বিশ্বকাপ ক্রিকেটের কিছু শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচ
বিশ্বকাপ ক্রিকেটের ইতিহাসে শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচের দৃশ্য নিয়ে আজকের আয়োজন।
-
শ্রীলঙ্কা-ইংল্যান্ড : এটি ২০০৭ সালের বিশ্বকাপের ঘটনা। সুপার এইটে এই ম্যাচটা জেতার জন্য ইংল্যান্ডের দরকার ছিল ২৩৫ রান। কিন্তু শেষ বলে দুই রান যখন দরকার, তখন বোপারার উইকেট পতনে ম্যাচটি ইংল্যান্ডের হাত ছাড়া হয়ে যায়।
-
অস্ট্রেলিয়া-ভারত : ১৯৮৭ সালের এক বিশ্বাকপে শেষ ওভারে জেতার জন্য ভারতের দরকার ছিলো ৭ রান। কিন্তু ওই ওভারে দুই উইকেট হারিয়ে ভারত ৫ রান করে। সেদিন মাত্র এক রানে হেরে যায় ভারত।
-
পাকিস্তান-ওয়েস্ট ইন্ডিজ : ক্যারিবিয়ানদের বিরুদ্ধে ১৯৮৭ সালের বিশ্বকাপে ২১৭ রান তাড়া করতে গিয়ে ম্যাচ শেষ ওভার পর্যন্ত গড়িয়েছিল। এক বল বাকি থাকতে কোনো রকমে ম্যাচ যেতেন আব্দুল কাদিররা। কিন্তু তখন তাদের হাতে মাত্র এক উইকেট ছিলো।
-
ইংল্যান্ড-ভারত : ২০১১ সালের বিশ্বকাপে এ দুই দলই ৩০০ উপর রান করেছিল। শেষ ১০ ওভারের প্রতিটা মুহূর্তে ম্যাচ যে কারো দিকেই যেতে পারত। তবে এই ম্যাচটি ড্র হয়েছিল।
-
অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ড : ১৯৮৭ ফাইনাল ইংল্যান্ডের সামনে বিশ্বকাপ জেতার সেরা সুযোগ বোধহয় এটাই ছিলো। ইডেনে ২৫৫ রান তাড়া করে ১৩৫ রানের মাথায় ফিরে যান মাইক গ্যাটিং। ম্যাচটা ইংল্যান্ড ৭ রানে হেরে যায়। শেষ ওভারে ১০ রানও তুলতে পারেনি তারা।
-
ভারত-ওয়েস্ট ইন্ডিজ : ১৯৮৩ সালে ফাইনালে বিশ্বজয়ী ক্যারিবিয়ান দলের বিরুদ্ধে ফাইনালে ভারত সব মিলিয়ে ১৮৪ রান করেছিল। কিন্তু তারপরেও সবাইকে চমকে দিয়ে সে বারের বিশ্বকাপ ভারতই জিতেছিলো।
-
দক্ষিণ আফ্রিকা-ইংল্যান্ড : ১৯৯২ সালে সেমিফাইনাল বিশ্বকাপে সব থেকে আনলাকি দল দক্ষিণ আফ্রিকা। জেতা ম্যাচে বৃষ্টি নেমে ফাইনালে ওঠার জন্য দক্ষিণ আফ্রিকার টার্গেটটা হয়ে দাঁড়ায় ১ বলে ১৪ রান।