যে বোলাররা যেসব ব্যাটসম্যানদের ভয় পেতেন

যে বোলাররা যেসব ব্যাটসম্যানদের ভয় পেতেন তাদের ছবি নিয়ে এই অ্যালবাম সাজানো হয়েছে।

  • গ্লেন ম্যাকগ্রা : বিখ্যাত এই অজি পেসার সবচেয়ে বেশি ভয় পেতেন শচিন টেন্ডুলকার এবং ব্রায়ান লারাকে বল করতে।

    গ্লেন ম্যাকগ্রা : বিখ্যাত এই অজি পেসার সবচেয়ে বেশি ভয় পেতেন শচিন টেন্ডুলকার এবং ব্রায়ান লারাকে বল করতে।

  • শেন ওয়ার্ন : তিনি বলেছিলেন, ‘আন্তর্জাতিক স্তরে লারা এবং শচিনই ছিল আমার প্রবলতম প্রতিদ্বন্ধী। ওই দু’জনকে বল করতেই সবচেয়ে সমস্যা হত।’

    শেন ওয়ার্ন : তিনি বলেছিলেন, ‘আন্তর্জাতিক স্তরে লারা এবং শচিনই ছিল আমার প্রবলতম প্রতিদ্বন্ধী। ওই দু’জনকে বল করতেই সবচেয়ে সমস্যা হত।’

  • মুত্তিয়া মুরলিধরন : শ্রীলংকার সর্বকালের সেরা অফস্পিনারও সমস্যায় পড়তেন লারার বিরুদ্ধেই। তার কথায়, ‘সব ব্যাটসম্যানকে মাথায় রেখেই বলছি, লারার মতো কাউকে আমি দেখিনি। ওর চোখ ছিল মারাত্মক। যে কোনো বলকেই ও নিজের মতো করে অ্যাডজাস্ট করে নিতে পারত।’

    মুত্তিয়া মুরলিধরন : শ্রীলংকার সর্বকালের সেরা অফস্পিনারও সমস্যায় পড়তেন লারার বিরুদ্ধেই। তার কথায়, ‘সব ব্যাটসম্যানকে মাথায় রেখেই বলছি, লারার মতো কাউকে আমি দেখিনি। ওর চোখ ছিল মারাত্মক। যে কোনো বলকেই ও নিজের মতো করে অ্যাডজাস্ট করে নিতে পারত।’

  • কোর্টনি ওয়ালশ : হোল্ডিং-মার্শাল পরবর্তী ক্যারিবিয়ান পেস আক্রমণের অন্যতম প্রধান মুখ ছিলেন ওয়ালশ। ক্যারিয়ারের প্রবলতম প্রতিদ্বন্ধী নিয়ে প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেছিলেন, ‘আমি মিয়াঁদাদকে বল করতে একটু ভয়ই পেতাম। ও কখনও উইকেটে দাঁড়িয়ে থাকত না। যে কোনো জায়গা থেকে যে কোনো শট খেলতে পারত। ওর দুর্বলতা বুঝতে পারতাম না।’

    কোর্টনি ওয়ালশ : হোল্ডিং-মার্শাল পরবর্তী ক্যারিবিয়ান পেস আক্রমণের অন্যতম প্রধান মুখ ছিলেন ওয়ালশ। ক্যারিয়ারের প্রবলতম প্রতিদ্বন্ধী নিয়ে প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেছিলেন, ‘আমি মিয়াঁদাদকে বল করতে একটু ভয়ই পেতাম। ও কখনও উইকেটে দাঁড়িয়ে থাকত না। যে কোনো জায়গা থেকে যে কোনো শট খেলতে পারত। ওর দুর্বলতা বুঝতে পারতাম না।’

  • কার্টলে অ্যামব্রোজ : তাকেই মোটামুটিভাবে ক্যারিবিয়ান পেস আক্রমণের স্বর্ণযুগের শেষ সৈনিক বলা যায়। এহেন অ্যামব্রোজ এক বার বলেছিলেন, ‘শচিনের মতো ব্যাটসম্যান আমি দেখিনি। আমার কেরিয়ারের কঠিনতম প্রতিদ্বন্ধী শচিনই।’

    কার্টলে অ্যামব্রোজ : তাকেই মোটামুটিভাবে ক্যারিবিয়ান পেস আক্রমণের স্বর্ণযুগের শেষ সৈনিক বলা যায়। এহেন অ্যামব্রোজ এক বার বলেছিলেন, ‘শচিনের মতো ব্যাটসম্যান আমি দেখিনি। আমার কেরিয়ারের কঠিনতম প্রতিদ্বন্ধী শচিনই।’

  • ওয়াকার ইউনুস : পাকিস্তানের অন্যতম সেরা পেসারও নাম করেছেন ব্রায়ান চার্লস লারারই। তার মতে, ‘লারাকেই বল করা সবচেয়ে কষ্টকর ছিল। ওই আমার বিরুদ্ধে সবচেয়ে সফল ভাবে রান করত।’

