আইপিএলে তিনবারের চ্যাম্পিয়ন চেন্নাইয়ের সেরা একাদশ যেমন হতে পারে

ডুপ্লেসি: এখনও পর্যন্ত ৫৯টি আইপিএল ম্যাচ খেলেছেন। গড় তিরিশের উপর। স্ট্রাইক রেট ১৩০-এর কাছাকাছি। দক্ষিণ আফ্রিকার এই ডানহাতি শুরুতেই ঝড় তুলতে পারেন।

শেন ওয়াটসন: অজি দলে বর্তমানে সুযোগ না পেলেও, কুড়ি ওভারের ক্রিকেটের অন্যতম সেরা ক্রিকেটার। অলরাউন্ডার ওয়াটসন ১১৭টি ম্যাচে তিন হাজারের উপর রান করেছেন, উইকেট পেয়েছেন ৯২টি।

সুরেশ রায়না: অধিনায়ক ধোনির অন্যতম পছন্দের ক্রিকেটার। বর্তমানে ভারতের জাতীয় দলে সুযোগ না পেলেও চেন্নাইয়ের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য। এখনও পর্যন্ত ১৭৬ ম্যাচে প্রায় পাঁচ হাজার রান করেছেন। গুরুত্বপূর্ণ সময় উইকেট নেওয়ার ক্ষমতা আছে, ভালো ফিল্ডারও।

এম এস ধোনি: দলের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ এবং অভিজ্ঞ ক্রিকেটার। ১৭৫টি ম্যাচে চার হাজারের বেশি রান করা ধোনির দিকেই জয়ের জন্য সব থেকে বেশি নির্ভর করবে দল।

ড্যারেন ব্রাভো: ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটারটি বল-ব্যাট উভয় দিক থেকে দলের পক্ষে গুরুত্বপূর্ণ। প্রয়োজনে দ্রুত রান তুলতে পারেন। আবার গুরুত্বপূর্ণ সময় উইকেট নেওয়ার ক্ষমতা আছে। এখন পর্যন্ত ১২২ম্যাচে ১৩৬টি উইকেট পেয়েছেন।

কেদার যাদব: বল-ব্যাটের পাশাপাশি কেদারের ফিল্ডিং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে পারে। কেদার দলে থাকলে মিডল অর্ডার যেমন শক্তিশালী হবে, তেমনই গুরুত্বপূর্ণ সময় উইকেট তুলে বিপক্ষকে আঘাত দেওযার ক্ষমতা রাখেন।

রবীন্দ্র জাদেজা: সীমিত ওভারের ক্রিকেটে ভারতীয় দলের নির্ভরযোগ্য ক্রিকেটার। ১৫৪টি ম্যাচ খেলা জাদেজার ঝুলিতে রয়েছে নব্বইয়ের বেশি উইকেট, প্রায় দেড় হাজার রান করেছেন।

ইমরান তাহির: বিশ্বের অন্যতম সেরা লেগ স্পিনার। ৩৮ ম্যাচ খেলা তাহিরের খাতায় রয়েছে পঞ্চাশের বেশি উইকেট।

মোহিত শর্মা: বোলিংয়ে যথেষ্ট বৈচিত্র রয়েছে। কিন্তু, তেমনভাবে জাতীয় দলে দাগ কাটতে পারছেন না। আইপিএলে নব্বইয়ের বেশি উইকেট দখল করেছেন এই মিডিয়াম পেসারটি।

শার্দুল ঠাকুর: ভারতের মিডিয়াম পেস বোলারটির দিকে বিশেষ নজর রয়েছে জাতীয় নির্বাচকদের। যদিও এখনও জাতীয় দলে নিয়মিত সদস্য হতে পারেননি। ২৬টি ম্যাচে ২৮ উইকেট দখল করেছেন।

লুঙ্গি এনগিডি: দক্ষিণ আফ্রিকার বিস্ময় সৃষ্টিকারী বোলারটি চেন্নাইয়ের তুরুপের তাস হতে পারেন। গত বছর সাতটি ম্যাচ খেলেছিলেন, পেয়েছিলেন ১১টি উইকেট। এবার তার দিকে বিশেষ নজর থাকবে।