পৃথিবীর যে স্থানে মানুষের প্রবেশ নিষিদ্ধ
পৃথিবীতে অনেক রহস্যময় জায়গা রয়েছে। যা নিয়ে রয়েছে নানা ধরনের গল্প উপকথা। যেসব স্থানে মানুষের প্রবেশ নিষিদ্ধ এমন কিছু স্থান নিয়ে এ অ্যালবাম সাজানো হয়েছে।
-
অ্যালবাট্রস দ্বীপ, টাসমানিয়া : শুধুমাত্র অ্যালবাট্রসই নয়, এই দ্বীপে ছোট পেঙ্গুইনের দেখা পাওয়া যায়। পর্যটকদের এই দ্বীপে যাওয়া একেবারেই মানা।
-
হার্ড আইল্যান্ড আগ্নেয়গিরি : ২০০০ সাল থেকে এখানকার আগ্নেয়গিরি জীবিত রয়েছে। প্রায় ৩৬৮ বর্গ মাইলের এই দ্বীপে রয়েছে পাহাড় ও ৪১টি হিমবাহ। পেঙ্গুইন, সিল ও নানা ধরনের সামুদ্রিক পাখির বাসা এখানে থাকলেও, মানুষের প্রবেশে রয়েছে নিষেধাজ্ঞা।
-
আইস গ্র্যান্ড স্রাইন, জাপান : তৃতীয় শতাব্দীতে তৈরি এই জাপানি মন্দিরটিতে প্রবেশ করতে পারেন কেবলমাত্র সে দেশের রাজবংশের লোকজন ও প্রধান পুরোহিত। জাপানের দেবী ‘আমিতেরাসু ওমিকামি’র এই মন্দির প্রতি ২০ বছর অন্তর ভেঙে আবারো তৈরি করা হয়।
-
লাক্ষাদ্বীপ, ভারত : ভারতীয় হলেই যে দেশের এই দ্বীপগুলিতে যখন তখন যাওয়া যায়, তা একেবারেই নয়। মিনিকয় ও আমিনি দ্বীপপুঞ্জে যেতে হলে বিদেশি পর্যটকদের রীতিমতো পারমিট জোগাড় করতে হয়।
-
লাস্ক গুহা, ফ্রান্স : বিশেষজ্ঞদের মতে, এই গুহার বয়স ১৭০০০ বছর। গুহাচিত্রের নানা নিদর্শন পাওয়া গেছে এখানে। ইউনেস্কোর ‘ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট’-এর তকমা পেয়েছে ফ্রান্সের এই গুহা।
-
নিহাউ দ্বীপ, হাওয়াই : এলিজাবেথ সিনক্লেয়ার নামে স্কটল্যান্ডের এক মহিলা হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের নিহাউ দ্বীপটি কিনেছিলেন ১৮৬৪ সালে। বর্তমানে কেবলমাত্র তার বংশধররা এবং সরকার পক্ষের লোকজনই ওই দ্বীপে যেতে পারেন।
-
নিহাউ দ্বীপ, হাওয়াই : এলিজাবেথ সিনক্লেয়ার নামে স্কটল্যান্ডের এক মহিলা হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের নিহাউ দ্বীপটি কিনেছিলেন ১৮৬৪ সালে। বর্তমানে কেবলমাত্র তার বংশধররা এবং সরকার পক্ষের লোকজনই ওই দ্বীপে যেতে পারেন। এ ছাড়া, নিহাউ দ্বীপে মাত্র ১৩০ জন আদিবাসী বসবাস করেন কোনো রকম পরিষেবা ছাড়াই।
-
স্নেক আইল্যান্ড, ব্রাজিল : সাও পাওলো থেকে বিস্তৃত, প্রায় ২০ মাইল দৈর্ঘ্যের এই দ্বীপের মূল বাসিন্দারা হল ‘গোল্ডেন ভাইপার’। সাধারণ মানুষের একেবারেই প্রবেশ নিষিদ্ধ এখানে। তবে, প্রতি ৫ বছর অন্তর বিশেষজ্ঞরা যান সাপের ‘হালহকিকত’ জানতে।
-
সার্টসে, আইসল্যান্ড : ১৯৬৩ থেকে ১৯৬৭ সাল পর্যন্ত এই দ্বীপে অগ্ন্যুৎপাত হওয়ার ফলে, জনসাধারণের জন্য এই দ্বীপ বন্ধ করে দেওয়া হয়। তবে, বিজ্ঞানীদের জন্য এ স্থান সব সময়েই খোলা।