মনিপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ
মিরপুরের মনিপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজে আসন্ন এসএসসি পরীক্ষার্থীদের প্রবেশপত্র না দিয়ে তাদের কাছ থেকে জোর করে জানুয়ারি মাসের বেতন আদায়ের অভিযোগ খতিয়ে দেখার নির্দেশ দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ।
বুধবার সকালে এসএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতিমূলক সভায় অভিযোগটি পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে তিনি মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের (মাউশি) মহাপরিচালককে এ নির্দেশ দেন।
ওই সভায় একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের সাংবাদিক অভিযোগটি শিক্ষামন্ত্রীর নজরে আনেন।
অভিযোগে বলা হয়, রাজধানীর মনিপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজে ২০১৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের প্রবেশপত্র আটকে রেখে স্কুল কর্তৃপক্ষ জোর করে তাদের কাছ থেকে চলতি জানুয়ারি মাসের বেতন আদায় করছে। এ জন্য অভিভাবকদের হুমকিও দিচ্ছে।
মাউশির মহাপরিচালক প্রফেসর ফাহিমা খাতুন জানান, তিনি মন্ত্রীর নির্দেশ পেয়ে তাৎক্ষণিক মোবাইল ফোনে অধিদফতরের উপ-পরিচালক (মাধ্যমিক) মোস্তফা কামালকে অভিযোগটি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
বিকেলে মোস্তফা কামাল জানান, মনিপুর স্কুলের ২০/২৫ জন এসএসসি পরীক্ষার্থীর প্রবেশপত্র বুধবার পর্যন্ত বিতরণ না করার অভিযোগের সত্যতা তারা পেয়েছেন। তাকে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বৃহস্পতিবারের মধ্যেই পরীক্ষার্থীদের প্রবেশপত্র দিয়ে দেওয়া হবে।
বুধবার সকালে এসএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতিমূলক সভায় অভিযোগটি পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে তিনি মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের (মাউশি) মহাপরিচালককে এ নির্দেশ দেন।
ওই সভায় একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের সাংবাদিক অভিযোগটি শিক্ষামন্ত্রীর নজরে আনেন।
অভিযোগে বলা হয়, রাজধানীর মনিপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজে ২০১৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের প্রবেশপত্র আটকে রেখে স্কুল কর্তৃপক্ষ জোর করে তাদের কাছ থেকে চলতি জানুয়ারি মাসের বেতন আদায় করছে। এ জন্য অভিভাবকদের হুমকিও দিচ্ছে।
মাউশির মহাপরিচালক প্রফেসর ফাহিমা খাতুন জানান, তিনি মন্ত্রীর নির্দেশ পেয়ে তাৎক্ষণিক মোবাইল ফোনে অধিদফতরের উপ-পরিচালক (মাধ্যমিক) মোস্তফা কামালকে অভিযোগটি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
বিকেলে মোস্তফা কামাল জানান, মনিপুর স্কুলের ২০/২৫ জন এসএসসি পরীক্ষার্থীর প্রবেশপত্র বুধবার পর্যন্ত বিতরণ না করার অভিযোগের সত্যতা তারা পেয়েছেন। তাকে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বৃহস্পতিবারের মধ্যেই পরীক্ষার্থীদের প্রবেশপত্র দিয়ে দেওয়া হবে।