    ওয়াকার ইউনুস : পাকিস্তানের অন্যতম সেরা পেসারও নাম করেছেন ব্রায়ান চার্লস লারারই। তার মতে, ‘লারাকেই বল করা সবচেয়ে কষ্টকর ছিল। ওই আমার বিরুদ্ধে সবচেয়ে সফল ভাবে রান করত।’

  • ব্রেট লি : অজি পেসার খোলাখুলিই বলেছেন যে, শচিনকে বল করাটাই ছিল সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং। তার কথায়, ‘লারা এবং শচিন দু’জনকে বল করাটাই ছিল সমস্যার। কিন্তু আমি শচিনকে খানিকটা এগিয়েই রাখব। যে বলই করতাম, শচিন সেটাকেই বাউন্ডারিতে পাঠানোর ক্ষমতা রাখত। ওকে আউট করতে প্রচণ্ড পরিশ্রম করতে হত।’

    ব্রেট লি : অজি পেসার খোলাখুলিই বলেছেন যে, শচিনকে বল করাটাই ছিল সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং। তার কথায়, ‘লারা এবং শচিন দু’জনকে বল করাটাই ছিল সমস্যার। কিন্তু আমি শচিনকে খানিকটা এগিয়েই রাখব। যে বলই করতাম, শচিন সেটাকেই বাউন্ডারিতে পাঠানোর ক্ষমতা রাখত। ওকে আউট করতে প্রচণ্ড পরিশ্রম করতে হত।’

  • শোয়েব আখতার : রাওয়ালপিন্ডি এক্সপ্রেসও যে কাউকে ভয় পেতে পারে, তা খোদ শোয়েব না বললে জানাই যেত না। শোয়েবের মতে, ‘আমার সবচেয়ে বড় দুঃস্বপ্ন ছিল ও। ব্যাট হাতে নামলেই আমি বুঝে যেতাম, আরো দু’টো সেশন ফিল্ডিং করতে হবেই। ওর মতো ব্যাসটম্যান আমি দেখিনি।’ ব্যাটসম্যানের নাম- রাহুল শরদ দ্রাবিড়।

    শোয়েব আখতার : রাওয়ালপিন্ডি এক্সপ্রেসও যে কাউকে ভয় পেতে পারে, তা খোদ শোয়েব না বললে জানাই যেত না। শোয়েবের মতে, ‘আমার সবচেয়ে বড় দুঃস্বপ্ন ছিল ও। ব্যাট হাতে নামলেই আমি বুঝে যেতাম, আরো দু’টো সেশন ফিল্ডিং করতে হবেই। ওর মতো ব্যাসটম্যান আমি দেখিনি।’ ব্যাটসম্যানের নাম- রাহুল শরদ দ্রাবিড়।

  • জেসন জিলেসপি : স্টিভ ওয়ের বিশ্বজয়ী বাহিনীর অন্যতম সদস্য ছিলেন এই ডানহাতি পেসার। তিনি বেছে নিয়েছেন ব্রায়ান লারাকে। তার মতে, ‘একটাই কারণে আমি লারাকে অন্যদের থেকে এগিয়ে রাখব, সেটা হল ওর ভাল বলকেও মারার ক্ষমতা। যে কোনো বলেই ও বাউন্ডারি মারার ক্ষমতা রাখত।’

    জেসন জিলেসপি : স্টিভ ওয়ের বিশ্বজয়ী বাহিনীর অন্যতম সদস্য ছিলেন এই ডানহাতি পেসার। তিনি বেছে নিয়েছেন ব্রায়ান লারাকে। তার মতে, ‘একটাই কারণে আমি লারাকে অন্যদের থেকে এগিয়ে রাখব, সেটা হল ওর ভাল বলকেও মারার ক্ষমতা। যে কোনো বলেই ও বাউন্ডারি মারার ক্ষমতা রাখত।’

  • মিচেল জনসন : আধুনিক ক্রিকেটের অন্যতম ভয়ঙ্কর ফাস্ট বোলার আবার ভয় পান এবি ডেভিলিয়ার্সকে। জনসনের মতে, ‘নিঃসন্দেহে আমাদের যুগের সেরা ব্যাটসম্যান এবি। ওকে বল করাটা ছিল খুব কঠিন। সব ধরনের শট খেলতে পারত এবি।’

    মিচেল জনসন : আধুনিক ক্রিকেটের অন্যতম ভয়ঙ্কর ফাস্ট বোলার আবার ভয় পান এবি ডেভিলিয়ার্সকে। জনসনের মতে, ‘নিঃসন্দেহে আমাদের যুগের সেরা ব্যাটসম্যান এবি। ওকে বল করাটা ছিল খুব কঠিন। সব ধরনের শট খেলতে পারত এবি।’