বিরল প্রজাতির খয়রা মেছোপ্যাঁচা
বিরল প্রজাতির খয়রা মেছোপ্যাঁচা ঠাকুরগাঁওতে দেখা গেছে।
-
বিরল প্রজাতির খয়রা মেছোপ্যাঁচা আকারে চিলের মতো। এখন এটি আর আমাদের দেশে খুব একটা দেখা যায় না। এটি সাধারণত ৫৬ সেন্টিমিটার লম্বা হয়ে থাকে। খয়রা মেছোপ্যাঁচার ছবিটি সম্প্রতি ঠাকুরগাঁও জেলা সদর থেকে তুলেছন জাগোনিউজ প্রতিনিধি রবিউল এহ্সান রিপন
-
বিরল প্রজাতির খয়রা মেছোপ্যাঁচার কানঝুঁটি সমান্তরাল ও ভোঁতা। মাথা ও কাঁধ মোশানো। ডানা অতি সরু কালচে-বাদামী দাগ। কপালে সরু সাদাটে রেখা ও ডানার প্রান্তে সারি সারি কালো লাইন রয়েছে। এটি গুরুগম্ভীর ও ফাঁপা কন্ঠে ‘বু-বুম’ ধ্বনিতে ডাকে। খয়রা মেছোপ্যাঁচার ছবিটি সম্প্রতি ঠাকুরগাঁও জেলা সদর থেকে তুলেছন জাগোনিউজ প্রতিনিধি রবিউল এহ্সান রিপন
-
বিরল প্রজাতির খয়রা মেছোপ্যাঁচার কানঝুঁটি সমান্তরাল ও ভোঁতা। মাথা ও কাঁধ মোশানো। ডানা অতি সরু কালচে-বাদামী দাগ। কপালে সরু সাদাটে রেখা ও ডানার প্রান্তে সারি সারি কালো লাইন রয়েছে। এটি গুরুগম্ভীর ও ফাঁপা কন্ঠে ‘বু-বুম’ ধ্বনিতে ডাকে। খয়রা মেছোপ্যাঁচার ছবিটি সম্প্রতি ঠাকুরগাঁও জেলা সদর থেকে তুলেছন জাগোনিউজ প্রতিনিধি রবিউল এহ্সান রিপন
-
বিরল প্রজাতির খয়রা মেছোপ্যাঁচার কানঝুঁটি সমান্তরাল ও ভোঁতা। মাথা ও কাঁধ মোশানো। ডানা অতি সরু কালচে-বাদামী দাগ। কপালে সরু সাদাটে রেখা ও ডানার প্রান্তে সারি সারি কালো লাইন রয়েছে। এটি গুরুগম্ভীর ও ফাঁপা কন্ঠে ‘বু-বুম’ ধ্বনিতে ডাকে। খয়রা মেছোপ্যাঁচার ছবিটি সম্প্রতি ঠাকুরগাঁও জেলা সদর থেকে তুলেছন জাগোনিউজ প্রতিনিধি রবিউল এহ্সান রিপন