যেসব ক্রিকেটারদের বিরুদ্ধে যৌন কেলেঙ্কারির অভিযোগ উঠেছিল
এবারের অ্যালবাম সাজানো হয়েছে যেসব ক্রিকেটারদের বিরুদ্ধে যৌন কেলেঙ্কারির অভিযোগ উঠেছিল তাদের ছবি নিয়ে।
-
শেন ওয়ার্ন : ক্রিকেটারদের যৌন কেলেঙ্কারি বিতর্কে শেন ওয়ার্নের নাম সব থেকে বেশিবার ওঠে এসেছে। তখন ২০০০ সাল। স্টিভ ওয়ার অস্ট্রেলিয়া দলের ডেপুটি ছিলেন ওয়ার্ন। সেই সময়ে ব্রিটিশ নার্স ডোনা রাইটকে পাঠানো ওয়ার্নের যৌন উত্তেজনামূলক ফোনবার্তা ফাঁস হয়।
-
কেভিন পিটারসন : কেভিন পিটারসন। ইংল্যান্ড ক্রিকেট টিমের এক সময়ের অন্যতম ভরসা। দক্ষিণ আফ্রিকার সুন্দরী ভ্যানিসা নিমোর সঙ্গে একাধিকবার সহবাসের অভিযোগ ওঠে তার বিরুদ্ধে। ভ্যানিসা জানিয়ে ছিলেন, কেপি নাকি তাকে দিনের মধ্যে বহুবার যৌনমিলনের জন্য জোর করতেন।
-
মাইক গ্যাটিং : ইংল্যান্ডের অন্যতম জনপ্রিয় ক্রিকেট ক্যাপ্টেন। লুইস শিপম্যান নামে এক মহিলার সঙ্গে হোটেলের ঘরে অপ্রকৃতস্থ অবস্থায় দেখা গিয়েছিল গ্যাটিংকে। যদিও সংবাদপত্রে প্রকাশিত সেই খবর অস্বীকার করেন ইংল্যান্ড অধিনায়ক। লুইস ছিলেন একজন মদ বিক্রেতা।
-
ডারেল টাফি : ক্রিকেটার এবং ফোন। দুই যেন একে অন্যের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। ফোন-বিতর্কে ওঠে এসেছে একাধিক ক্রিকেটারের নাম। তেমনই একজন নিউজিল্যান্ডের মিডিয়াম পেসার ডারেল টাফি। ২০০৫ সালে ২৩ বছরের এক যুবতীর সঙ্গে তার সেক্স ভিডিও ফাঁস হয়। যদিও পরে ওই মহিলা টাফিকে চেনেন না বলেই দাবি করেন।
-
মহম্মদ আক্রম এবং সাকলিন মুস্তাক : ১৯৯৮। দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে গিয়েছে পাকিস্তানের ক্রিকেট দল। দলের সঙ্গে ছিলেন দুই নির্ভরযোগ্য বোলার মহম্মদ আক্রম এবং সাকলিন মুস্তাক। সেই সময়ে ওখানকার বিখ্যাত এক স্ট্রিপ ক্লাবে তাদের ছবি প্রকাশ্যে আসে। সেখানে কয়েক জনের সঙ্গে মারপিটও হয় দুজনের।
-
শহিদ আফ্রিদি : ২০০০ সালে করাচির এক হোটেলে এক ঝাঁক তরুণীর সঙ্গে অন্তরঙ্গ অবস্থায় দেখা যায় আফ্রিদিকে। ছিলেন আরও কয়েকজন পাক ক্রিকেটার। যদিও পরে আফ্রিদিদের বক্তব্য ছিল যে, করাচির হোটেলে মেয়েরা তাদের অটোগ্রাফ নিতে এসেছিল।
-
মহম্মদ শামি : এ তালিকার সর্বশেষ সংযোজন মহম্মদ শামি। শামির স্ত্রী হাসিন জাহানের অভিযোগ, শামির সঙ্গে একাধিক নারীর সম্পর্ক রয়েছে। হাসিনের দাবি, এ নিয়ে বলতে গেলে তার ওপরে অত্যাচারও চালিয়েছেন ভারতীয় ওই ক্রিকেটার।