হয়। কিন্তু নির্বাচন সামগ্রিকভাবে পরিচালনা করে নির্বাচন কমিশন।

ঈদুল ফিতরের টানা পাঁচদিনের ছুটি শেষে বুধবার সচিবালয়ে অফিস করেন সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের অধিকাংশ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীগণ।

এমইউ/এমএআর/জেআইএম

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।