সয়াবিনের সবুজ পাতায় কৃষকের সোনালি স্বপ্ন
‘সয়াল্যান্ড’ খ্যাত মেঘনা উপকূলীয় লক্ষ্মীপুর জেলার বিস্তীর্ণ চরজুড়ে এখন সয়াবিনের সবুজ পাতায় কৃষকের সোনালি স্বপ্ন দোল খাচ্ছে। ছবি: কাজল কায়েস
-
ক্ষেতে পাতা, ফুল আর থোকায়-থোকায় সয়াবিনে সবুজের সমারোহ।
-
আর এক-দেড় মাসের মধ্যে ঘরে উঠবে তাদের কাঙ্ক্ষিত এ সোনার ফসল। এ নিয়ে বিশাল কর্মযজ্ঞের আয়োজন চলছে।
-
আবহাওয়া ও মাটি উপযোগী হওয়ায় দেশের মোট উৎপাদনের প্রায় ৭০ থেকে ৮০ ভাগ এ জনপদে হয়। চলতি বছর উৎপাদিত সয়াবিন থেকে প্রায় ৪০০ কোটি টাকা লেনদেন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে জেলা কৃষি বিভাগ।
-
ফসল ঘরে উঠলে চর ও সংশ্লিষ্ট ওই গ্রামীণ জনপদগুলো অর্থনৈতিকভাবে চাঙ্গা থাকে।
-
জানা গেছে, যে মাটিতে বোরো ধানের আবাদ সম্ভব নয়, সেখানে সয়াবিন চাষ করা হয়।
-
কৃষকদের ভাষ্যমতে, সয়াবিন আবাদে কম পানি প্রয়োজন হয়। এটি লবণাক্ত জমিতেও হয়। ধানসহ অন্যান্য ফসল আবাদের চেয়ে সয়াবিনে কম খরচ, লাভ বেশি। তাই দিনদিন তারা সয়াবিন চাষে ঝুঁকছেন।