আইপিএলে বিরাট কোহলির সেরা ৫ ইনিংস
অধিনায়ক হিসেবে বিরাট কোহলির কাছে আইপিএল ট্রফি এখনও অধরা। ক্রোড়পতি লিগের ইতিহাসে ২০৫ ম্যাচে সর্বাধিক ৬২৪০ রান করে শীর্ষে রয়েছেন কোহলি। সঙ্গে রয়েছে ৫টি শতরান ও ৪২টি অর্ধ শতরান। শতরানের বিচারে এই প্রতিযোগিতায় ক্রিস গেইলের পরেই রয়েছেন আরসিবি সেনাপতি। তিনি সবচেয়ে বেশি ছয়টি শতরান করেছেন। সেখানে কোহলি রয়েছেন দ্বিতীয় স্থানে। এবার জেনে নিন আইপিএলে বিরাট কোহলির সেরা ৫ ইনিংস সম্পর্কে।
-
২০১৬ সাল বিরাট কোহলির কাছে স্বপ্নেরমতো ছিল। সেই বছর ১৬ ম্যাচে সর্বাধিক ৯৭৩ রান করেছিলেন। সঙ্গে ছিল ৪টি শতরান ও ৭টি অর্ধ শতরান। এরমধ্যে ছিল পাঞ্জাব কিংসের বিরুদ্ধে ৫০ বলে ১১৩ রান। আইপিএলে এটাই কোহলির সর্বোচ্চ রান। ঘরের মাঠ এম চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে খেলতে নামার আগে বাম হাতে গুরুতর চোট পেয়েছিলেন কোহলি। তবে সেদিন তাকে আটকে রাখা যায়নি। প্রাণপণে সেই শতরানের ইনিংসে ছিল ১২টি চার ও ৮টি ছয়। ৮২ রানে সেই ম্যাচ জিতেছিল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরু। ছবি: সংগৃহীত
-
২০১৬ সাল বিরাট কোহলির কাছে স্বপ্নেরমতো ছিল। সেই বছর ১৬ ম্যাচে সর্বাধিক ৯৭৩ রান করেছিলেন। সঙ্গে ছিল ৪টি শতরান ও ৭টি অর্ধ শতরান। এরমধ্যে ছিল পাঞ্জাব কিংসের বিরুদ্ধে ৫০ বলে ১১৩ রান। আইপিএলে এটাই কোহলির সর্বোচ্চ রান। ঘরের মাঠ এম চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে খেলতে নামার আগে বাম হাতে গুরুতর চোট পেয়েছিলেন কোহলি। তবে সেদিন তাকে আটকে রাখা যায়নি। প্রাণপণে সেই শতরানের ইনিংসে ছিল ১২টি চার ও ৮টি ছয়। ৮২ রানে সেই ম্যাচ জিতেছিল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরু। ছবি: সংগৃহীত
-
২০১৯ সালের আইপিএলের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে কলকাতা নাইট রাইডার্সকে তাদেরই ঘরের মাঠ ইডেন গার্ডেন্সে হারিয়েছিল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গলুরু। সৌজন্যে অধিনায়ক বিরাট কোহলির অনবদ্য শতরান। ওই ম্যাচে ৫৮ বলে ১০০ রানের দাপুটে ইনিংস খেলেছিলেন বিরাট। ৯টি চার ও ৪টি ছয় এসেছিল তার ব্যাট থেকে। ২০ ওভারে ৪ উইকেটে ২১৩ রান তুলেছিল আরসিবি। জবাবে ২০ ওভার শেষে ৫ উইকেট হারিয়ে ২০৩ রানে আটকে গিয়েছিল কেকেআর। ফলে ১০ উইকেটে জয় পেয়েছিল আরসিবি। ছবি: সংগৃহীত
-
আরসিবির ঘরের মাঠ এম চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করে ৬ উইকেটে ১৯১ রান তুলে ফেলেছিল মহেন্দ্র সিং ধোনির দল। তবে কোহলির ব্যাট বিপক্ষের জয়ের স্বপ্ন ভেঙে দিয়েছিল। ১৯২ রান তাড়া করতে নেমে ওপেনিং করেছিলেন আরসিবি সেনাপতি। ৫৮ বলে ১০৮ রানে অপরাজিত ছিলেন তিনি। মেরেছিলেন ৮টি চার ও ৭টি ছয়। কোহলির এমন ব্যাটিং বিস্ফোরণের জন্য ১৯.৩ ওভারে ৩ উইকেটে ১৯৫ রান তুলে ৭ উইকেটে ম্যাচ জিতে যায় আরসিবি। ছবি: সংগৃহীত
-
২০১৬ সালের ঘরের মাঠ এম চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে গুজরাট লায়ন্সের বিরুদ্ধে আগে ব্যাট করে ২০ ওভারে ৩ উইকেটে ২৪৮ রান তুলেছিল আরসিবি। সৌজন্যে এবি ডি ভিলিয়ার্স ও বিরাট কোহলির ২২৯ রানের রেকর্ড গড়া পার্টনারশিপ। ৫২ বলে অপরাজিত ১২৯ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলেছিলেন এবিডি। ৫৫ বলে ১০৯ রানের ঝড়ো ইনিংস এসেছিল কোহলির ব্যাট থেকে। ৫টি চার ও ৮টি ছয় মেরেছিলেন আরসিবি অধিনায়ক। জবাবে ১০৪ রানে অল আউট হয়ে গিয়েছিল গুজরাট লায়ন্স। ১৪৪ রানে ম্যাচ জিতেছিল আরসিবি। সেই বছর গুজরাট লায়ন্সের বিরুদ্ধে রাজকোটে ৬৩ বলে ১০০ রানে অপরাজিত ছিলেন কোহলি। ছবি: সংগৃহীত
-
২০১৩ সালে ফিরোজ শাহ কোটলার সেই ম্যাচে ডেভিড ওয়ার্নারের দিল্লি ডেয়ারডেভিলসের বিরুদ্ধে রীতিমতো বিস্ফোরণ ঘটিয়েছিলেন বিরাট কোহলি। ক্রিস গেইল ও চেতেস্বর পূজারা দ্রæত আউট হলেও কোহলিকে আটকানো যায়নি। তার ৫৮ বলে ৯৯ রানের ইনিংসে ৪ উইকেটে ১৮৩ রান তুলেছিল আরসিবি। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ৭ উইকেটে ১৭৯ রানে আটকে যায় দিল্লি। ফলে ৪ রানে জিতে যায় কোহলির দল। ছবি: সংগৃহীত