কায়াকিং সম্পর্কে অজানা কিছু
কায়াক শব্দটা আমাদের দেশে আগে তেমন প্রচলিত না হলেও এখন তা বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ফাইবার, কাঠ ও পাটের তন্তু দিয়ে তৈরি ১০ ফুট লম্বা সরু নৌকাকে কায়াক বলা হয়। আর কায়াকিং হলো একটি জলযান খেলাধুলা যা কায়াক ব্যবহারের মাধ্যমে করা হয়।
-
কায়াকিং এর প্রচলন সর্ব প্রথম শুরু হয় কানাডায়। বিদেশে সমুদ্র, নদীতে কায়াক চালনোর প্রতিযোগিতা হয়ে থাকে। তবে এ আমাদের দেশে বিনোদনের জন্যই কায়াকিং চালু হয়েছে। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
-
ইতিহাস থেকে জানা গেছে, ইনুইট আদিবাসীদের মধ্যে এই খেলা প্রচলিত ছিল। ইনুইট জনগণ উত্তর আর্কটিক এলাকায় কায়াকিং ব্যবহার করে মাছ ধরতো। এছাড়া আলেউট আদিবাসী জনগণ উত্তর-পশ্চিম ভাগের প্রাচীন অমেরিকা এবং ইনুইট দ্বীপসমূহে চলাচলের জন্য এই ধরনের কায়াক ব্যবহার করতো। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
-
বর্তমান সময়ে প্রায় সবাই নিষ্ক্রিয় জীবনযাপন করে থাকে। বিশেষ করে শহরের কোলাহলে বিনোদনের জায়গা নেই বললেই চলে। জীবন যেন একঘেয়ামিতে ভরপুর। আর এ একঘেয়ামি কাটাতে কায়কিংর কোনো তুলনা নেই। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
-
বর্তমানে বাংলাদেশে কায়াকিং এর জনপ্রিয়তা অনেক বেড়েছে। বিশেষ করে রাজধানীর আশপাশে বিভিন্ন স্থানে ব্যক্তি উদ্যোগে এখন কায়াকিং এর ব্যবস্থা করা হয়েছে। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
-
এছাড়া সুনামগঞ্জ, সাজেক ভ্যালি, মহামায়া লেকসহ বিভিন্ন জায়গায় এর ব্যবস্থা রয়েছে। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
-
প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটানো আর প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে যাওয়ার জন্য এটি দারুণ একটি মাধ্যম। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
-
শহরের একঘেয়েমি কাটিয়ে বন্ধুদের নিয়ে সময় কাটানো ও উপভোগ করার অন্যতম মাধ্যমও এই কায়াকিং। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
-
কায়াকিং শুধু আমাদের বিনোদনই দেয় না বরং এর উপকারিতাও অনেক। এটি এমন একটি ব্যায়াম যার মাধ্যমে আমরা খুব সহজেই আনেন্দের সঙ্গে আমাদের শরীরের ক্যালোরি বার্ণ করতে পারি। এছাড়া এটি মানসিক স্বাস্থ্য এবং সুস্থতার উন্নতির জন্য দারুণ কার্যকর। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন