হেরেও জিতেছে অনেক কিছু
বাংলাদেশকে বাহবা দেওয়াই উচিত। সেটি তাদের প্রাপ্য। এ সময়ে টেস্টের অন্যতম সেরা এক দলকে এত দীর্ঘ বিরতির পর খেলতে নেমেও বারবার এভাবে কোণঠাসা করে ফেলা। হারলেও এই টেস্টে গর্ব করার মতো অনেক কিছুই আছে। প্রাপ্তির খাতাটা নেহাতই ফাঁকা নয়। চলুন যেনে নেই কী কী পেলাম চট্টগ্রাম টেস্টে।
-
প্রথম ইনিংসই রিভিউয়ের নতুন রেকর্ড দিয়ে শুরু। এক ইনিংসে ১০টি রিভিউ দিয়ে শুরু যে টেস্ট, শেষ পর্যন্ত সেটি ম্যাচের রেকর্ডে গিয়ে থামল। চট্টগ্রাম টেস্টে মোট ২৬ বার রিভিউ নেওয়া হয়েছে।
-
বিশ্বমানের এক অফস্পিনার : মেহেদী হাসান মিরাজ যেভাবে ইংলিশ ব্যাটসম্যানদের কাঁপিয়ে দিলো এতে বলায় যায় বাংলাদেশ একজন বিশ্বমানের অফস্পিনার অলরাউন্ডার পেয়ে গেল।
-
সাকিবের ১৫তম ৫ উইকেট : ইংল্যান্ডের ২য় ইনিংসে ৫ উইকেট নিয়ে সাকিব আল হাসান তার ক্যারিয়ারের ১৫তম ৫ উইকেট পূর্ণ করল।
-
টেস্ট ব্যাটসম্যান সাব্বির: ছিলেন টি২০ ও ওয়ানডে স্পেসিয়ালিস্ট, ধুম ধারাক্কা ব্যাটিংয়ে ক্রিড়াপ্রেমীদের কাছে সাব্বির এক খুনে ব্যাটসম্যান। কিন্তু এই টেস্টের মাধ্যমে তিনি প্রমাণ করলেন যে তার সাথে টেস্টও যায়।
-
১৫ মাস পর মাঠে নেমে পরিবেশের সাথে মানিয়ে নেওয়া : যখন প্রায় ১৫ মাস পর সাদা পোশাকে মাঠে নামল টাইগাররা। সবার মনে তখন সঙ্কা যে ইংল্যান্ডের ২০ উইকেট তুলে নেওয়ার যোগ্যতা রাখেতো বাংলাদেশের বোলাররা। কিন্তু ইংল্যান্ডের ২০ উইকেট ধসিয়ে দিয়ে যোগ্যতার প্রমাণ রাখল টাইগাররা।