ভারতের বিরুদ্ধে লড়বেন পাকিস্তানের যে ক্রিকেটাররা

এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচেই ভারতের মুখোমুখি পাকিস্তান। এখন পর্যন্ত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারতের বিরুদ্ধে ৫টি ম্যাচে হারলেও ক্রিকেটের ছোট ফরম্যাটে পাকিস্তান বরাবর শক্তিশালী দল। ছবি: সংগৃহীত

বাবর আজম: দলের অধিনায়ক। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে আইসিসির ব্যাটস ম্যনাদের ক্রমতালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা বাবরের উপরেই নির্ভর করে আছে পাকিস্তান। টি-টোয়েন্টিতে এই ডান হাতি ব্যাটারের গড় ৪৬.৮৯। প্রস্তুতি ম্যাচেও নিজের ব্যাটিংয়ের ঝলক দেখিয়েছেন। ছবি: সংগৃহীত

শাদাব খান: তিনি সহ-অধিনায়ক। ২৩ বছরের শাদাব লেগ ব্রেক বল করেন। শুধু তাই নয়, একজন আক্রমণাত্মক ব্যাটস ম্যানও তিনি। এবারের বিশ্বকাপে ব্যাটে-বলে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে পারেন শাদাব। ছবি: সংগৃহীত

মোহাম্মদ হাফিজ: ডান হাতি ব্যাটার ও ডান হাতি স্পিনার। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে পাকিস্তানের হয়ে সর্বোচ্চ রানের মালিক হাফিজের অভিজ্ঞতা দলের সম্পদ। ভারতের বিরুদ্ধে বহু ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে। দুবাইয়ের উইকেটে তার স্পিন গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে। ছবি: সংগৃহীত

শোয়েব মালিক: ডান হাতি ব্যাটার ও ডান হাতি স্পিনার শোয়েব দলের অন্যতম অভিজ্ঞ ক্রিকেটার। হাফিজের পরে পাকিস্তানের হয়ে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রানের মালিক শোয়েব ভারতের বিরুদ্ধে বরাবর ভালো খেলেন। পাকিস্তানের ব্যাটিংকে নেতৃত্ব দিতে পারেন তিনি। ছবি: সংগৃহীত

সরফরাজ আহমেদ: উইকেট রক্ষক ও ডান হাতি ব্যাটস ম্যান। তার অধিনায়কত্বেই ২০১৭ সালে ভারতকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জিতেছিল পাকিস্তান। ৩৪ বছরের সরফরাজের অভিজ্ঞতা ভারতের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের বড় অস্ত্র হতে পারে। ছবি: সংগৃহীত

ফখর জামান: বাঁ-হাতি ব্যাটার। ২০১৭ সালে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ফাইনালে ফখরের শতরানের উপর ভর করেই ভারতকে হারিয়েছিল পাকিস্তান। প্রস্তুতি ম্যাচেও দুরন্ত ছন্দে রয়েছেন। বাবরের সঙ্গে ফখরের উপরেও অনেকটা নির্ভর করবে পাকিস্তান দল। ছবি: সংগৃহীত

আসিফ আলি: ডান হাতি ব্যাটার। প্রস্তুতি ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ঝোড়ো ইনিংস খেলেছেন। তিনি নিজের স্বাভাবিক খেলা খেললে সমস্যায় পড়তে পারে প্রতিপক্ষ দল। ছবি: সংগৃহীত

হায়দার আলি: ডান হাতি ব্যাটার। পাকিস্তান সুপার লিগ চলাকালীন জৈব বলয় ভাঙায় তাকে দল থেকে বাদ দিয়েছিল পাকিস্তান বোর্ড। কিন্তু তার পারফরম্যান্স দেখে হায়দারকে বিশ্বকাপের দলে নিতে বাধ্য হয়েছে বোর্ড। ছবি: সংগৃহীত

ইমাদ ওয়াসিম: বাঁ-হাতি ব্যাটস ম্যান ও বাঁ-হাতি স্পিনার। দুই ভূমিকাতেই সমান কার্যকরী ইমাদ। ৩২ বছরের ইমাদের অভিজ্ঞতাও সাহায্য করবে দলকে। ছবি: সংগৃহীত

মোহাম্মদ নওয়াজ: বাঁ-হাতি ব্যাটার ও বাঁ-হাতি স্পিনার। ২০১৬ সালে পাকিস্তানের হয়ে অভিষেক হওয়া নওয়াজ খুব কম দিনেই দলের গুরুত্বপূর্ণ ক্রিকেটার হয়ে উঠেছেন। ভারতের বিরুদ্ধে ব্যাটে-বলে বড় ভূমিকা নিতে পারেন তিনি। ছবি: সংগৃহীত

মোহাম্মদ রিজওয়ান: উইকেট রক্ষক ও ডান হাতি ব্যাটস ম্যান। চলতি বছর পাকিস্তানের হয়ে সবচেয়ে ধারাবাহিক তিনি। বাবরের থেকেও বেশি ব্যাটিং গড় তার। ছবি: সংগৃহীত

হারিস রউফ: ডান হাতি জোরে বোলার। ঘণ্টায় ১৫০ কিলোমিটার গতিবেগে বল করতে পারেন। অস্ট্রেলিয়ার ঘরোয়া লিগ বিগ ব্যাশেও নজর কেড়েছেন এই বোলার। ছবি: সংগৃহীত

হাসান আলি: ডান হাতি জোরে বোলার। ২০১৭ সালে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেরা বোলার নির্বাচিত হয়েছিলেন। পাকিস্তানের বোলিং ব্রিগেডের নেতৃত্ব দেন হাসান। নিজের দিনে প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের সমস্যায় ফেলতে পারেন তিনি। ছবি: সংগৃহীত

শাহিন শাহ আফ্রিদি: বাঁ-হাতি জোরে বোলার। পাক দলের অন্যতম সেরা অস্ত্র। ঘণ্টায় ১৪০ কিলোমিটার গতিবেগে ইয়র্কার করতে পারেন। ভারতীয় ব্যাটারদের বিরুদ্ধে তিনি ভয়ঙ্কর হয়ে উঠতে পারেন। ছবি: সংগৃহীত

মহম্মদ ওয়াসিম: ডান হাতি ব্যাটার ও ডান হাতি জোরে বোলার। চলতি বছরেই পাক দলের হয়ে অভিষেক হয়েছে তার। এখন পর্যন্ত মাত্র চারটি টি-টোয়ন্টি ম্যাচ খেলেছেন। তাকে চমক হিসেবে ব্যবহার করতে পারে পাকিস্তান। ছবি: সংগৃহীত