আইপিএলের মাঝপথে অধিনায়কত্ব ছেড়েছেন যে তারকারা
গৌতম গম্ভীরের মতো আইপিএলের মাঝপথে অধিনায়কত্ব ছেড়েছেন এই সে তারকারা তাদের ছবি থাকছে এবারের অ্যালবামে।
-
হরভজন সিং : ২০০৮ সালে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের অধিনায়ক থাকার সময়ই শ্রীশান্তের সঙ্গে বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন। সাসপেন্ড হয়ে ছাড়তে হয় অধিনায়কত্ব।
-
ভিভিএস লক্ষ্মণ : ২০০৮ সালে টুর্নামেন্টের মাঝ পথে ডেকান চার্জার্সের দায়িত্ব থেকে নিজেকে সরিয়ে নেন ভিভিএস লক্ষ্মণ। দায়িত্ব পান অ্যাডাম গিলক্রিস্ট। শোনা গিয়েছিল খারাপ পারফরম্যান্সের জন্য তাঁক সরে যেতে বাধ্য করেছিল ম্যানেজমেন্ট।
-
কেভিন পিটারসেন : দেশের হয়ে খেলার জন্য ২০০৯ সালে আরসিবি ছাড়তে বাধ্য হন দলের ক্যাপ্টেন কেভিন পিটারসেন। দায়িত্ব পান অনিল কুম্বলে। সে বার ফাইনালে উঠেছিল বেঙ্গালুরু।
-
কুমার সাঙ্গকারা : ২০১২ তে ডেকান চার্জার্সের অধিনায়ক ছিলেন। কিন্তু, নিজের পাশাপাশি দলের খারাপ ফলের দায় নিয়ে অধিনায়কত্ব ছেড়ে দেন সঙ্গকারা। দায়িত্ব পেয়ে অবশ্য তেমন কিছু করতে পারেননি ক্যামেরুন হোয়াইট।
-
ড্যানিয়েল ভেত্তোরি : ২০১২তে দলের মধ্যে মত বিরোধের কারণে অধিনায়কের পদ ছেড়ে দেন। পরবর্তীতে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর অধিনায়ক করা হয় বিরাট কোহালিকে। ভেত্তোরি এখন বেঙ্গালুরুর কোচ।
-
রিকি পন্টিং : ২০১৩ তে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের অধিনায়ক করে হয়েছিল। কিন্তু, খারাপ ফর্মের জন্য দায়িত্ব ছেড়ে দেন। অধিনায়ক করা হয় রোহিত শর্মাকে।
-
শিখর ধবন : ২০১৪ তে হায়দরাবাদের হয়ে ১০ ম্যাচে ২১৫ রান করেছিলেন। তার পর দায়িত্ব ছাড়েন শিখর। দল পরিচালনার দায়িত্ব পান ড্যারেন স্যামি।
-
শেন ওয়াটসন : ২০১৫ সালে রাজস্থান রয়্যালসের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন। তার পরিবর্তে দায়িত্ব পান স্টিভ স্মিথ। আচমকা কেন ওয়াটসনকে সরানো হল, তা নিয়ে অবশ্য কিছু জানায়নি ম্যানেজমেন্ট।
-
ডেভিড মিলার : ২০১৬ তে পাঞ্জাবের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল মিলারকে। কিন্তু, ছ’টি ম্যাচের মধ্যে পাঁচটিতে হেরে যায় দল। এরপর দলের দায়িত্ব চলে যায় মুরলি বিজয়ের কাঁধে। যদিও তাতে লাভের লাভ কিছু হয়নি। পরবর্তী ৯ ম্যাচের ছ’টিতে হারে পাঞ্জাব।
-
গৌতম গম্ভীর : একেবারেই রান পাচ্ছিলেন দিল্লির অধিনায়ক। হারছিল দলও। খারাপ পারফরম্যান্সের যাবতীয় দায় নিয়ে সরে দাঁড়ান গম্ভীর। নতুন নেতা হন শ্রেয়াস আইয়ার।